আমার তোলা রেনডম কিছু ফোটোগ্রাফি-{১০% বেনিফিট @shy-fox এর জন্য}
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৩০ ই আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ।
১৫ ই অক্টোবর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
|
---|
বিদ্যুতের সাথে আমার কি যেন একটা সমস্যা আছে ,আমি যখনই পোস্ট লিখতে বসি ,চার পাঁচ লাইন লিখা হলেই বিদ্যু চলে যায়। কেমন জানি মনে লোকচুরি খেলে। সেই পোস্ট শেষ করতে করতে প্রায় মধ্যে রাত হয়ে যায়। কি আর করার যে ভাবেই হক পোস্ট লিখতেই হবে। তাই আজকে সেই সন্ধ্যা থেকে লিখতে বসেছি। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে আপনাদের সাথে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। অনেক দিন ফোটোগ্রাফি শেয়ার করা হয় না তাই। আমি আজকে কিছু এলোমেলো ফটো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
লোকেশন :রাজশাহী শিবগঞ্জ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
বাবুই পাখিরে ডেকে বলিছে চড়াই ,
কুড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই।
আমি থাকি মহা সুখে অট্রালিকা পরে ,
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়ে।
এই গাছ তা দেখে আমার স্বাধীনতার সুখ কবিতার কথা মনে পরে গিয়েছিলো। লোকেশনটা বেশ সুন্দর ছিল।
লোকেশন :রাজশাহী শিবগঞ্জ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
বেশ সুন্দর একটা রংধনু উঠেছিল।
লোকেশন :রাজশাহী শিবগঞ্জ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
শিবগঞ্জ চাপাইনবাবগঞ্জ এ স্ট্রবেরি চাষ করা হচ্ছিলো। লোকটা আগাছা পরিষ্কার করছিলো।আরো পরিপক্ব ফলগুলো উঠানো হচ্ছিলো। আমি এই প্রথম স্ট্রবেরি ক্ষেত দেখছি।
লোকেশন :মহানন্দা তেতুলিয়া।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
লোকেশন :মহানন্দা তেতুলিয়া।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
এরা পাথর তুলছে। পাথর তুলে এরা জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। আসলে মোটামুটি দূর থেকে ছবি তোলা ,তাই তেমন ডিটেলস জানতে পারিনি।
লোকেশন :রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
রাজশাহীতে দেখা যায় অনেক বড় বড় গাছে এই পাখি গুলা থাকে। অনেক পাখি এক সাথে সাথে। তেমনই একটা ছবি।
লোকেশন :কুমিল্লা জমিদার বাড়ি ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
লোকেশন :কুমিল্লা ।
ডিভাইস :স্মার্টফোন ।
এর আগে জমিদার বাড়ি নিয়ে অনেক কিছু লিখেছিলাম। তাই আজ আর তেমন কিছু লিখলাম না।
আজ আর লিখবো না। আবার আসবো অন্য কোনোদিন অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আপু আমি অনেকবার পোষ্ট আগে তৈরী করার জন্য টাইপ করে রাখতাম। টাইপ করতে গিয়ে সেইব দিতে মনে থাকতো না আর তখন কারেন্ট গিয়ে কত লেখা যে হারিয়ে ফেলেছি তার কোন হিসাব নেই। আপনার বাবুই পাখির ছবিটা দেখে তাল গাছে বাবুই পাখির বাসার কথা মনে পড়ে গেল। মহানন্দা তেতুলিয়ার দুইটি ছবিই অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
