লোককারুশিল্প মেলা লোকজ উৎসব ভ্রমণ পর্ব (০১)|(১০% লাজুক খ্যাকের জন্য)
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৫ ই চৈত্র, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
১৯ই মার্চ ,শনিবার , ।
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
|
---|
captured by @rahimakhatun
[source]
Device- samsung SM-A217F
কাল আমাদের মুসলমানদের জন্য একটি বিশেষ রাত ছিল। তা আমরা কম বেশি সবাই জানে। তাই রাতে একটু দেরিতে ঘুমানোর কারণে সকালে একটু দেরিতে উঠা হয়েছে। তো আমাদের আগের থেকেই পরিকল্পনা ছিল ,আজকে যেহেতু সাপ্তাহিক ছুটির দিন যেহেতু তাই আজকে একটু বের হয়ে কথা ছিলো। আমাদের কাছাকাছি সোনারগাঁও জাদুঘরে মাস জুরে মেলা হচ্ছে। প্রত্যেক বছরের ফেব্রুয়ারি তে মেলে শুরু হয়। এইখানে বিভিন্ন ধরণের জামদানি শাড়ি , থ্রী পিছ ,তাঁতের বিভিন্ন কালেকশন ও মাটির জিনিস পত্র ইত্যাদি পাওয়া যায়। আমার আবার এই রকম লোকশিল্প মেলার বিভিন্ন জিনিস পত্র কালেক্ট করতে ভালো লাগে। আমি আজকে আপনাদেরকে মেলার ছবি দেখাবো।যাই হোক আমরা ঠিক ৯.৩০ টাই বাসা থেকে বের হলাম ,ওই খানে যেতে যেতে প্রায় ১১.০০ বেজে গিয়েছে। তারপর টিকেট কেটে ভিতরে গেলাম। ও টিকেট মূল্য ছিল ৫০ টাকা। আগে ৩০ টাকা ছিল। এখন মেলা উপলক্ষে ২০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে। চুলন কথা না বারিয়ে দেখে নেয়া যাক
এই হচ্ছে প্রবেশ পথ। এদের দুইটা গেট ছিলো । আমরা ২ নম্বর গেট দিয়ে প্রবেশ করেছি। এইটা হচ্ছে একে বারে মেলার সামনের গেট।
এই হচ্ছে একটি স্টল। বাঙালি নারীদের প্রিয় জিনিস। জামদানি শাড়ী। জামদানি শাড়ী পছন্দ করে না। এমন মানুষ খুব কম আছে।তাদের নিজেস্ব তাঁতিদের দিয়ে বানানো। যেহেতু আমার একটা অনলাইন গ্রুপ আছে। এখন থেকে আমার কিনা হয়ে থাকে। বেশ সুন্দর।
আজকে এই অব্দি। আবার আরো কিছু ছবি আপনাদেরকে দেখাবো। আবার আসবো অন্য কোনো একদিন ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
ডিভাইস | samsung SM-A217F |
---|---|
লোকেশন | সোনারগাঁও |
আলোকচিত্র | লোককারুশিল্প মেলা |
লিংক | [source] |
আপনার সাথে লোকজ কারুশিল্প মেলায় ভ্রমণ করে ভালোই লাগল। পন্যের ছবি গুলোও ছিল বাহারি।
আপনার পোস্ট পড়ে বোঝা যাচ্ছে আপু আপনি লোকশিল্পের এই মেলায় খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। আর আমাদের কে কিছু সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি উপহার দিয়েছেন। আসলে জামদানি শাড়ি গুলো খুবই সুন্দর হয়। এগুলো বিভিন্ন কোয়ালিটির হয় দেখতে খুবই ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার এই সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
হুম,জামদানি শাড়ি গুলো বেশ সুন্দর। বেশ সুন্দর কাটিয়েছি বলতে,শেষের দিকে ছিলো তো।তাই বেশির ভাগ স্টল ছিলো না।তবে ভালোই লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
এখানে মানুষের হাতে তৈরি সুন্দর পণ্য রয়েছে। মেলাটার বর্ণনা শুনে বেশ ভালো লাগল। আমাদের আশেপাশে এই ধরনের মেলা কখনো হতে দেখিনি। এবং অনেক সুন্দর সুন্দর শাড়ির ছবি দেখতে পারলাম। অনেক ভালো ফটোগ্রাফি করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে আপনার লোককারুশিল্প মেলার প্রথম পর্ব শেয়ার করার জন্য।।
হাতের তৈরি পন্যর সৌন্দর্যই আলাদা।সবতো ফটোগ্রাফি করতে পারি নাই। কিছু কিছু নিষেদ ছিলো।তবে আমার কাছে ভালোই লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
