ভাইয়ার পাঠানো ফরমালিন মুক্ত আম খাওয়া । [10% 𝕭𝖊𝖓𝖊𝖋𝖎𝖈𝖎𝖆𝖗𝖎𝖊𝖘 𝖋𝖔𝖗 @𝖘ʜʏ-ғᴏ𝖝🦊]
আসসালামু আলাইকুম
আজ রোজ মঙ্গলবার
৭ জুন ২০২২ খৃস্টাব্দ
২৪ জ্যৈষ্ঠ , ১৪২ ৯ বঙ্গাব্দ ।
এবং২৭জিলকদ ১৪৪৩ হিজরী।।
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাপ। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি।সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেশ টান টান উত্তেজনা কাজ করছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি কনটেস্টের আয়োজন করা হয়েছে। কোনটা রেখে কোনটাই অংশগ্রহণ করবো ভাবে পাচ্ছিনা। এর মধ্যে একটি কনটেস্ট এর অংশগ্রহণ করেছি গত সপ্তাহে। কাল আরেকটি কনটেস্টে অংশগ্রহণের ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। আসলে প্রাইস পাই আর না পাই অংশগ্রহণ করতে ভালোই লাগে। যাই হোক কথা না বারিয়ে যাওয়া যাক মূল কথায় ।
captured by-@rahimakhatun
Device- Galaxy A13
সময় যখন বাংলা মাসের জ্যৈষ্ঠ মাস। এখন গ্রীষ্মকালীন ফল পাকার সময়। গ্রীষ্মকালীন ফলের মধ্যে আমার আম বেশ প্রিয় ফল। আম দিয়ে যে কোন কিছুই বেশ ভালো লাগে। ছোটবেলায় বাবা প্রতিদিন অফিস থেকে আসার সময় আম নিয়ে আসতো। বাবা ফিরত বেশ রাত করে ,তখন ঘুমে থাকতাম। সকাল হলে মা আম চিপে রাখতো ,সেই ঘ্রানে ঘুম থেকে উঠে যেতাম। আমাদের বাসায় আবার আম দিয়ে মুড়ি আর চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো বেশি। সকালে আমরা আমের রস আর মুড়ি চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো। যদিও আগের স্বাদ তেমন পাওয়া যায় না। তারপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ আর রাজশাহীর আম হলে স্বাদ পাওয়া যায়। মোটামুটি ফ্রেস আম পাওয়া যায়।
আমার ভাই রাজশাহীতে থাকার জন্য ,এখন প্রায় প্রত্যেক বছরই সব রকমের আম খাওয়া হয়। তো গত পরশু আম পাঠিয়েছে কুরিয়ার করে পাঠিয়েছে ,কাল বাবার কাছে ফোন আসলো ,কুরিয়ার এসেছে। এখন ক্ষীরসা আম পাঠিয়েছে। পরে আবার লেংড়া ,আম রুপালি পাঠাবে। আমার বাসা থেকে কাছাকাছি কুরিয়ার হচ্ছে যাত্রাবাড়ী। বাবা গেলো নিয়ে আসলো। বাসায় আসতে আসতে সন্ধ্যা। তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আসতে আসতে ঝুড়িতে নেওয়া হয়েছে। আম প্রায় ৪০ কেজি পাঠানো হয়েছে। সবগুলো আম কাঁচা। এখনো পাকে নি। আসতে আসতে পাকবে। তবে কিছু আম একটু পাকা ছিল ,এগুলা আলাদা রাখা হয়েছে। তবে আম গুলো খেতে বেশ ভালোই।
আজকে এইখানেই শেষ করছি। আবার আসবো অন্য কোনো দিন অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে।
ধন্যবাদ সবাইকে
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER
Follow @amarbanglablog for last updates
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাপ। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি।সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেশ টান টান উত্তেজনা কাজ করছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি কনটেস্টের আয়োজন করা হয়েছে। কোনটা রেখে কোনটাই অংশগ্রহণ করবো ভাবে পাচ্ছিনা। এর মধ্যে একটি কনটেস্ট এর অংশগ্রহণ করেছি গত সপ্তাহে। কাল আরেকটি কনটেস্টে অংশগ্রহণের ইচ্ছা আছে ইনশাআল্লাহ। আসলে প্রাইস পাই আর না পাই অংশগ্রহণ করতে ভালোই লাগে। যাই হোক কথা না বারিয়ে যাওয়া যাক মূল কথায় ।
