কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
|
|---|
made by @rahimakhatun
Device- samsung SM-A217F
প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে।আজকে আমি নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে আপনাদেরকে দেখাবো কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি। আসলে আমার কাছে কচুর মুখী দিয়ে ইলিশ মাছের রেসিপি বেশ ভালো লাগে। তবে চিংড়ি মাছ দিয়ে ও খারাপ লাগে না। এই রেসিপিটা আমার মায়ের কাছে শিখা। গরম ভাতের সাথে খেতে বেশ ভালোই লাগে। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
|---|
| উপকরন | পরিমান |
|---|---|
| চিংড়ি মাছ | প্রয়োজন মত |
| পেঁয়াজ | প্রয়োজন মতো |
| তেল | ৬ টেবিল |
| লবন | সামান্য |
| হলুদ গুঁড়া | ১ চা চামচ |
| মরিচ গুঁড়া | ১ চা চামচ | আদা রসুন পেস্ট | ১ চা চামচ |
| কাঁচা মরিচ | ৩/৪ টি | ধনে গুঁড়া | প্রয়োজন মতো |
| কাঁচা মরিচ | ৬ টি |
| কচুর মুখী | প্রয়োজন মতো |
উপকরণগুলা লিখে দেওয়া হলো।
প্রস্তুত প্রণালী |
|---|
প্রথমে একটি হাড়িতে তেল গরম করে নিব।
পেঁয়াজ এবং আদা রসুন বাটা দিয়ে দিব।
হলুদ মরিচ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিব।
চিংড়ি গুলো দিয়ে দিব।
সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিব।
কচুর মুখগুলো দিয়ে দিব।
উল্টিয়ে পাল্টিয়ে নিব।
ভালো করে কষিয়ে নিব।
প্রয়োজন মত ঝোল রেখে ,লবন চেক করে নামিয়ে নিব।
আশা করি আপনাদের খুব ভালো লাগবে। আপনারা বাসায় একটি ট্রাই করে দেখবেন। আজ এই অব্দি অন্য দিন আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
| device | samsung SM-A217F |
|---|---|
| Location | Dhaka |
| Photograpy | recipe |
কচুর মুখী দিয়ে আমার কাছেও ইলিশ মাছের রেসিপি বেশি ভালো লাগে চিংড়ি মাছ দিয়ে কখনো কচুর মুখী খাওয়া হয়নি।কচুর মুখী বাচ্চাদের খাওয়াতে সুবিধা হয়। খুব সহজেই বাচ্চাদের খাওয়া হয়ে যায়। আপনার চিংড়ি দিয়ে কচুর মুখী রান্না দেখে মনে হচ্ছে যে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। দেখতেও লোভনীয় লাগছে।
আপু আপনি কচুর মুখে দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে চিংড়ি মাছ যে কোন কিছু দিয়ে রান্না করলে খেতে বেশ দারুন লাগে। যদিও এলার্জির কারণে চিংড়ি মাছ এবং কচু সেভাবে খাওয়া হয় না। তবে আপনার রান্না দেখে বোঝা আছে রান্নাটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনি খুব চমৎকারভাবে কচু এবং চিংড়ি মাছের রান্নার রেসিপিটা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
কচুর মুখী আমার খুব পছন্দের একটা রেসিপি। আপনি কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে খুবই লোভনীয় এবং সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনি চিংড়ি মাছ দিয়ে এটি তৈরি করেছেন যার কারণে আমি তো লোভ সামলাতে পারছি না। চিংড়ি মাছ আমার অনেক বেশি প্রিয়। দেখে বুঝতে পারছি অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছিল এই রেসিপিটা। অনেক ভালো লাগলো আপনার করা এই রেসিপিটা।
কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের দূরদান্ত একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন। এটা আমার কাছে লোভনীয় খাবার। তৈরি প্রনালী এবং পরিবেশনের জায়গাটা সুন্দর ছিল।
কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার খুবি ভালো লেগেছে। এতো মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
কচুর মুখী দিয়ে এভাবে কখনো চিংড়ি মাছ খাওয়া হয়নি । তবে রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ ভালই লাগবে । প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন । ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
চিংড়ি মাছ দিয়ে যাই রান্না করা হোক না কেন আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আর চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর মুখী রান্না করলে তো কথাই নেই। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। বেশ কয়েকদিন কচুর মুখি খাওয়া হয়না। আপনার রেসিপিটি দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে।
কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছের দারুন একটা রেসিপি করেছেন। চিংড়ি মাছ আমার খুবই প্রিয় যেটা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। যেকোনোভাবে রান্না করলেই আমার কাজ খুব ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি অনেক সুন্দর ছিল।
কচুরমুখী দিয়ে চিংড়ি মাছ খুব মজার হয় খেতে।আমার খুব পছন্দের একটি খাবার।আপনি খুব সুন্দর ভাবে রান্নার ধাপগুলো তুলে ধরেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।