নাটক রিভিউ। ( ঘাস )
আসসালামু আলাইকুম
৩১ই-ডিসেম্বর ২০২৩ খৃস্টাব্দ
১৬ই পৌঁষ , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ।
এখন ষড়ঋতুর শীতকাল । |
---|
আজ রোজ
রবিবার
আজ রোজ
রবিবার
নাম | ঘাস |
---|---|
পরিচালক | গোলাম হাবিব লিটন |
সম্পাদনা | হেলাল খান |
অভিনয়ে | চুমকি ,অশোক আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ১ ঘন্টা ২৭ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২২ জুন ২০১৮ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- চুমকি
- অশোক
নাটকের শুরুতে চুমকি একটি বাচ্চার হয় না বিদায় তার স্বামীর সাথে আফসোস করছে।একটি বাচ্চা কনসেভ করার জন্য যে যেটা বলে তাই করছে কষ্ট হলে।তার কষ্ট দেখে তার স্বামী বলছে তার বাচ্চা লাগবে না। তারপরও চুমকি তার স্বামী কে রাজি করিয়ে শীতের রাতে পুকুরে ডোব দিলে তার বাচ্চা কনসেভ করবে। তার স্বামী প্রথমে রাজি হচ্ছিলো না তার কষ্ট হবে দেখে কিন্তু চুমকি তাকে রাজি করিয়ে ডোব দিয়েছে।
এর কিছু দিন পর তার সে বাচ্চা কনসেভ করে।তারপর তো সে মহা খুশি। একটা সময় বাচ্চা ভূমিষ্ট হয়।তারা বাচ্চা কে অনেক যত্ন করে। তার অন্যয় আবদার ও পূরন করে। এমন কি সে পড়ালেখা করবে না তারা সেটাও মেনে নেয়।তারপর ছেলেটা বড় হয় বড় হওয়ার পর কোন কাজ করে না।
তার বাবা বৃদ্ধ হওয়ার পর ও একা একা কাজ করে।তারপর তারা চিন্তা করে তাকে একটা বিয়ে করিয়ে দিলে কাজে মনযোগী হবে।এর মধ্যে তার বাবা মরে যায়।মরে যাওয়ার পর ছেলেটিকে বিয়ে করিয়ে দেয় চুমকি।চুমকি ছেলে অশিক্ষিত কিন্তু তাকে বিয়ে করিয়েছে শিক্ষিত মেয়ে তাই মেয়েটির বেশ অহংকার।
একটা পর্যায়ে মেয়েটি তার শাশুড়ী চুমকি কে দেখতে পারে না। তার ভালো কথা ও ভালো লাগে না।ছেলেও তার বউ এর কথা শুনে মাকে অবহেলা করে।একবার ও চিন্তা করে না তার জন্য কত কষ্ট করেছে।সে একটা সময় অনেক অসুস্থ হয়ে যায়।একদম বিছানায় পরা।সে খেতে চায় তাকে খেতে দেওয়া হয় না,সে ওয়াশরুমে যেতে পারে না বিদায়।একটা সময় তাকে যখন খেতে দেয় না তখন সে ক্ষুদার কষ্টে হামাগুড়ি দিয়ে বাড়ির পিছনে ঘাস খেতে যায়, ঘাস খেয়ে যখন গলায় আটকায় তখন পানি খেতে পুকুরে পানি খেতে গিয়ে পুকুরে পরে মরে যায়।এভাবে নাটক টা শেষ হয়ে যায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | Galaxy A13 |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | screenshort |
আমার পরিচয়
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
নাটকের রিভিউ পড়ে খুব খারাপ লাগলো। মনে হচ্ছে নাটকটি অনেক ভালো এবং শিক্ষনীয় হবে। সময় পেলে দেখার চেষ্টা করব আপু। আর বাংলা নাটক দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটকের রিফিউ শেয়ার করার জন্য।
আসলেই নাটক টা থেকে শেখার আছে,আর নাটক টার মত আমাদের সমাজে অহরাহ ঘটনা ঘটে থাকে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে
