)
প্রথমে চিকেন এর টুকরো গুলোকে সামান্য পানি ,লবণ ,আদা রসুন পেস্ট ,কাঁচামরিচ ,গোলমরিচ দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিব।
)
সিদ্ধ করে চিকেন গুলো আলাদা করে নিয়েছি।
)
তারপর তেল গরম করে পেঁয়াজ দিয়ে দিব।
সিদ্ধ চিকেন গুলো দিয়ে দিব।
)
সামান্য ময়দা দিয়ে দিব।
)
চিকেনগুলোর সাথে মিউনিস দিয়ে দিবো,ঘরে বানানো ছিল আমার।
)
গাজর শসা কেটে নিব।
সব উপকরণ মিশিয়ে নিব।
)
পাউরুটিতে দিয়ে মেকারে গরম করে নিব।
ব্যস হয়ে গেলো ,মজাদার চিকেন স্যান্ডউইচ রেসিপি । তারপর গরম গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন। আপনারা বাসায় একদিন তৈরি করে খেতে পারেন ,আশা করি মন্দ লাগবে না। আজ আর নয়। আবার আসবো নতুন কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই পযর্ন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
| device | samsung SM-A217F |
|---|
| Location | Dhaka |
| photograpy | recipe |
)
আপনার বাচ্চারা বিকালের নাস্তা এই খাবারটি অনেক বেশি পছন্দ করে জেনে বেশ ভালো লাগলো। আসলেই আপু স্যান্ডউইচে বেশ পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহিরের স্যান্ডউইচ এর চেয়ে ঘরের বানান অনেক স্বাস্থ্যসম্মত। আপনি স্যান্ডউইচ বানানোর যে সব উপকরণ ব্যবহার করেছেন তা ঘরের তৈরি যা বেশ ভালো লাগলো। আর এভাবে বানানো স্যান্ডউইচ উপরের দিকে মচমচে হয় বলে খেতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ মজার স্যান্ডউইচ এর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
চিকেন স্যান্ডউইচ তৈরির একটা লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এর আগে কোনদিন চিকেন স্যান্ডউইজ খাওয়া হয়নি তাই আপনার দেখানো এই রেসিপিটা দেখে আমার লোভ লেগে যাচ্ছে। ভাবছি আপনার দেখানো ধাপগুলো অবলম্বন করে এই রেসিপিটা একদিন তৈরি করতে হবে।
শুধু আপনার বাচ্চারা কেন আপু এটা বয়স্করা খেতেও খুব পছন্দ করবে ।রেসিপিটা দেখে সত্যি জিভে জল চলে আসলো ।মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। পাউরুটির স্যান্ডউইচ কখনো তৈরি করিনি ,এবং খাইনি ।আপনার কাছ থেকে রেসিপিটি ধাপে ধাপে শিখে নিলাম অবশ্যই বাসায় ট্রাই করে দেখব।
আপু আপনার তৈরি চিকেন স্যান্ডউইচ দেখে তো লোভ সামলাতে পারছি না। চিকেন স্যান্ডউইচ আমার খুব পছন্দের খাবার কিন্তু কখনো ঘরে তৈরি করা হয়নি। বাহিরে বের হলেই চিকেন স্যান্ডউইচ খাওয়া হয়। আপি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপির ধাপগুলো তুলে ধরেছেন। এই রেসিপি ছোট বড় সবাই খেতে পছন্দ করে। একদিন বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনি আমাদের মাঝে বেশ সুন্দর একটি মজাদার চিকেন স্যান্ডউইচ রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা রেসিপি টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আপনি রেসিপি তৈরি করা প্রতিটি পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনার রেসিপি দেখে আমার জিহবায় জল চলে এসেছে।
খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু একটি চিকেন স্যান্ডউইচ এর রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে আজকে যে শেয়ার করেছেন। এই চিকেন স্যান্ডউইচ খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। যদিও এভাবে বাড়িতে কখনো তৈরি করে খাওয়া হয়নি, খুবই সুন্দরভাবে প্রতিটা ধাপ তৈরি করার আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেটা দেখেছে কেউ খুব সহজে তৈরি করে ফেলতে পারবে। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার চিকেন স্যান্ডউইচ রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি বেশ দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেসিপিটি দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আসলে বাইরের খাবারের প্রতি আমরা আকৃষ্ট না হয়ে যদি বাসায় এত দারুন ভাবে তৈরি করে খাবারগুলো খাই সেটা আমাদের শরীরের
জন্য অনেক স্বাস্থ্যসম্মত। চিকেন স্যান্ডউইচ বাচ্চাদেরঅনেক প্রিয়। আমার বাচ্চারাও
অনেক পছন্দ করে। তবে আপনার পুরো রেসিপি প্রসেসটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
চিকেন স্যান্ডউইচ খুব জনপ্রিয় একটি সবার পছন্দের খাবার।রেষ্টুরেন্টেই বেশি খেয়ে থাকে সবাই এই লোভনীয় খাবার টি কিন্তুু আপনি চমৎকার করে লোভনীয় চিকেন স্যান্ডউইচ রেসিপি করেছেন আপু।দারুণ হয়েছে। সব উপকরণ দিয়ে দারুণ পদ্ধতিতে রেসিপিটি বানিয়েছেন বেশ ভালো লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।