লোক ও কারুশিল্প ঐতিহ্যের দৃশ্যপট দেখে খুবই ভাল লাগল। এই ধরনের মেলায় কবে গিয়েছে তা আমার মনে পড়ছে না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো আপু। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার কাছে এই ধরনের মেলা খুব ভালো লাগে।আমি এই ধরনের মেলায় যেতে বেশ পছন্দ করি।ভালো ছিলো।ধন্যাবাদ আপনাকে।
লোককারুশিল্প মেলায় লোকজ উৎসব নিয়ে দারুন বর্ণনা করেছেন। সেই সাথে বিশ্লেষণধর্মী চমৎকার স্থির চিত্র ধারণ করেছেন। প্রবেশপত্র খুব সুন্দরভাবে সাজানো ছিল। মাটির তৈরি তৈজসপত্র ,খেলনা, জামদানি শাড়ির চমৎকার দৃশ্য উপস্থাপিত হয়েছে।
কেমন একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর করে লিখার মাধ্যেমে মতামত প্রকাশ করার জন্য।আপনাকেও আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
ভালবাসা অবিরাম শ্রদ্ধেয়।
লোক কারুশিল্প মেলায় আপনার কাটানো সময়টুকু পড়ে অনেক ভালো লাগলো । আপনি সুন্দর সময় কাটানোর পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে তুলেছেন । সবথেকে মাটির তৈরি জিনিস গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ।।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আসলেই মাটির জিনিস গুলো দেখতে অসাধারণ ছিলো।আমার কাছে মাটির জিনিস কিনতেও ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।
লোক কারুশিল্প মেলায় সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে আপু। শাড়িগুলো দেখে তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আসলে শাড়ির প্রতি ভালো লাগা মেয়েদের সব সময়ই আছে। আমার কাছে শাড়ি গুলো অনেক ভালো লেগেছে। এছাড়াও মাটির জিনিসপত্র গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। সুন্দর করে রঙিন করে রাঙানো মাটির জিনিসপত্র গুলো। ধন্যবাদ আপনাকে আপু অনেক সুন্দর ভাবে আপনার এই ফটোগ্রাফি উপস্থাপন করার ও সেই সাথে মেলায় কাটানো মুহূর্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপু শাড়ি পছন্দের, কিন্তুু জামদানি শাড়ি হলে কথাই নাই। আমার কাছে খুবই ভালো লাগে জামদানি শাড়ি। এত সুন্দর সুন্দর কালার।মনে হচ্ছিলো যদি সবগুলো কিনতে পারতাম।ধন্যবাদ আপু।
আপু তো অনেক উপভোগ করেছেন মেলায়। আর দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে সুন্দর একটা মুহূর্ত কাটিয়েছেন। সত্যি কথা বলতে বিয়ে খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। এইরকম সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
বিয়ে খেতে মানি,বুঝলাম না।ধন্যবাদ আপনাকে।
লোক ও কারুশিল্প মেলায় গিয়ে আপনি খুবই আনন্দ মুখর সময় কাটিয়েছেন তা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বুঝতে পারছি। লোক ও কারুশিল্প মেলায় বিভিন্ন ধরনের জিনিস উঠেছে তা আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। সত্যিই আপু জামদানি শাড়ি গুলো দেখতে খুবই অপূর্ব লাগছে প্রত্যেকটি কালারই অসাধারণ সুন্দর লাগছে। রংবে রঙ্গের মাটির জিনিস গুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ আপু, লোক ও কারুশিল্প মেলায় কাটানো সময়টুকু আমাদের মাঝে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।আসলেই শাড়ি গুলার কালার অনেক সুন্দর ছিলো।দেশীয় পন্য বলে কথা।
আমার কাছে শাড়িগুলো আর মাটির তৈরি জিনিস গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। মাটির তৈরি জিনিসগুলোতে যেন নিখুঁত হাতের কাজ রয়েছে। তাছাড়া আপনি সুন্দর ফটোগ্রাফি মাধ্যমে বিষয়গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু মনি 🥰
আসলেই শাড়িগুলো অনেক সুন্দর ছিলো।যে কোন মানুষের পছন্দ করার মত শাড়ি।মাটির তৈরি নিখুঁত কাজের বিভিন্ন সামগ্রী। ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে