লোককারুশিল্প মেলা লোকজ উৎসব ভ্রমণ পর্ব (০২)|(১০% লাজুক খ্যাকের জন্য)
আসসালামু আলাইকুম
আজ রোজ মঙ্গলবার
২২ই মার্চ ২০২২ খৃস্টাব্দ
এখন ষড়ঋতুর বসন্ত কাল।
|
---|
captured by @rahimakhatun
[source]
Device- samsung SM-A217F
আমি আজকে এসেছি ,সোনার গাও ঘুরতে যাওয়ার লোকশিল্প মেলার দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে।গত পর্বের কিভাবে গেয়েছি তা বলা হয় নি। তাই আজকে বলছি। আমরা আগে রিকশায় করে আগে চিটাগাং রোড গেয়েছি ,তারপর ওই খান থেকে বসে করে ডাইরেক্ট সোনার গাও জাদুঘরের সামনে। আমি আগেই বলেছি অনেক গুলা স্টল ছিল। খুব সম্ভবত আজকেই মেলা শেষ। বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী শাড়ি জামদানি শাড়ী ডেমরার পাশাপাশি এই খানেও তৈরি করা হয়। ওদের দোকানে গেলে দেখা যায় তারা জামদানি শাড়ী কিংবা থ্রী পিছ বানানো হচ্ছে।যদিও এই খানে দাম বাহিরের তুলনায় দাম একটু বেশি বলে আমার মনে হয়। তাই আমি তেমন কিছু কিনতে পারি নাই। যাই হোক আজকে আপনাদেরকে পুরো মেলার ছবি দেখাবো। আশা করি ভালো লাগবে।
এই হচ্ছে একটি স্টল , পাটের তৈরি বিভিন্ন জিনিস পত্র। সামনের সিক্কা গুলো দাম করেছিলাম। বারেন্দায় কিংবা ঘরে গাছ জুলিয়ে রাখার জন্য। কিন্তু অনেক দাম বলে তাই কিনা হয়নি।
কাঠের কিংবা বোর্ডের জিনিস পত্র। ঘর ,চুরির আলনা ,বিভিন্ন শো পিচ ,আয়না ,চিরুনি ইত্যাদি।
মেয়েদের বিভিন্ন কসমেটিক সামগ্রি। গলার মালা , কানের দুল ,হাতের চুরি,বেসলাইট ইত্যাদি।
ঘর সাজানো বিভিন্ন জিনিসপত্র ,আর কিছু ব্যাগ মেয়েদের।
মাটির বিভিন্ন জিনিস পত্র।
মাটির ডুগডুগি, বাঁশি বাচাদের খেলনার জিনিস পত্র।
পিতল কিংবা কাঁসার হাড়ি পাতিল ,বাটি , ঘটি, চায়ের কাপ ইত্যাদি।
খাঁটি মধু ,ঘি ,গুড় ,চিপস আর দোকান।
বিভিন্ন কিছুর আচার।
আজকে এই অব্দি। আবার আরো কিছু ছবি আপনাদেরকে দেখাবো। আবার আসবো অন্য কোনো একদিন ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
ডিভাইস | samsung SM-A217F |
---|---|
লোকেশন | সোনারগাঁও |
আলোকচিত্র | লোককারুশিল্প মেলা |
লিংক | [source] |
আপু আপনার লোককারুশিল্প মেলা লোকজ উৎসব ভ্রমণ অনুভূতি জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো ভাই। খুব সুন্দর করে সব কিছুর বর্ননা করেছেন। তাই বেশি ভালো লেগেছে। সাথে কিছু সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়েছেন এতে পড়তে অনেক মজা লেগেছে। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য ভাই। এভাবেই এগিয়ে যান।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।আপনি আমার লোক কারু শিল্প এর লিখাটা পরে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
মেলার কথা শুনেই যেন ভালো লাগলো। মেলায় ঘুরতে বেশ ভালো লাগে। অনেকদিন হল মেলায় ঘুরতে যাওয়া হয়না। কিন্তু আপনার মেলায় ঘোরার মুহূর্তটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। বেশ অনেক জিনিসপত্র দেখতে পেলাম। মেলার বিভিন্ন জিনিস গুলো দেখে বেশ ভালো লাগে। অনেক কিছু কিনতে ইচ্ছে করে। আমাদের মাঝে মেলার মুহূর্তটা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
দিদি প্রথমেই বলি পোস্ট টা সাজানো খুব সুন্দর হয়েছে। আমার প্রিয় মানুষের থেকে বাংলাদেশের অনেক জায়গার নাম শুনেছি। সোনারগাঁ নাম টাও খুব চেনা চেনা লাগছিল। পরে মনে পড়লো সজীব একবার বেড়াতে গিয়েছিল ওখানে। আমার জন্য কাঠের কানের দুল এনেছিল। আমার খুব পছন্দ ওটা। এখনও মাঝে মাঝেই পরি 🥰😊। আপনার দেওয়া ছবি গুলোও খুব উপভোগ করলাম। কাসার তৈরি জিনিসপত্রগুলো দারুন লেগেছে আমার কাছে।
হ্যা,আপু এখানে মাটির দুল,কাঠের দুল,তারপর চুড়ি পাওয়া হয়।এটা ঐতিহ্য। ভালো লাগে।লোকেশন টা বেশ সুন্দর। সুযোগ পেলে আসবেন ঘুড়তে আমাদের বাংলাদেশে।ধন্যবাদ আপনাকে।
মেলা দেখি না অনেকদিন হয়ে গেল। আপনার মেলায় ছবিগুলো দেখে খুবই ভাল লেগেছে। খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন। খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করে সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
লোক কারুশিল্পের ঐতিহ্য কিছু বিশেষ্য পদ দেখতে পেলাম। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপু। এসব লোক ও কারুশিল্প এখন বিলুপ্তির পথে সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
মেলায় ঘুরার মজাই আলাদা। লোকশিল্প মেলায় অনেক ঘুরাঘুরি করেছেন তা বুঝতে পারছি। আমরা মেলায় না গিয়েও আপনার মাধ্যমে মেলার স্টলগুলো দেখতে পেলাম তার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
লোক ও কারুশিল্প মেলায় খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখে বোঝা যাচ্ছে। আপনি খুব সুন্দর করে এই মেলার সবকিছুর বননা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। সুন্দর সুন্দর কারুকার্যের কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যা দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগতেছে। এরকম সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
লোককারু শিল্প মেলাগুলো এখন আর তেমন একটা দেখা যায় না।সোনারগাঁওঐতিসবাহী স্থান হওয়ায় সেখানে প্রায়ই এই মেলা হয়।মেলায় গিয়ে আপনি অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন।ছবিগুলো অনেক সুন্দর ছিল।ধন্যবাদ আপনাকে।
ওয়াও আপু আপনি আমাকে পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। অনেকদিন হলো মেলার মধ্যে যাওয়া হয়নি। কিন্তু আপনার মেলা ঘোরার মুহূর্ত দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মেলার ছবি ও আপনার আনন্দের মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কারুশিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। গ্রাম বাংলার কারুশিল্প মেলা দেখা যায় না বলেই চলে। এখন শুধু হরহামেশাই চোখে পড়ে। আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।