আমি এখন সরাসরি পোস্টে লিখে রাখি, তাহলে আর কোন সমস্যা হয় না।তাছাড় মেসেঞ্জারে লিখে নিজের আইডিতে সেন্ড করি।পরে কপি করে পেষ্ট করি।ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।
ওয়াও খুবই দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। এরকম রেনডম ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। ফটোগ্রাফি করতে অনেক দক্ষতার প্রয়োজন হয়ে থাকে। সত্যিই আপনার দক্ষতার প্রশংসা করতে হয়। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম কোনটা রেখে কোনটা দেখব খুঁজে পাচ্ছি না। সত্যি এক কথায় অসাধারণ ছিল।
এখানে কিছু কিছু লোকেশন আমার খুব পছন্দের। আসলে রাজশাহী জেলাটা খুবই সুন্দর।
মজা পেলাম আপনার সঙ্গে বিদ্যুতের কাহিনীর কথা শুনে। অবশ্য মাঝে মাঝে আমারও এমনটা হয় প্রয়োজনীয় কোন কাজে যখন মোবাইলটা হাতে নেই তখনই কারেন্টটা চলে যায়। যাইহোক আপুকে তো খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন কৃষকের স্ট্রবেরি গাছের আগাছা পরিষ্কার করার দৃশ্যটি খুবই সুন্দর লাগছিল। গাছের উপরে বসে থাকা পাখিগুলোকে অনেকটা বক পাখির মত লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলোর জন্য।
আপু মজা পেলেন,আমি যে কত কষ্টে আছি।আমিও ভাবতাম ওগুলা বক,পরে শুনলাম বক না।বিশেষ করে শীতের সময় অনেক থাকে।ধন্যবাদ
একটা বুদ্ধি দিচ্ছি আপু।আপনি পোষ্টটি আগে নোট প্যাডে লিখে নিবেন পরে কারেন্ট আসলে পিক আপলোড করে পোস্ট করতে পারবেন।আমিও এই পদ্ধতি এপ্লাই করি পোস্ট লেখার সময়।আর ফটোগ্রাফী গুলো সুন্দর ছিল তবে স্ট্রবেরি চাষ দেখে আমি ভেবেছিলাম এগুলা হয়তো বাঁধাকপি এর চাষ ☺️।
বুদ্ধি দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।আমি আসলে এই কাজেই করি।মোবাইলে লিখে রাখি,পরে কপি করে পেষ্ট করি।হা হা।তাও বিদ্যুৎ সাথে পেরে উঠি না
আমার কাছে আপনার ফটোগ্রাফির মধ্যে স্ট্রবেরি চাষের ফটোগ্রাফি অনেক ভাল লেগেছে।এছাড়াও রয়েছে কলেজের আঙিনায় একটি গাছে এক সাথে অনেক গুলো পাখির ছবি। কুমিল্লার জমিদার বাড়ি বেশ সুন্দর হয়েছে ফটোগ্রাফিতে।আপনি ঠিক বলেছেন আপু আসলেই বিদ্যুৎ অনেক ঝামেলা করতেছে আমাদের এখানেও। একটা পোস্ট লিখতে গেলে সন্ধ্যাতে বসলে মধ্য রাত হয়ে যায়।তার পর ও কি আর করার পোস্ট লিখতে হবে। লিখে পোস্ট করতে এবং পোষ্টের কমেন্ট দিতে অনেক রাত হয়ে যায়। ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য শুভকামনা।
স্ট্রবেরি চাষ আমি নিজেও প্রথম দেখেছিলাম।দেখতে বেশ সুন্দরই লাগছিলো।হুম বিদ্যুৎ তের কারনে এমন হয় আপু।ধন্যবাদ আপনাকে
সত্যি আপু বিদ্যুৎ আপনার সাথে লোকচুরি না খেললে হয়তো আপনার পোস্ট এতো সুন্দর হতো না। কৃষকের স্ট্রবেরি গাছের আগাছা পরিষ্কার করার দৃশ্যটি অসাধারণ লাগছে। কিন্তু ফলগুলো ভালো বোঝা যাচ্ছে না।বাবুই পাখির বাসা দেখলে স্বাধীনতা সুখ কবিতা মনে পড়া স্বাভাবিক। পাথর তুলে জীবিকা নির্বাহ করা দৃশ্যটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে।
আয় হায় কি বলে,,লোকচুরি খেলে বিদায় পোস্ট সুন্দর হয়।হা হা।ছোটবেলা থেকেই এই কবিতাটা আমার খুব ভালো লাগতো।ধন্যবাদ আপু সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য