captured by-@rahimakhatun
Device- Galaxy A13
সময় যখন বাংলা মাসের জ্যৈষ্ঠ মাস। এখন গ্রীষ্মকালীন ফল পাকার সময়। গ্রীষ্মকালীন ফলের মধ্যে আমার আম বেশ প্রিয় ফল। আম দিয়ে যে কোন কিছুই বেশ ভালো লাগে। ছোটবেলায় বাবা প্রতিদিন অফিস থেকে আসার সময় আম নিয়ে আসতো। বাবা ফিরত বেশ রাত করে ,তখন ঘুমে থাকতাম। সকাল হলে মা আম চিপে রাখতো ,সেই ঘ্রানে ঘুম থেকে উঠে যেতাম। আমাদের বাসায় আবার আম দিয়ে মুড়ি আর চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো বেশি। সকালে আমরা আমের রস আর মুড়ি চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো। যদিও আগের স্বাদ তেমন পাওয়া যায় না। তারপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ আর রাজশাহীর আম হলে স্বাদ পাওয়া যায়। মোটামুটি ফ্রেস আম পাওয়া যায়।
আমার ভাই রাজশাহীতে থাকার জন্য ,এখন প্রায় প্রত্যেক বছরই সব রকমের আম খাওয়া হয়। তো গত পরশু আম পাঠিয়েছে কুরিয়ার করে পাঠিয়েছে ,কাল বাবার কাছে ফোন আসলো ,কুরিয়ার এসেছে। এখন ক্ষীরসা আম পাঠিয়েছে। পরে আবার লেংড়া ,আম রুপালি পাঠাবে। আমার বাসা থেকে কাছাকাছি কুরিয়ার হচ্ছে যাত্রাবাড়ী। বাবা গেলো নিয়ে আসলো। বাসায় আসতে আসতে সন্ধ্যা। তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আসতে আসতে ঝুড়িতে নেওয়া হয়েছে। আম প্রায় ৪০ কেজি পাঠানো হয়েছে। সবগুলো আম কাঁচা। এখনো পাকে নি। আসতে আসতে পাকবে। তবে কিছু আম একটু পাকা ছিল ,এগুলা আলাদা রাখা হয়েছে। তবে আম গুলো খেতে বেশ ভালোই।
আজকে এইখানেই শেষ করছি। আবার আসবো অন্য কোনো দিন অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে।
সময় যখন বাংলা মাসের জ্যৈষ্ঠ মাস। এখন গ্রীষ্মকালীন ফল পাকার সময়। গ্রীষ্মকালীন ফলের মধ্যে আমার আম বেশ প্রিয় ফল। আম দিয়ে যে কোন কিছুই বেশ ভালো লাগে। ছোটবেলায় বাবা প্রতিদিন অফিস থেকে আসার সময় আম নিয়ে আসতো। বাবা ফিরত বেশ রাত করে ,তখন ঘুমে থাকতাম। সকাল হলে মা আম চিপে রাখতো ,সেই ঘ্রানে ঘুম থেকে উঠে যেতাম। আমাদের বাসায় আবার আম দিয়ে মুড়ি আর চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো বেশি। সকালে আমরা আমের রস আর মুড়ি চিড়া দিয়ে খাওয়া হতো। যদিও আগের স্বাদ তেমন পাওয়া যায় না। তারপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ আর রাজশাহীর আম হলে স্বাদ পাওয়া যায়। মোটামুটি ফ্রেস আম পাওয়া যায়।
