একটি ভুল সারা জীবনের কান্না।
২০কার্তিক , ১৪৩০ বঙ্গাব্দ <p২৭ই নভেম্বর ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ সোমবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। অনেক দিন পর একটি গল্প নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি আপনাদের কাছে লাগবে।
গ্রামের বেশ চঞ্চল মেয়ে পিংকি।পড়াশুনায় মোটামুটি ভালো।বাবা বিদেশে থাকার জন্য মোটামুটি সচ্ছল চলে।দেখতে দেখতে পড়াশোনায় বড় ক্লাসে উঠে গিয়েছে,গ্রামের মানুষ নানান কথা মেয়ে বড় হয়ে গিয়েছে কেন বিয়ে দিচ্ছে না।গ্রামের মানুষ বলে কথা।পিংকির মায়ের বেশ টেনশন মাথার উপর।দেখতে দেখতে পিংক এর ফুফু একটি বিয়ে আনে।ছেলে দেখতে শুনতে ভালো বিদেশি
পিংকি তার মাকে সব জানায়,ঐ দিকে ছেলের বিদেশ যাওয়ার সময় হয়ে আসছে।পিংকির মা বেশ বুঝতে পারছে ভালো করে খোঁজ নেয়নি যার জন্য মেয়ের জীবনটা শেষ হয়ে গেলো।মনে মনে চিন্তা করলো জামাই কথা না শুনলে মেয়ের সাথে আলাদা করে দিবে,এই ভাবে মেয়ের জীবনটা ধ্বংস হতে দিবে না।দেখতে দেখতে ছেলেটা বিদেশ চলে গেলো।এই দিকে পিংকির মা বাবা বেশ চিন্তায় আছে। এই দিকে ছেলে চলে গেলো বিদেশে।
তারা মনে মনে চিন্তা করলো পিংকিকে তাদের বাসায় নিয়ে আসবে তারপর ছেলে বিদেশ থেকে আসলে ভালো হয়ে গেলে সংসার করাবে আর ভালো না হলে ডির্ভোস দিয়ে দিবে।
যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
Follow @amarbanglablog for last updates
গ্রামের মানুষ বিদেশি হলে তো কথাই নেই তাহলে যেমনি হোক বিয়ে দেওয়ার জন্য উঠে পরে লাগে।
বিদেশি ছেলে তেমন খোঁজ না নিয়ে বিয়ে দিয়ে দেয়।বিদেশি ছেলে ভালোই স্বর্ন গয়না দিয়েছে,স্বর্ন পেয়ে তো মেয়ের মা বেশ খুশি। বিয়ের বেশ কিছু দিন ভালোই যাচ্ছিলো।হঠাৎ জানতে পারে ছেলে বিয়েও করেছে আবার অন্য জায়গায় প্রেম করছে। যখন পিংকি জানতে পারে তখন থেকেই ঘরে অশান্তি লেগে আছে।
পিংকি তার মাকে সব জানায়,ঐ দিকে ছেলের বিদেশ যাওয়ার সময় হয়ে আসছে।পিংকির মা বেশ বুঝতে পারছে ভালো করে খোঁজ নেয়নি যার জন্য মেয়ের জীবনটা শেষ হয়ে গেলো।মনে মনে চিন্তা করলো জামাই কথা না শুনলে মেয়ের সাথে আলাদা করে দিবে,এই ভাবে মেয়ের জীবনটা ধ্বংস হতে দিবে না।দেখতে দেখতে ছেলেটা বিদেশ চলে গেলো।এই দিকে পিংকির মা বাবা বেশ চিন্তায় আছে। এই দিকে ছেলে চলে গেলো বিদেশে।
তারা মনে মনে চিন্তা করলো পিংকিকে তাদের বাসায় নিয়ে আসবে তারপর ছেলে বিদেশ থেকে আসলে ভালো হয়ে গেলে সংসার করাবে আর ভালো না হলে ডির্ভোস দিয়ে দিবে।
যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আসলে আপু একটা সময় বিদেশ ফেরত কোন পাত্র দেখলে সবাই খুব তাড়াহুড়া করতো বিয়ে দেওয়ার জন্য। যদিও এখন বিষয়টি ব্যতিক্রম এখন বিদেশে থাকা পাত্র দেখলে অনেকে বিয়েও দিতে চায় না। যাইহোক কিছু জায়গাতে এখনো হয়তো সেই বিদেশী পাত্রে কন্যা দানের বিষয়টি চালু রয়েছে। তবে এটা জেনে খারাপ লাগলো যে ছেলেটি বিয়ে করার পরেও অন্য মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখছে।তবে বিষয়গুলো সমাধানে আসাই ভালো হবে। এভাবে ডিভোর্স নেওয়াটাও কিন্তু ঠিক নয়। যাই হোক আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
আসলে এই ধরনের ডিসিশন গুলো একটু মানুষের সারা জীবনের কষ্ট হয়ে দাঁড়ায়। যেমন পিংকির বাবা-মায়ের এই ডিসিশন এর জন্য এখন তাদের মেয়ে এরকম অবস্থায় রয়েছে। যদি ছেলের সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজখবর নিয়ে দেখতো, তাহলে হয়তো মেয়েটার জীবনে এভাবে নষ্ট হতো না। এখন দেখছি তার বাবা-মা তাকে নিয়ে আসার চিন্তাভাবনা করছে। দেখা যাক পিংকির জীবনে শেষ পর্যন্ত কি হয়। পরবর্তী পর্বটা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
একদমই ঠিক বলেছেন আপনি গ্রামের মানুষ যদি শোনে যে ছেলে বিদেশে থাকে তবে চোখ বন্ধ করে খোঁজ খবর না নিয়েই বিয়ে দিয়ে দেয় মেয়েকে। আর এমন গ্রামের মানুষদের কুটনামোর কারণেই অনেক মেয়ের জীবন নষ্ট হয়ে যায়। পড়াশুনা করলেই মনে করে মেয়ে বুড়ো হয়ে গেল বিয়ে দেয় না কেন। পিংকির জন্য খারাপ লাগছে।শেষমেষ পিংকির সংসারটা টিকবে কিনা সৃষ্টিকর্তাই জানে। ধন্যবাদ আপু সত্যি ঘটনাটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
একটা কথা কি আপু, অনেক মেয়ের মারা আছে তাদের মেয়েদের ভালোর জন্য এতটাই উতোলা হয়ে পড়ে একটু বুঝে শুনে সচেতন জ্ঞানে আর চিন্তা না করে অন্ধকারে পা রাখে। যদি শুনে ছেলের এই আছে সেই আছে আমার মেয়েকে স্বর্ণ অলংকার দিতে পারবে তখনই সেটা মাথায় এমন ভাবে গেঁথে নেয়, আর ছেলের ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো মন্দ দিকে চিন্তা করে না। বিদেশি ছেলে বলেই কথা এমনটা মনোভাব পোষণ করে। পরবর্তীতে দেখা যায় নিজের মেয়েকে ভুল পথে ভাসিয়ে দেয় আর এই ভুলটা সারা জীবনের জন্য ক্ষতিকর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এমন বাস্তব ঘটনা আমার চোখের সামনে ঘটেছে।