সুস্বাদু রসুন ও কালোজিরা ভর্তা রেসিপি। ||।10% 𝕭𝖊𝖓𝖊𝖋𝖎𝖈𝖎𝖆𝖗𝖎𝖊𝖘 𝖋𝖔𝖗 @𝖘ʜʏ-ғᴏ𝖝🦊]
আসসালামু আলাইকুম
আজ রোজ বৃহস্পতিবার
১২ ই মে ২০২২ খৃস্টাব্দ
৩০ ই বৈশাখ , ১৪২ ৯ বঙ্গাব্দ
এখন ষড়ঋতুর গ্রীষ্মকাল ।।
|
---|
made by @rahimakhatun
Device- samsung SM-A217F
রসুুনের ও কালোজিরা ভর্তার প্রস্তুত প্রণালীর ছবি।
প্রতিদিনের মত আমি আজকেও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।বাঙালি কিন্তু ভর্তা পছন্দ করে না তা কি হয়।আমি আজকে আপনাদেরকে দেখাব রসুন ও কালোজিরা ভর্তা তৈরি করে দেখাবো।আমরা কম বেশি সকলে জানি কালোজিরা সর্বরোগের ঔষধ। যদিও তিতা তবে এমন করে ভর্তা বানালে ভালো লাগে থেতে,বেশি করে রসুন দিয়ে বানালে তিতা লাগে না। তবে খেতে ভালো লাগে।তো চলেন কথা না বারিয়ে চলে যায় মূল রেসিপিতে।
|
---|
made by @rahimakhatun
Device- samsung SM-A217F
প্রথমে রসুনগুলোকে খোসা ছাড়িয়ে নিবো।তারপর একটি পেনে রসুনগুলো ভালো করে টেলে নিব।নরম হওয়া অব্দি অপেক্ষা করবো
তারপর সামান্য তেল গরম করে, তারপর তাতে পেয়াজ কুচি এবং সামান্য কালোজিরে ভালো করে ধুয়ে অল্প আঁচে ভালো করে ভেজে নিব।
তারপর শুকনো মরিচ গুলো তেলে ভেজে নিব
তারপর একটি পাটায় ভাজা শুকনো মরিচ ও লবন বেটে নিব।
তারপর ভেজে রাখা পেঁয়াজ, রসুন বেটে নিব
তারপর একসাথে মিশিয়ে নিলে হয়ে যাবে। আপনারা বাসায় একটি ট্রাই করে দেখবেন। আজ এই অব্দি অন্য দিন আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
|
---|
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | recipe |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আপু, আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন কালোজিরা সর্ব রোগের ঔষধ। কালোজিরা একটু খেতে তিতা হলেও, কিন্তু আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী, আপু,আপনি কি করলেন আপনার রেসিপি দেখে আমি লোভ সামলাতে পারছিনা। ভর্তা নামটা শুনলেই জিভে জল এসে যায় 😋আপনি এত লোভনীয় ভাবে রসুন কালোজিরা ভর্তা রেসিপি তৈরি করেছেন কি বলবো।আপনি বরাবরই খুব লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে থাকেন। ধন্যবাদ আপু, এতো সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
আপু এভাবে বেশি করে রসুন দিয়ে সামান্য কালোজিরে দিয়ে ভর্তা বানালে খেতে বেশ ভালো লাগে।খেয়ে দেখবেন আপু।আশা করি ভালো লাগবে।ধন্যবাদ।
ভর্তা আমার খুবই প্রিয়।আর রশুন ও কালো জিরা ভর্তা রেসিপি টি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনি অনেক সুন্দরভাবে রান্নার প্রতিটি ধাপ তুলে ধরেছেন যা দেখেই আমার খেতে ইচ্ছে করছে।মনে হয় ভর্তা রেসিপি টি খুব সুস্বাদু হয়েছে। আপনার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আসলে আমি বেশির ভাগ সময় ভর্তা খাই বসা কিংবা খুদের ভাত দিয়ে খেতে বেশ পছন্দ করি।তো ঐ ভাতের এই ভর্তা খেতে বেশ ভালো লেগেছে।যাই হোক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
সুস্বাদু রসুন ও কালোজিরা ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। এভাবেই ভর্তা খেতে অনেক মজা। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
হুম,আসলেই এভাবে কালোজিরা ভর্তা খেতে বেশ দারুন লাগে।আসলে আমাদের বাসায় সবাই এভাবে ভর্তা তৈরি করলে খেতে বেশ পছন্দ করে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ইউনিক একটি রেসিপি ছিল এটি। কারণ এরকম ভর্তা আমি আর দেখিনি।কালো জিরা আমাদের সবার জন্য খুবই উপকারী।কালোজিরাকে বলা হয় সকল রোগের মহা ঔষধ। আপনার ভর্তা রেসিপি টি আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। অনেক চমৎকার ভাবে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
