ভ্রমণ পোস্ট। (সোনারগাঁও জাদুঘরে একদিন )
১৯ ফাল্গুন , ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
৪ই মার্চ ২০২৪ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ সোমবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই এই একটা রাস্তা।সেই দিন অনেক মানুষ ছিলো।আসলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পিকনিক গুলো বেশির ভাগই এখানে করে অনেক বড় জায়গা বিদায়, তাছাড়া প্রবেশ মূল্য অনেক কম তাই।
এক পাশে ভাস্কর্য আছে। এই ভাস্কর্য টা আগে ছিল না কয়েক বছর আগে এইটা তৈরি করেছে।
একটা পুকুর আছে। শীতকাল বিদায় পানি তেমন একটা নেই। এই পুকুর গুলোতে বিভিন্ন রকম মাছ চাষ করা হয়। পানির সময় দেখতে ভালো লাগে। তাছাড়া স্পিড বোর্ড রয়েছে।
এইগুলো আগে শাড়ির দোকান ছিল। এখন অন্য দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে আগেই দেখতে বেশ ভালো লাগতো।
ই দেওয়ালগুলো নতুন করে পেইন্টিং করা হয়েছে। দেখতে বেশ ভালোই লেগেছে। আসলে আমার বাবু নিয়ে তেমন একটা ছবি তুলতে পারিনি।তবে আশা আপনাদের বেশ ভালো লাগবে।
যাইহোক আজকেএই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে । আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | Galaxy A13 |
---|---|
Location | Sonargaon |
link | source |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আমার ভ্রমণ করতে ভালো লাগে সে সাথে ভ্রমণ পোস্টগুলো পড়তে অনেক ভালো লাগে। সোনারগাঁও জাদুঘর এখন পর্যন্ত তার যাওয়া হয়নি। জাদুঘরে গেলে অনেক পড়ানো ইতিহাস সম্পর্কেও জানা যায়। যদি কখনো সুযোগ হয় ইনশাল্লাহ যাব। ঠিক বলেছেন রমজান চলে আসতেছে সবাই একসাথে ইফতার করা অনেক বেশি মজা।
আপনার লেখা গুলো পরে আমার ও ছোট বেলায় কথা মনে পড়ে গেলো। ছোট বেলায় আমিও দুই দিন মিলে একটা রোজা রাখতাম। সোনারগাঁও জাদুঘর জায়গাটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। কারন হচ্ছে সেখানের পরিবেশ অনেক সুন্দর। অনেক সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন আশাকরি। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
রমজান মাসে এরকম মজার ঘটনা আসলেই এখনো আমার স্মরণীয় হয়ে আছে বিশেষ করে আবার ছোট ভাইকে এরকম বোকা বানানো হতো হা হা হা। তবে একমাস রোজা রাখার পরে মনে হয় যদি আবার রমজান মাসটা ফিরে পেতাম তাহলে বেশি ভালো হতো কারণ ওই সময়টার সাথে নিজেকে সহজে মিলিয়ে ধরা যায়। যাইহোক ৫০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে ভেতরে প্রবেশ করে সেখানকার কিছু সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।
সামনে রমজান মাস উপলক্ষে অনেকেরই অনেক রকম পরিকল্পনা থাকে আর এই পরিকল্পনাগুলো বছরের অন্যান্য মাসের থেকে একদমই ভিন্ন। যাইহোক সোনারগাঁও জাদুঘরে ঘুরতে গিয়ে বোঝাই যাচ্ছে সুন্দর একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন। সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করার পাশাপাশি দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আসলে বাচ্চারা সাথে থাকলে কোন কাজই ভালোভাবে করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তারপরও আপনি চেষ্টা করেছেন দারুন কিছু ফটো তোলার। সুন্দর মুহূর্তটা শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বেগুনি, পেঁয়াজী, চপ আমার ও খুব প্রিয়।সোনারগাঁও জাদুঘর শুধু বই তে পড়ে গেলাম। সামনা সামনি দেখার ভাগ্য হয়নি।আপনি বেশ সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
মাঝেমধ্যে ভ্রমণ করতে ভালই লাগে। ভ্রমণ একটি জীবনের অংশ। আমি যখনই সুযোগ পাই ভ্রমণের জন্য বেরিয়ে পড়ি। সোনারগাঁও জাদুঘরে একদিন ভিতরের পরিবেশটা খুবই ভালো লাগলো এবং নিজের মনের অজান্তে বসে থাকা যাবে। প্রিয় মানুষকে যদি পাশে থাকে অনায়ে সে দিনটি পার করে দেয়া যাবে। দেয়ালে নতুন করে পেইন্টিং গুলো আগেকার কথা মনে করিয়ে দিল। কি সুন্দর লাগতেছে।
ভ্রমণ করতে আমিও অনেক বেশি পরিমাণে পছন্দ করি৷ যখনই সময় পাই তখনই বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমন করার চেষ্টা করি৷ সোনারগাঁও জাদুঘরে ভ্রমণের চিন্তাভাবনা আমাদের অনেকদিন ধরে চলছে৷ আমাদের স্কুল থেকেও অনেকবার এই স্থানে ভ্রমণের কথা চিন্তা করা হয়েছিল৷ তবে বিভিন্ন কারণে সেখানে ভ্রমন করা হয়ে ওঠেনি৷ আজকে আপনার কাছ থেকে এই জাদুঘরের অনেক কিছু দেখলাম এবং খুব সুন্দর ভাবে আপনি সবকিছু এখানে শেয়ার করেছেন এবং বর্ণনা দিয়েছেন৷ অবশ্যই চেষ্টা করব সময় করে এই স্থানে গিয়ে ঘুরে আসার৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷
সোনারগাঁও জাদুঘরের কিছু অংশ ফটোগ্রাফি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আর ভ্রমণ বিষয়ে বেশ অনেক তথ্য শেয়ার করেছেন। সব মিলে কিন্তু ভালো লাগলো, তবে আরো অনেক কিছু দেখতে চাই কিন্তু এই সুন্দর জায়গার দৃশ্য। আশা করব আরো অনেক সুন্দর ভাবে এই বিষয়ে পোস্ট আমাদের মাঝে দেখাবেন।
ছোটবেলার স্মৃতি গুলো আমাদের সকলকেই অনেক বেশি আনন্দ দেয় আপু। তবে সময়ের সাথে সাথে সেই ব্যাপার গুলো অনেক বেশি পরিবর্তিত হতে থাকে। যাইহোক, আপনার শেয়ার করা এই পোস্টের মাধ্যমে সোনারগাঁও জাদুঘরের বেশ কিছু জায়গা দেখার সুযোগ হলো । তাছাড়া দেওয়ালগুলোতে করা পেইন্টিংগুলো তো সেই পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিল আপু।