আজকে সন্ধ্যা থেকে পোস্ট লিখতে বসেছেন দেখে বিদ্যুৎ আপনার সাথে মনে হয় লুকোচুরি খেলেনি সুন্দর মত পোস্টটি তৈরি করে ফেলতে পেরেছেন। বাবুই পাখির বাসা গুলো দেখে আমারও এই কবিতাটির কথা মনে পড়ে গিয়েছিল। রংধনু দেখতে দারুন লাগছে সুন্দর তুলেছেন ছবিটি। স্ট্রবেরী গাছে মনে হচ্ছে ছোট ছোট স্ট্রবেরি ধরেছে বোঝা যাচ্ছে না তেমন একটা। পাথরগুলোকে দূর থেকে বালুর মতো মনে হচ্ছে। পাখি ওয়ালা গাছটিও দেখতে দারুন হয়েছে আপু অনেক সুন্দর তুলেছেন প্রত্যেকটা ছবি।
আপু পোস্ট সাবমিট করার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ চলে গিয়েছল।ভেবেছি আমি এখনও পোস্ট করিনি😂😂।আসলেই আপু ছবিতে তো আর তেমন সুন্দর উঠেনি,তবে সামনাসামনি খুব সুন্দর।
যা বুঝলাম আপু বিদ্যুৎ এর সঙ্গে একটি শান্তি চুক্তি করে নেন আপু হা হা হা। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার ছিল। আমি কখনো স্ট্রবেরি চাষ দেখিনি। ওটা ভালো ছিল। এবং মহানন্দা নদীর চর জাগানো দৃশ্যের ফটোগ্রাফি টাও দারুণ ছিল। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপু। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
আচ্ছা, আপনি চুক্তিপএ রেডি করেন আমি সাইন করে দিব নে😂😜।আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট টা দেখার জন্য।
সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপু। বিশেষ করে মহানন্দা তেতুলিয়া থেকে সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ মুহূর্তে যে ফটোগ্রাফিটা করেছেন সেটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এমন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মহানন্দা তেতুলিয়ার দৃশ্যটা আমার কাছে ও বেশ ভালো লাগে।এই রকম পরিবেশ সত্যিই অনেক সুন্দর। আপনাকে ধন্যবাদ
বিদ্যুৎ ইদানীং খুব মজা নেয়। গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজের সময় থাকে না। গতকাল রাতে অনেক ক্লান্ত হয়ে রাত ২ টা বাজে শুতে যাব অমনি বিদ্যুৎ চলে গেল। যাই হোক আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ছবি আমার খুব ভাল লেগেছে। কতদিন পর যে বাবুই পাখির বাসা দেখলাম বলতে পারব না। আপনার সাথে সাথে স্বাধীনতার সুখ কবিতাটি আবৃত্তি করতে ইচ্ছে করছে। স্ট্রবেরি গাছ এর আগে আমি দেখিনি, আজ দেখলাম। গামছা মাথায় লোকটি রোদের মধ্যে অনেক পরিশ্রম করে স্ট্রবেরি গাছের পরিচর্যা করছে। মহানন্দা তেতুলিয়া তে তোলা দুটি ছবি খুব সুন্দর হয়েছে, একটিতে গোধূলির আভা দেখা যাচ্ছে আর অন্যটিতে খেটে খাওয়া মানুষের পাথর তোলার সুন্দর দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। বিশাল আকাশের নিচে বিশাল গাছের মধ্যে পাখিগুলোর বসে থাকার খুব সুন্দর দৃশ্য ফ্রেমবন্দী করেছেন। তবে সবগুলো ছবি দেখে আমার মনে হল আপনার ছবি তোলার হাত ভাল। ধন্যবাদ আপু।
এখন তো প্রতিদিন রাতেই যায়।আসলে বিদ্যুৎ অনেক বেশি তো,তাই জুলায় করে বিক্রি করে আরকি😂।ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।