আমাদের নবী করিম বলে গিয়েছেলো সর্বরোগের ঔষধ হচ্ছে কালোজিরা।যাই হোক আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমার খুব ভালো লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ঝাল ঝাল এই কালোজিরা ভর্তা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে আপু। গরম ভাতের সাথে কালোজিরা ভর্তা মাখিয়ে খাইতে সেই ভালো লাগে। আবার পাতলা খিচুড়ি আছে তার সাথে খাইলেও ভালোই লাগে। এই ভর্তা কিন্তু ঠান্ডায় অনেক কাজে লাগে।
আমার কাছে তো পোলায়ের সাথে এমন ভর্তা খেতে অনেক ভালো লাগে, 😉😉।হুম ঠান্ডায় আসলেই কাজে লাগে।ধন্যবাদ
হুম আপু আপনি খুব চমৎকার রেসিপি শেয়ার করেছেন ৷আপনি সত্যি বলেছেন রসুন আর কালো জিরার ভর্তা আমিও খেয়েছি ৷ এটা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারি ৷অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর রেসিপি শেয়ার করেছেন ৷
হা হা সত্যিই তো বলতেই হবে,😃😃।যাই হোক আপনার এভাবে খেয়ে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে মতামত দেওয়ার জন্য।ধন্যবাদ
ঠিক বলেছেন আপু কালিজিরা সকল রোগের ঔষধ। কালিজিরা ভর্তা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে । বিশেষ করে খিচুড়ি দিয়ে খেতে খুবই মজা লাগে । মাঝেমধ্যে কালিজিরা ভর্তা করলে তিতা লাগে । আপনি খুবই চমৎকার করে কালিজিরা ভর্তা করেছেন। অনেকগুলো রসুন দিয়েছেন খেতে নিশ্চয়ই অনেক মজাদার হয়েছিল। দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে।
আপু এভাবে বেশি করে রসুন দিয়ে বানালে, খেতে একদমই তিতা লাগে না।আর কালোজিরাগুলোকে অল্প আচে ভালো করে ভেজে নিলে তিতা ভাব দূর হয়ে যায়।ধন্যবাদ আপু
আপু রসুন এবং কালোজিরা ভর্তা রেসিপি টা আমার কাছে একদম নতুন। তবে বেশ ভালো লেগেছে পুরো আয়োজনটা। আশা করি খেতেও খুব মজার হবে। মাকে বলবো একদিন করতে। অনেক শুভেচ্ছা রইলো আপু।
হুম ভাইয়া,বাসায় একদিন এভাবে বানিয়ে, পোলাও কিংবা খিচুড়ি সাথে খেয়ে দেখবেন। আশা করি ভালো লাগবে।ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা রইল।
রসুন এবং কালোজিরা ভর্তা কখনো খাওয়া হয় নাই আপু। তবে আপনার ভর্তা রেসিপি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে এটা অনেক ইউনিক একটা রেসিপি। যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আপনি খুব সুন্দর করে সবকিছু র্বণনা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। প্রতিটি ধাপের বর্ণনা শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
রসুন এবং কালোজিরা দুইটাই আমাদের শরীরের জন্য খুব ভালো এবং উপকারি।ইউনিক কিনা জানি না,এভাবে ভর্তা বানালে খেতে বেশ ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে।
রসুন এবং কালোজিরা দুটোই আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আমার আম্মু মাঝে মাঝে কালোজিরার ভর্তা তৈরি করে। আগে আমি এটা একদমই খেতে পারতাম না। আম্মু জোর করে খাওয়াত। তবে এখন কালোজিরার ভর্তা খেতে পারি। রসুন দিয়ে কালোজিরার ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি। আসলে রসুনের ফ্লেভারটা আমার একদম ভালো লাগেনা। তবে আপনার ভর্তা দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। একদিন তৈরি করে দেখব এভাবে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য
আপু রসুনের খোসা ছাড়িয়ে আপনি ভালো করে টেলে নিলো রসুনের কোন গন্ধ থাকে না।আমার কাছে কাচা রসুনের গন্ধ ভালো লাগে না,তাই তো টেলে নেই। ধন্যবাদ।