২৭ নভেম্বর ২০২২ খৃস্টাব্দ ।
Device- Galaxy -A13
প্রস্তুত প্রণালীর ছবি দেওয়া হলো।
অনেক দিন পর পেন্সিল আর রং নিয়ে বসেছিলাম। মাঝে মাঝে আর্ট করতে ভালো লাগে। আসলে বাসায় ছোট বাচ্চা থাকলে পেন্সিল আর রং নিয়ে বসলে বেশ ঝামেলা হয়।আজকে যখন হুজুরের কাছে পড়তে গিয়েছিলো ,এই ফাঁকে আমি আঁকতে বসেছিলাম। তাই বেশ আরাম করেই আজকে আঁকা শেষ করতে পেরেছি। যাই হোক , আজকে আপনাদের জন্য নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে একটি সার্কেল মাঝে একটি দৃশ্য এঁকে দেখাবো। আঁকাআঁকি করতে ভালো লাগে। তবে পেন্সিলের রংটা দেখতে ভালো লাগে। তবে আজকের একটি দৃশ্যে আমি অল্প কিছু রং দিবো। জানি না কেমন হয়েছে। আশা করি ভালো লাগবে। কথা না বারিয়ে যাওয়া যাক মূল পোস্টে।
আমি আজকে পুরো দৃশ্য এঁকেছি শুধু মাত্র পেন্সিল,মোম রং ও মার্কার দিয়ে। আমার আসলে মাঝে মাঝে পেন্সিলে ও রং করতে বেশ দেখতে ভালো লাগে। আমি জানি না আপনাদের কাছে কেমন লাগবে ,তবে আশা করছি ভালো লাগবে। আমার হঠাৎ কেন জানি আঁকাআঁকি করতে ইচ্ছা হলো তাই ,দেরি না করে বসে পড়লাম পেন্সিল আর খাতা নিয়ে।
প্রয়োজনীয় উপকরনের ছবি দেওয়া হলো
🔶১. খাতা
🔶২. 3B ও 4B পেন্সিল
🔶৩. মার্কার পেন
🔶৪.পেন্সিল কম্পাস ও
🔶৫.মোম রং
উপকরণগুলা লিখে দেওয়া হলো।
প্রথমে পেন্সিল কম্পাস দিয়ে একটি সার্কেল করে নিলাম।
পেন্সিল দিয়ে আঁকা বাঁকা করে এঁকে নিব।
পাহাড়ের মত এঁকে নিয়েছি।
নারিকেল গাছ এঁকে নিয়েছি।
গাছ দুইটার মাঝখানে পেন্সিল কম্পাস দিয়ে একটি বৃত্ত এঁকে নিলাম ।
রং করে নিচ্ছি।
সবুজ রং করে নিয়েছি ।
মোটামুটি রং করা শেষ ,আবার ফিনিশিং এর পালা। রং গুলো উপরে কাপড় দিয়ে ঘষে নিব ,আর গাঢ় করে বর্ডার দিব।
হয়ে গেলো আমার সার্কেল আর্ট। তারপর নাম লিখে দিবো।
শেষ হয়ে গিয়েছে আমার সার্কেল দৃশ্য। কেমন হয়েছে ,কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আজ এই অব্দি আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ |
|---|
| device | samsung SM-A217F |
|---|
| Location | Dhaka |
| Photograpy | Art |
বাহ্ সার্কেল দৃশ্য আর্ট টি চমৎকার হয়েছে আপু।আপনি খুব সুন্দর একটি আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখিয়েছেন।কালার করতে আর্ট এর সৌন্দর্য আরও ফুটে উঠেছে।ধন্যবাদ আর্ট টি শেয়ার করার জন্য।
আসলে আমার কাছে ও মনে হচ্ছে কালার করাতেই বেশি ফুটে উঠেছে।আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
আমার তো খুব পছন্দের কাজ হলো আর্ট। কিন্তু সময়ের অভাবে এখন আর এগুলো করা হয় না। তবে আজকে দেখি চেষ্টা করে দেখব করতে পারি কিনা। আপনার এই পেন্সিল এবং রঙের আর্ট খুবই সুন্দর হয়েছে আপু। খুব সহজেই কিন্তু আপনি এটা তৈরি করে ফেলেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমারও আর্ট করতে ভালো লাগে,কিন্তু সুযোগের খুব অভাব।খুব সহজেই আর্ট করতে পারবেন আপু।ধন্যবাদ আপনাকে
একদম ঠিক আপু বাবুর জন্য আমি নিজেও আর্ট করতে পারিনা। ধন্যবাদ ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
অনেক সুন্দর একটি আর্ট শেয়ার করেছেন সার্রকেলের ভিতরে আর্ট গুলো আমার অনেক ভালো লাগে। দূর থেকে মনে হচ্ছে গোধূলি আভায় পরিবেশটি লাল রঙের হয়ে আছে। গাছ দুটি কি সুন্দর ভাবে দাঁড়িয়ে আছে আর পেছনে সূর্যের আভা এক কথায় অসাধারণ।