আমার ভাই রাজশাহীতে থাকার জন্য ,এখন প্রায় প্রত্যেক বছরই সব রকমের আম খাওয়া হয়। তো গত পরশু আম পাঠিয়েছে কুরিয়ার করে পাঠিয়েছে ,কাল বাবার কাছে ফোন আসলো ,কুরিয়ার এসেছে। এখন ক্ষীরসা আম পাঠিয়েছে। পরে আবার লেংড়া ,আম রুপালি পাঠাবে। আমার বাসা থেকে কাছাকাছি কুরিয়ার হচ্ছে যাত্রাবাড়ী। বাবা গেলো নিয়ে আসলো। বাসায় আসতে আসতে সন্ধ্যা। তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আর কি ,প্যাকেট খুলার প্রস্তুতি চলছে। আমার ছেলে তো বেশ পাগল হয়ে গিয়েছে। কখন খুলবে আর কি আছে এতে। যদিও এর আগের বছর প্লাস্টিক এর ঝুড়িতে আম পাঠানো হয়েছিল। এবার বাঁশের ঝুড়িতে দেওয়া হয়েছে।
তারপর আসতে আসতে ঝুড়িতে নেওয়া হয়েছে। আম প্রায় ৪০ কেজি পাঠানো হয়েছে। সবগুলো আম কাঁচা। এখনো পাকে নি। আসতে আসতে পাকবে। তবে কিছু আম একটু পাকা ছিল ,এগুলা আলাদা রাখা হয়েছে। তবে আম গুলো খেতে বেশ ভালোই।
আজকে এইখানেই শেষ করছি। আবার আসবো অন্য কোনো দিন অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে।
ধন্যবাদ সবাইকে
https://discord.gg/VtARrTn6ht
কি আর বলবো আপু ফরমালিনমুক্ত আম পাওয়া খুব কঠিন ঢাকায় । গতকাল এত সুন্দর আম কিনলাম, বাসায় এসে দেখি এগুলো ফরমালিন দিয়ে পাকানো । তবে গ্রামে গেলে ফরমালিনমুক্ত আম খাওয়া যায়, যাইহোক আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগল ।
আসলেই ভাইয়া,ফরমালিন মুক্ত আম পাওয়া বেশ কঠিন ঠিক আছে,তবে আগের থেকে কিছুটা সহজ হয়েছে।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
এখন বাজারে যেসব আম বিক্রি করছে সেগুলো সম্পূর্ণ ফরমালিনযুক্ত। ফরমালিনমুক্ত আম খুব কমই পাওয়া যায়। যাদের নিজের গ্রামের বাড়িতে আম গাছ রয়েছে একমাত্র তারাই ফরমালিনমুক্ত আম খেতে পারে। আপনার ফরমালিনমুক্ত আম গুলো দেখে খুব ভালো লাগছে আপু ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলি।
আসলে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ও আম গাছ নেই। ভাইয়ার জবের সুবাদে রাজশাহী থাকে,ঐখান থেকে পাঠানো হয়।ধন্যবাদ
আপনার ভাইয়া ফরমালিনমুক্ত আম পাঠিয়েছে যেটা আপনার কোন ক্ষতিকারক ঝুঁকিতে ফেলতে পারবে না। বর্তমান অসাধু ব্যবসায়ীরা আমে ফরমালিন দিয়ে বিক্রি করে যেটা খুবই ক্ষতিকর অনেক ভালো লাগলো।
শুধু আম নাকি সব কিছু তেই এখন এই অবস্থা। ভালো লাগলো ধন্যবাদ
আসলে আপু আমি বাজার থেকে কেনা আমগুলো এখন একদমই পছন্দ করি না। মনে হয় যেন গাছের থেকে পেড়ে খেয়ে যতটা ভালো লাগে এই রকম আর পাওয়া যায় না। আপনার ভাই রাজশাহী থেকে কুরিয়ার করে আম পাঠিয়েছ দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে এই আম খুবই ভালো হবে। এরকম সুন্দর একটা মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে আপু এখন ফরমালিনমুক্ত আম পাওয়া খুবই কঠিন ব্যাপার। আর বিশেষ করে ঢাকায় তবে আপনার ভাই রাজশাহীতে থাকার কারণে ফরমালিন মুক্ত আম খেতে পারছেন। এটা খুবই ভালো আমিও গত বছরে অনলাইনে অর্ডার দিয়ে নিয়ে আসছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হুম,আসলেই ভাই এর ওছিলায় খেতে পারছি।ধন্যবাদ পোস্টি পড়ার জন্য
একা একাই খাবেন? আমাকে দেন কিছু। আমিও খাই। একলা খেলে কিন্তু হবেনা আপু। পাঠাই দেন বাসার ঠিকানা দিচ্ছি।
আচ্ছা আচ্ছা, পাঠাবোনে।😉।ধন্যবাদ