রাজশাহীতে ঘুরে বেরানো।
৯ ই জানুয়ারি ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ শনিবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
পোস্ট লিখতে আজ বেশ দেরি হয়ে গিয়েছে ,আসলে সকাল সকাল উঠে সব কাজ শেষ করে ছেলেকে মাদরাসায় দিয়ে তারপর লিখতে বসেছি। অনেক দিন পর আজকে রোদের মুখ দেখলাম। মনে হচ্ছে ছাদে রোদের মধ্যে বসে থাকা যেত তাহলে ভালো হতো। শীত কালে মিষ্টি রোদ সেই রোদ গরম কালে হয়ে যায় ঠাডা পড়া রোদ 🤣🤣,মজা করলাম। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে আপনাদেরকে সাথে রাজশাহী বেড়াতে যাওয়ার মুহুত শেয়ার করবো। বেশ কিছু দিন আগে আমি আমার ভাই এর বাসা রাজশাহীতে গিয়েছিলাম। এর আগেও বলেছিলাম রাজশাহী শহর তা বেশ সুন্দর। রাজশাহী শহর ঘুরে অনেক মজা পাওয়া যায়। ঢাকা শহরের মত কোন জ্যাম নেই বিষাক্ত ধোয়া নেই। যেখানে যাবেন সেখানে রিকশা কিংবা অটো দিয়ে যাওয়া যায়। রাজশাহীতে বেড়াতে গেলে আমরা মোটামুটি ঘুরতে বের হই।
রাজশাহীতে বেশ কিছু সিল্ক এর শোরুম আছে। সেখানে তারা নিজেরা রেশম পোকা চাষ করে সেখান থেকে সুতা প্রসেসিং করে নিজেরা বিভিন্ন সিল্কের কাপড় তৈরী করে। সেই শোরুমের সামনে থেকে এই ছবি তোলা। বেশ সুন্দর একটি লোকেশন।
পুকুরের সাইডে গাছ গুলা লাগানো। পানি বেড়ে যাওয়াতে গাছগুলো ডুবে গিয়েছে।
বাসার জন্য সাইডে দেয়াল দেওয়া। এইখানে গরমের সময় বসে থাকতে বেশ ভালো লাগে।
রাজশাহীতে পদ্মার পাড়ের সাথে রাস্তা। ছোট ছোট দোকান আছে ,আমরা সেইদিন গিয়েছিলাম কলাই রুটি খেতে রাজশাহীর বিখ্যাত রুটি নাকি লবন ছাড়া।
পদ্মার পাড়ে সন্ধ্যার দিকে ছবিটা তোলা। কাশফুল ছিল।
পদ্মার পাড়ে সন্ধ্যায়। অনেক সুন্দর জায়গা। পানির মৌসুমে নাকি অনেক পানি থাকে ,এখন পানি শুকিয়ে চড় পরে গিয়েছে। অনেকে বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে।
আজ আর নয় আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
|
---|
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | rajshahi |
link | (Source) |
VOTE @bangla.witness as witness OR
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
বেশ কিছুদিন পরে আজ দুদিন রোদ্রের মুখ দেখলাম। আসলে এই শীতের সময় আসলেই বোঝা যায় সকাল বেলার রৌদ্রটা আমাদের জন্য কতটা উপকারী এবং এই রোদ্রের জন্য আমরা কতটা চেয়ে থাকি। রাজশাহীতে ঘুরতে গিয়ে খুবই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আপনার সুন্দর এই মুহূর্তটা আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন বিশেষ করে কাশফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।
আবার কবে যেন ঠান্ডা পরে যায় তাই ভাবছি।আসলে রাজশাহী ঘুরতে যেয়ে বেশ ভালো সময় অতিবাহিত করেছি।ভালো লাগলো কাশফুলের ছবি ভালো লেগেছে জেনে।ধন্যবাদ আপনাকে
হুম আপু ঠিক বলেছেন আজ একটু তাড়াতাড়ি রোদের দেখা মিললো ৷ আর মিষ্টি রোদে বসে থাকতে বেশ ভালোই লাগে ৷
যা হোক আপনার ভাই সহ রাজশাহীতে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন ৷ তার সাথে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ আসলে বিশেষ করে পরিবেশ টা একদম নিরিবিলি যা আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগলো ৷
ধন্যবাদ
শীতকালে মিষ্টি রোদই হয়😉।পরিবেশ টা নিরিবিলি দেখাচ্ছে কারন একে তো শুক্রবার ছিলো তার উপর দুপুর ছিলো তাই।
মনে হচ্ছে রাজশাহীতে এত বেশি ট্রাফিক জ্যাম হয় না। আমার কাছে কিন্তু আপনার পোস্টে তুলে ধরা অনেক কিছুই ভালো লেগেছে। আপনারা সেদিন কলাই রুটি খেতে গিয়েছিলেন। তাও রাজশাহীর বিখ্যাত রুটি নাকি লবণ ছাড়া। এরকম বিষয়গুলো কিন্তু বেশ ভালই ছিল। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করতে পারেন রাজশাহীতে আপনার ভাইয়ের বাসায় গিয়ে। এরকম বিষয়গুলো পড়ে একটু বেশি খুশি হলাম ধন্যবাদ।