ছোট্ট একটি বৃত্তের মাঝে নদী পাহাড় গাছ এবং সূর্যাস্তের খুব সুন্দর দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন।। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে কালার কম্বিনেশন টা খুব সুন্দর ফুটেছে ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য।।
আসলের আমার কাছে সার্কেলের এর মাঝে আঁকাআকি করতে বেশ ভালো লাগে।আপনার কাছে কালার কম্বিনেশন টা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
একটি বৃত্তকে কেন্দ্র করে, খুব চমৎকারভাবে একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য বানিয়ে ফেলেছেন, যেখানে সূর্য উদয় দেখা যাচ্ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার একটি দৃশ্য আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য।
আসলে সূর্য উদয়ের দৃশ্যটা দেখতে আমার খুব ভালো লাগে,বিশেষ করে তখনের কালার টা আমার খুব ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
আমার ও অনেক বেশি ভালো লাগে সূর্য উদয় এবং সূর্য অস্ত। দুটো সময়টাকেই রোমান্টিক সময় বলে গণ্য করা হয় ধন্যবাদ।
ছোট বাচ্চা থাকলে কাজ করতে অনেক সমস্যা হয়। ওরা যদি ঘুমিয়ে পড়ে তাহলে কাজ করতে অনেক সুবিধা হয়।আপনি সার্কেলের ভিতর প্রাকৃতিক দৃশ্য অংকন করেছেন দেখতে অসাধারণ হয়েছে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আমার ছেলের ঘুমানোর ও ঠিক ঠিকানা নেই, আগে অনেকক্ষন ঘুমাতো,এখন খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে যায়।ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
সার্কেল দৃশ্য অংকন আমি ও মাঝে মধ্যেই করি। আমার কাছে এধরনের অংকন গুলো ভীষণ ভালো লাগে। গাছ নদী সূর্য গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। নিখুঁত ভাবে পুরো কাজটি সম্পুর্ন করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
আপনার সার্কেল দৃশ্য আমি মাঝে মধ্যেই দেখতে পাই,ভালোই লাগে দেখতো।গাছপালা, নদী, সূর্য আমার কাছে খুব ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি একদমই ঠিক বলেছেন, ঘরের মধ্যে ছোট বাচ্চা থাকলে পেন্সিল এবং রং নিয়ে বসা যায় না। সোনিয়া যখন আর্ট করতে বসে তখন দরজা বন্ধ করে অন্য রুমে গিয়ে বসে। এরপরও মেয়েটা সোনিয়াকে কিছুক্ষণ পরপর খুঁজে। ছেলে-মেয়েদেরকে হুজুরের কাছে দিয়ে আপনি সময়টা কাজে লাগিয়েছেন। আপনার পরিকল্পনা টা খুবই দারুণ ছিল। বাচ্চাদেরকে হুজুরের কাছে পাঠিয়ে খুব চমৎকার একটি আর্ট করেছেন। এক কথায় খুব অসাধারণ।
আমার মেয়ে নেই ভাইয়া আমার ছেলেটাই বিরক্ত করে আঁকতে বসলে তাই ও যখন ঘুমায় কিংবা অন্য কোন কাজে ব্যস্ত থাকে তখন আঁকাআকি করি আরকি। আর্টটা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
খুবই চমৎকার একটি অংকন আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আসলে বাসায় ছোট ছোট বাচ্চারা যখন থাকে তখন তারা কোন কিছুই ঠিকঠাকভাবে করতে দেয় না শুধু দুষ্টুমি করে। ছোট বাচ্চা হুজুরের কাছে পড়তে গিয়েছিল আর সেই সুযোগে আপনি অংকন করেছেন এটা পড়ে খুবই হাসি পাচ্ছিল হাসি পাচ্ছিল এভাবে যে আপনি অনেক চালাক। যাই হোক আপনার এই অংকনের কালার কম্বিনেশন আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
হাঁসি পাচ্ছিলো,টের পাবেন যখন কপালে একটা জুটবে।কি পরিমান যে জ্বালায় সে আর বলা যায় না।ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।