২৬ শ্রাবন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
১০ ই আগস্ট ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ ।
ইউনিক পাকোড়ার এর ফটোগ্রাফি।। |
Device- Galaxy A13
ধুন্দল ও চিংড়ি দিয়ে পাকোড়া |
আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা ৪১অংশগ্রহণের জন্য আমার বানানো একটি ইউনিক রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে ধুন্দল ও চিংড়ি দিয়ে পাকোড়া আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আসলে যে কোন প্রতিযোগিতা মানেই আমার কাছে ভিন্ন রকম আয়োজন।প্রত্যেক বার কনটেস্ট এর এনাউন্সমেন্ট দেখলে বেশ চিন্তায় পরতে হয় ইউনিক কি বানানো যায় ,চিন্তা করে বানাতে আমার বেশ দেরি হয়ে যায়। এই বারেও চেষ্টা করেছি একটু ভিন্ন রকম আয়োজন করতে। বাঙালি মানেই বিকেলে গরম গরম পাকোড়া আর চা না হলেই চলে না। আর যদি হয় বৃষ্টির দিন তাহলে তো কোন কথাই নেই। ঝাল ঝাল পাকোড়া খেতে বেশ অন্য রকম স্বাদ। যদিও ভিন্ন রকম পাকোড়া বানানো বেশ ঝামেলার কাজ। তবে এর পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে বেশ। যাই হোক দেরি না করে যাওয়া যাক মূল রেসিপিতে।
উপকরন |
পরিমান |
ধুন্দল |
৬ টুকরা |
সরিষার তেল |
১/২ কাপ |
লবন |
সামান্য |
বড় চিংড়ি
|
৬ টি |
সাদা তিল |
২ টেবিল চামচ |
বেসন |
১ কাপ |
রসুন |
২ টেবিল চামচ |
লাল মরিচ |
১ চা চামচ |
সস |
প্রয়োজন মত |
সয়া সস |
প্রয়োজন মত |
হলুদ |
প্রয়োজন মত |
গুঁড়া মরিচ
|
সামান্য |
ধনে পাতা
|
সামান্য |
চিংড়িগুলো ধুন্দুল এর মাঝে দিয়ে তারপরে পাকোড়া তৈরি করেছেন এটা পুরোটাই আমার কাছে ইউনিক আইডিয়া মনে হয়েছে। তাছাড়া যেহেতু চিংড়ি মাছ দিয়েছেন সেহেতু অন্যরকম একটা টেস্ট পাওয়া যাবে নিশ্চয়ই খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
আপনার আইডিয়া কিন্তু অনেক বেশি ইউনিক ছিল। আপনার তৈরি ইউনিক ধুন্দল ও চিংড়ি দিয়ে পাকোড়া রেসিপি দেখে আমার তো খুব লোভ লেগে গিয়েছে। আপনার মাথায় এরকম ইউনিক আইডিয়া কিভাবে আসলো? তবে যাই বলুন না কেন আপনার আইডিয়া কিন্তু অনেক দারুন ছিল। ডেকোরেশন টা ও অনেক সুন্দর করে করেছেন। এই প্রতিযোগিতার কারণে বেশ ইউনিক পাকোড়া রেসিপি দেখতে পাচ্ছি। আপনার উপস্থাপনা দেখে এই পাকোড়া তৈরি শিখে নিতে পেরেছি।
চিংড়ি মাছ আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। তবে এভাবে কখনো ধুন্দল দিয়ে পাকোড়া তৈরি করা হয়নি আপু। মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ধুন্দল ও চিংড়ি দিয়ে পাকোড়ার রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এই রেসিপিটা আমার কাছে একদম নতুন লেগেছে। দেখে শিখে নিলাম পরবর্তীতে তৈরি করব।
আপনি ধুন্দল ও চিংড়ি দিয়ে এই পাকোড়াটা তৈরি করেছেন বেশ ইউনিক পদ্ধতিতে। ইউনিক ভাবে যে কোন কিছু তৈরি করা দেখলে আমার খুব লোভ লেগে যায়। আমার তো মনে হচ্ছে খেতে অসম্ভব দারুন হয়েছিল এই পাকোড়া। আমার তো দেখেই ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলতে। নতুন রেসিপি দেখলে যে কারোরই লোভ লেগে যাবে এবং খেতে ইচ্ছে করবে এটা স্বাভাবিক। আপনি সাদা তিল ও ব্যবহার করেছেন এটি তৈরি করতে যা দেখে ভালো লেগেছে।
আপনার ধুন্দুল ও চিংড়ি পকোড়া তৈরি আমার কাছে একদম নতুন লেগেছে। আপনার রেসিপিটা আমিও একদিন বানানোর চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমার বাংলা ব্লগ কিন্তু আমাদের জন্য সবসময় সুন্দর এবং লোভনীয় কিছু প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে আসছে। আর সেই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য আপনি তো দেখছি লংকা কান্ড ঘটিয়ে দিলেন। বাপরে বাপ। ধুন্দুল আর চিংড়ি মাছ দিয়ে এত সুন্দর একটি কালার ফুল আর লোভনীয় রেসিপি যে তৈরি করা যায় সেটা একমাত্র আপনার মত ক্রেয়েটিভ মাথা হতে বের হতে পারে। রেসিপি দেখে কিন্তু আমার পেট চো চো করছে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য আপু।