রাজশাহীতে কোন জ্যাম নেই, রাজশাহীর শহরের রাস্তায় কোন বাস চলে না সব জায়গায় অটো কিংবা রিক্সা চলে আপু।
হ্যাঁ আপু অনেকদিন পর বের হয়েছে শীতের সময় রোদ মিঠা লাগে । সবাই এই সময়ে রোদের মধ্যে বসে ভালোলাগা অনুভব করে। আমার রাজশাহী শহরে যাওয়া হয়নি অনেকে গিয়েছে তাদের কাজ শুনেছি খুবই সুন্দর। আপনার কাটানো মুহূর্তের দৃশ্য পর দেখে পরিষ্কার হয়ে গেল আসলেই অনেক সুন্দর।
হুম শীতের সময় মিঠা কিন্তু আবার গরমের সময় তিতা😉।আসলেই রোদে থাকতে ভালোই লাগে।রাজশাহী শহর টা আসলেই অনেক সুন্দর। ধন্যবাদ
জায়গাটি তো দেখছি বেশ দারুণ। আপনার পোস্ট করেই বোঝা যাচ্ছে রাজশাহী জায়গাটি আপনার একটু পছন্দের। তাইতো সেখানে বেড়াতে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করেন।আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য দেখছি বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আমরা যেন সুন্দরভাবে বুঝতে পারি সেজন্য বর্ণনা ও দিয়েছেন ছোটখাটো। আপনার এরকম সুন্দর অন্য একটি পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম ধন্যবাদ।
রাজশাহীর কিছু কিছু লোকেশন অনেক সুন্দর আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে।আপনার ফটোগুলো ভালো লেগেছে জেনে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
ঠিকই বলেছেন আপু অনেকদিন পর রোদের মুখ দেখলাম। রোদ ওঠার পর আমার কাছে তো মনে হচ্ছে চারপাশটা নতুন নতুন লাগছিল। যাইহোক রাজশাহীতে আপনার ঘুরাঘুরিটা সম্পর্কে পড়ে আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে । বিশেষ করে রাজশাহীর সিল্ক শোরুম যেখানে নিজেরা রেশম পোকা চাষ করে। তারপরে রাজশাহীর বিখ্যাত রুটি যেটা নুন ছাড়া সেটা কি আসলে খেতে মজা আছে নাকি। আর পদ্মার পাড় দেখতে সুন্দর লাগছে।
আসলে সিল্কের শোরুম গুলোতে গেলে আপনার না কিনে আসতে মন চাবে না,এত দামি দামি শাড়ি কাপড় গুলো দেখতেই বেশ ভালো লাগে।না না আমার কাছে কলাই রুটি একদমই ভালো লাগেনি।
ঠিকই বলেছেন আজ অনেক দিন পর রোদের দেখা মিলল। রাজশাহী কখনো যাওয়া হয়নি। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে রাজশাহীর জায়গাটি দেখতে খুবই সুন্দর। লবণ ছাড়া রাজশাহীর বিখ্যাত কলাই রুটি খেতো নিশ্চয়ই সুস্বাদু। যাইহোক চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন এবং সাথে সুন্দর বর্ণনা করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি জায়গায় বেড়ানো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি আপনার মত ভেবেছিলাম রাজশাহীর কলাই রুটি মনে হয় অনেক মজা যেহেতু বিখ্যাত
আমি একবার মুখে নিয়ে ভাবছিলাম ফেলবো নাকি গিলবো😉😉।আসলে আমি অভ্যস্ত না তাই হয়ত ভালো লাগেনি।
আজ বেশ কয়েকদিন পর রোদের দেখা মিললো। রোদ উঠলে শীত একটু কম মনে হয় চারিদিকে। রাজশাহীতে খুব সুন্দর জায়গায় ঘুরেছেন আপনি দেখে বুঝায় যাচ্ছে। লবণ ছাড়া রাজশাহীর বিখ্যাত কলাই রুটি খেয়েছেন। খেতে নিশ্চয়ই সুস্বাদু ছিল। পদ্মার পাড়ে বিকেলে বসে থাকতে নিশ্চয়ই ভালো লেগেছে।
পদ্মার পাড়ে আসলেই অনেক ভালো লাগে,নদীর দিকে তাকিয়ে থাকতে।বিকেল বেলা সুন্দর সময় কাটানোর জন্য একদম পারফেক্ট জায়গা।ধন্যবাদ আপনাকে
কারণ তখন সূর্য কিছুটা পৃথিবীর কাছে চলে আসে।🥺 যেমনটা মাঝে মধ্যে সুন্দরী মেয়েরা আমার কাছে আসে আর বলে দাদা তুমি দেখতে খুব মিষ্টি।🤣
পুরো রাজশাহী ঘুরে মাত্র এই কয়টা ফটো তুলেছেন আমি তো ভেবেছিলাম আজ ফটোর বন্যা হয়ে যাবে। যাইহোক অনেকটা হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরতে হলো। তবে ফটোগ্রাফি গুলো মোটামুটি ভালই ছিল।
আহা, সুন্দর মেয়েদের তো মাথা খারাপ আপনার কাছে যাবে,তবে সুন্দরী মেয়েদের কাছে আপনাকে দাদা হিসাবেই ভালো লাগে।মনে মনে ভাবে এটাকে দাদা বানালেই ভালো তা না হলে পরে যদি এই ছেলে কি না কি বলে ফেলে😉😉