এই দিকে সাথী এস.এস.সি শেষ করে কলেজে ভর্তি হয়। একদিন তারা দুই জনই সিদ্ধান্ত নেয় বিয়ে করবে। যাই ভাবা সেই কাজ তারা বিয়ে করে ফেললো। তারপর সাথীর স্বামী একটি ভালো জায়গায় একটা জব হয়। জব হওয়ার আগে অব্দি সাথী তার বাবার বাড়িতে ছিলো। তার ফ্যামিলি মেনে ও নিয়েছিল। যাই হোক সাথীর স্বামীর জব হওয়ার পর তারা দুই জন মিলে একটি ভাড়া বাসা ঠিক করলো। এই দিকে সাথীর স্বামী তার বাবা মাকে ও জবের বেতনের টাকা দিয়ে সাহায্য করছে ,নিজেও চলছে। বেশ ভালোই যাচ্ছে দিনগুলো। সাথী ও তার পড়াশুনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের ঘরে একটা মেয়ে হলো। মেয়ে নিয়ে তাদের বেশ ভালো সময় কাটছে। মেয়ে ও একটু একটু করে বড় হচ্ছে ,তাদের সময় ও ব্যস্ততার মধ্যে কাটছে মেয়ে নিয়ে।
এর মাঝে সাথীর স্বামীর সেলারি বেড়েছে। সাথীর পড়াশুনা শেষ পর্যায়ে প্রায়। মেয়ে ও বড় হচ্ছে। মেয়েটার যখন তিন বছর ,তখন তাদের ঘরে আরেক নতুন অথিতির আগমন ,ফুটফুটে একটা ছেলে হলো। ছেলেটার যখন নয় মাস ,তখন সাথীর স্বামী অফিস এর কাজে ঢাকার বাহিরে যেতে হবে। বাসা থেকে সবার কাছে বিদায় নিয়ে ,অফিসের কাজের উদেশ্যে বের হলো বাইকে করে। হঠাৎ মাঝ পথে একটা বাসের ধাক্কায় উল্টে পরে সাথে সাথে স্পট ডেট।
[চলবে .....]
আজ এই অব্দি আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ |