বাসায় তৈরি পিজ্জা রেসিপি।
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৩০ জুন ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ শুক্রবার
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
|
---|
Device- Galaxy -A13
প্রস্তুত প্রণালীর ছবি দেওয়া হলো।
--------------------------------------------প্রস্তুত প্রণালীর ছবি দেওয়া হলো।
সেই দুপুর থেকে সেই বৃস্টি ,কিন্তু গরম কমছে না। তবে বৃষ্টিটা বেশ ভালোই লাগছে। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে আপনাদের সাথে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের কে ঘরে তৈরি পিজ্জার রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
|
---|
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
উপকরন | পরিমান |
---|---|
মুরগির মাংস | প্রয়োজন মত |
সস | প্রয়োজন মত |
তেল | ২ টেবিল |
লবন | সামান্য |
মরিচের গুঁড়া | ১ চা চামচ |
উপকরন | পরিমান |
---|---|
ময়দা | প্রয়োজন মত |
ইস্ট | প্রয়োজন মত |
তেল | ২ টেবিল |
লবন | সামান্য |
চিনি | ১ চা চামচ |
প্রস্তুত প্রণালী |
---|
প্রথমে ঈস্টগুলো হালকা কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখবো।
ময়দা,চিনি ও লবন দিয়ে মেখে নিব।
ভালো করে মেখে ঢেকে দিব।
চিকেনগুলো সব মসলা দিয়ে মেরিনেড করে দিব।
তেলে ভেজে নিব।
৭ম ধাপ |
---|
এক ঘন্টা রেস্টে রাখার পর।
৮ম ধাপ |
---|
তারপর ডো টাকে বেলে একটি বাটিতে নিয়ে নিব।এরপর কাটা চামচ দিয়ে কেচে নিব।
৯ম ধাপ |
---|
তারপর সস মেখে, মুরগীর টুকরো গুলো দিয়ে দিব।
১০ তম ধাপ |
---|
ক্যাপসিকাম গুলো সাজিয়ে দিব।
১১ তম ধাপ |
---|
চিজ দিয়ে ওভেনে দিয়ে দিব।
হয়ে গেলো পিজ্জা।
আপনারা বাসায় একদিন তৈরি করে দেখবেন।আশা করি ভালো লাগবে।আজ এই আব্দি, আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
photograpy | recipe |
বাচ্চারা পিজ্জা পছন্দ করে খেতে। সব সময় তো আর বাইরে গিয়ে পিজ্জা খাওয়ানো যায় না। বাসায় যদি এরকম পিজ্জা তৈরি করে যায় তাহলে খুবই ভালো হয়। আপনার পিজ্জা তৈরির রেসিপি দেখে শিখে নিলাম। বাসায় একবার তৈরি করতে হবে মনে হয়। খেতে মনে হয় অনেক মজাদার হয়েছিল। দেখতে তো বেশ লোভনীয় লাগছে।
পিৎজা খেতে খুবই ভালো লাগে। কয়েকদিন আগেই আমিও বাসায় চিকেন পিৎজা বানিয়েছিলাম খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিলো।এই ধরনের মুখরোচক খাবার গুলো বাসায় বানিয়ে খাওয়াই অনেক ভালো। একে টাকা অনেক টাই বেঁচে যায় আর স্বাস্থ্যের দিক থেকেও অনেক ভালো।আপু আপনার বানানো পিৎজা টি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে। আশাকরি খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছে?অনেক সুন্দর করে লোভনীয় রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
চিকেন পিৎজা আমার খুব পছন্দ। তবে বাসায় তৈরি করে কখনো পিৎজা খাওয়া হয়নি আমার। মাঝে মধ্যে রেস্টুরেন্টে গিয়ে পিৎজা খাওয়া হয়। তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে পিৎজা তৈরি করে খেতে পারলে খুব ভালো। কারণ আমাদের সবার উচিত বাহিরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করা। পিৎজাটি দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুব ইয়াম্মি লেগেছে। এই রেসিপিটা বাসায় একদিন ট্রাই করে দেখতে হবে। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বাড়িতে পিজ্জা তৈরি করার দারুন একটা পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন আপু। আমার পিজ্জা খেতে অনেক ভালো লাগে কিন্তু আমি জানতাম না কিভাবে এটা বাড়িতে তৈরি করতে হয়। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি বিষয়টা শিখে গেলাম।
পিজ্জা আমার খুব পছন্দের। পিজ্জা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে । আজকে খুব সুন্দর করে অত্যন্ত চমৎকারভাবে পিজ্জা তৈরি করেছেন। দেখে খুব ভালো লাগলো। পিজ্জা তৈরির প্রক্রিয়া খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে নিশ্চয়ই অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। পিজ্জা তৈরির সকল উপাদান পরিমাণ মত প্রয়োগ করেছেন । এত চমৎকার রেসিপি পোস্ট মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
খুবই মজাদার এবং লোভনীয় একটি পিজ্জা রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যদিও আপনার মত করে এরকম ভাবে কখনো বাসায় তৈরি করে খাওয়া হয়নি তবে রেস্টুরেন্ট থেকে অনেকবার খাওয়া হয়েছে। পিজজা বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। আপনার এই রেসিপিটি দেখে জিভে জল এসে গেল, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাসায় তৈরি পিজ্জা রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে তাই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার খুবি ভালো লেগেছে। তাই ধাপ গুলো দেখে শিখে নিলাম
অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আজ আপনি বাসায় তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখিয়েছেন কিভাবে এই সুন্দর রেসিপি তৈরি করতে হয়। আপনার এই রেসিপি তৈরি করার ধরনটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো এবং নতুন কোন কিছু তৈরি করার ধারণা পেলাম।
আমি মনে করি বাসায় এরকম রেস্টুরেন্টের খাবারগুলো তৈরি করে খেলে সব থেকে বেশি ভালো হয়। আপনি বাসায় অনেক মজাদার পিজ্জা রেসিপি তৈরি করেছেন যা দেখে আমার তো লোভ লেগে গিয়েছে। অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু একটা রেসিপি তৈরি করে সবার মাঝে খুব সুন্দর ভাবে ভাগ করে নিলেন। পিজ্জা আমার খুবই পছন্দের। ভাবছি একবার তৈরি করব।