চুমকি যদি তার ছেলেকে ছোটবেলা থেকেই এত ছাড় না দিত এবং কিছুটা শাসন করত তাহলে শেষ বয়সে এসে এরকম বিপদে পড়তে হতো না। তাছাড়া চুমকির ছেলেকে বিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রেও হয়তো ভুল হয়েছিল। যাই হোক আপু নাটকটি শেষের কাহিনী পড়ে খুব খারাপ লাগলো। এভাবে একটি মায়ের মৃত্যু আসলেই খুব কষ্টকর। ভালো লাগলো নাটকটি।
আসলেই ছেলে মেয়েদের একটু শাসন করাই লাগে তা না হলে পরবর্তী মা বাবা এর কষ্ট হয়। ধন্যবাদ আপনাকে
অসাধারণ একটি নাটকের রিভিউ করেছেন।ঘাস এই নাটকটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। অনেক ভালো লেগেছে আমার। আপনার রিভিউ করে আরো বেশি ভালো লাগলো।
ঘাস নাটকটা আমি কখনো দেখিনি। আপনি এই নাটকটার রিভিউ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। নাটকটার পুরো রিভিউ টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এরকম ভাবে একটা মানুষের মৃত্যু হয়েছে এটা ভাবতেই খুব খারাপ লাগতেছে। ক্ষিদের জন্য ঘাস খেয়েছিল, পুকুর থেকে পানি খাওয়ার পড়ে মারা গিয়েছে ভাবতেই খারাপ লাগতেছে। নাটকটির রিভিউ সুন্দর করে তুলে ধরার কারণে ভালো লেগেছে পড়তে।
আশা করি দেখলে বেশ ভালোই লাগে শেষের দিকে বেশ কষ্টের।ধন্যবাদ আপনাকে
বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে অসাধারণ একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আসলে প্রত্যেকটা বাবা-মায়ের সন্তানের জন্য অনেক কষ্ট করে। কিন্তু সেই কষ্টগুলো পরবর্তীতে সন্তান আর মনে রাখতে চায় না সুখের দিন চলে আসলে। বাবা অসুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও সন্তানকে নিয়ে চিন্তা করে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই আমরা সন্তান রা মা বাবা এর কষ্ট টা ভুলে যাই তারা যে কত কষ্ট করে আমাদেরকে বড় করে।ধন্যবাদ
নাটকের রিভিউ গুলো পড়তে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। নাটক দেখতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি নাটকের রিভিউ পড়তেও ভালো লাগে। এই নাটকটার কাহিনী সত্যি অনেক বেশি কষ্টের ছিল। একটা মানুষ খাবার না পেয়ে এভাবে ঘাস খেয়েছে, এটা ভাবতেই খারাপ লাগতেছে। ছেলের বউ কিভাবে নিজের শাশুড়ির সাথে এরকম আচরণ করতে পারে, এটাই ভাবতে খারাপ লাগতেছে। শেষ পর্যন্ত মহিলাটির মৃত্যু হয়েছে পানিতে পড়ে, এটা জেনে খারাপ লেগেছে অনেক বেশি। নাটকটা দেখলে তো চোখে জল চলে আসবে একেবারে। কারণ মায়ের কষ্টটা খুবই দুঃখজনক ।
আমার কাছে মাঝে মাঝে নাটক দেখেত ভালোই লাগে।কিছু কিছু মানুষ পারে অন্যর সাথে খারাপ ব্যবহার করতে।ধন্যবাদ আপনাকে
আপনার নাটকের রিভিউটি পড়ে মনে হল নাটকটি দেখব। কারণ নাটকটি থেকে অনেক
শিক্ষানীয় বিষয় আছে। আমি চেষ্টা করবো নাটকটি দেখার জন্য।অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু সময় পেলে দেখে নিতে পারেন।আশা করি ভালা লাগবে।ধন্যবাদ আপনাকে।