সবাই দেখি গরমে অতিষ্ঠ, গরমে গরম লাগবে না,তাই কি হয়।ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি যত বেশি গরম পরবে,তাতে গাছের আম, কাঁঠাল, পাকবে।যাই হোক আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।ঈদের ছুটিতে সবাই বাড়ি ফেরার পথে।আমি আপনাদের সাথে আগে শেয়ার করেছিলাম,আমার বাবা মা উমরাহ করতে গিয়েছিলো।তারা গতকাল এসেছে বাংলাদেশে।এই জন্য বাসায় আমরা সকলে হাজির।যদি আমার ভাই আসতে পারে নাই,কিন্তু ভাবি ও ভাইয়ের ছেলে মেয়ে এসেছে। যাক হোক আমাদের বাসার সামনে একটা আম গাছ রয়েছে, এই বছর মোটামুটি আম ধরেছে।যেহেতু রাস্তার পাশে, তাই আম রাখা যায় না।সবাই নিজের মনে করে পেরে নিয়ে যায়।ঈদে সবাই এক সাথে হবে বিদায় আম সব পারা হয় নি। যেহেতু সবাই হাজির, তাই সবাই মিলে গিয়েছিলাম আম পারতে।আমার বোনের ছেলে উঠলো আম গাছে,আমরা নিচ থেকে ক্যাচ ধরলাম।
।
Device- samsung SM-A217F
আসলে এই প্রথম আমরা এভাবে আম পারলাম।খুবই ভালো লেগেছে।
আম পরে থাকার দৃশ্য
আম গুলো পেরে এখানে রাখা হয়েছিলো।
আম পারা হচ্ছে, উচু ডালে বসে।
আসলে আম পারা মজাই আলাদা।ছোট বেলা থেকে অনেক গল্প পরেছি,কিন্তু কখনো নিজে দেখি নাই।আজকে ই দেখলাম।কতশত গল্প,কিংবা ঝড়ের সময় আম কুড়ানো।আম চুড়ি করেছি।কিন্তু নিজ গাছের আম, সেই ভালো লাগে।কাঁঠাল ও ধরেছে এবার কাছে,এবার আপনাদের সাথে কাঁঠাল পরার দৃশ্য ও শেয়ার করবো।
আমের থোকা
অবশেষে এতগুলো আম পেরেছি।তাতেই আমরা আলহামদুলিল্লাহ। আসলে মজাটাই অনেক।ছোট ছোট বাচ্চারা অনেক মজা পেয়েছে।
শেষ হয়ে গেলো আমার আজকের ব্লগ। কেমন লাগলো তা আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
ডিভাইস =samsung SM-A217F
লোকেশন=ঢাকা
ফটোগ্রাফি=আম পারার দৃশ্য
সোর্স=
[source]
আপনি ঠিকই বলেছেন রাস্তার পাশে এরকম আম গাছ থাকলে লোকজন নিজের মনে করে পেড়ে নিয়ে যায়। আপনার আম পাড়ার আনন্দঘন মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, পড়ে ভাল লাগল। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
গাছ থেকে আম পেরে খেতে খুব ভালো লাগে। আপনার পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো সত্যিই অসাধারণ হয়েছে আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের আপনার অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। আমগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। কাঁচা আম গুলো লবন মরিচ দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগবে। এত অসাধারন পোষ্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
গাছ থেকে আম পেড়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। আমরা ছোটকালে পাড়ার বন্ধু বান্ধবী মিলে একসাথে আম পেড়ে আমচুর করে ঝাল লবণ দিয়ে মাখিয়ে খেতাম। আপনার এই আমপারার অভিজ্ঞতা দেখে সেই স্মৃতি গুলো মনের মাঝে ভেসে আসলো, ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর বর্ণনামূলক পোস্টটি পড়ে।
গাছ থেকে আম পড়ে অনুভূতিটি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনার নিজের অনুভূতিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপু আপনার গাছ থেকে আম পাড়ার দৃশ্য দেখে অনেক ভালো লাগলো। এভাবে গাছ থেকে আম পেরে খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আমি অবশ্য গাছে উঠতে পারিনা তাই গাছে ওঠার মজা আমি শুধু অনুভব করতে পারি। এত সুন্দর আম পাড়ার দৃশ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আম গাছে চরে আম পারার মজাই আলাদা ৷গ্রামে এসব দৃশ্য প্রতিনিয়ত দেখা যায় ৷যখন আম উপর থেকে ফেলে দেয় ৷তখন নিচে কেউ কেউ না কেউ ক্যাচ ধরে ৷আপনার পোষ্টটি পরে অনেক ভালো লাগলো ৷
নিজেদের ফল নিজে পেরে খাওয়ার মজাই অন্য রকম, তবে এত গুলো আম কেন পারলেন কিছুদিন পর তো আম পাকা শুরু করবে। তখন কি খাবেন হা হা,খুবই সুন্দর একটি ব্লগ আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
গাছ থেকে আম পাড়তে আমার অনেক ভালো লাগে।তো যখন আমের মৌসুম হয় গ্রামের বাড়ি থেকে আমার দাদী আমাকে ফোন করে বলে আম গুলো পেড়ে নিয়ে যা।তখন আমি বাড়িতে গিয়ে গাছ থেকে আম পেড়ে নিয়ে আসি। যাই হোক আপনার গাছ থেকে আম পাড়ার অনুভূতি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে আপনার আম পারার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।
অনেক ভাল লাগলো আপু। আম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আম কেচ ধরছেন। হাহা। ধরতে পেরেছিলেন আপু? অনেক কাচা আম পেরেছেন দেখলাম। কাল রাতেও কাচা আম ভর্তা খেলাম। সে কি স্বাদ। আহা। মুখে এখন আবার জল চলে এসেছে। হাহা। অনেক ধন্যবাদ আপু
ছোট বাচ্চাদের সাথে মিশে একাকার দারুন ব্যাপার।খুব উপভোগ করলাম বিষয় টি।কিন্তু আর কয়টা দিন সবুর করতে পারলেন না তাতেই ছিঁড়ে ফেললেন।যাইহোক আম গুলো কি মিষ্টি😑
মিষ্টি হলে আমাদের জন্যেও একটু পাঠিয়ে দিয়েন।😍