ডিম পিঠার রেসিপি। [10% 𝕭𝖊𝖓𝖊𝖋𝖎𝖈𝖎𝖆𝖗𝖎𝖊𝖘 𝖋𝖔𝖗 @𝖘ʜʏ-ғᴏ𝖝🦊]
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৫ ই আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
|
---|
made by -@rahimakhatun
আজকে মনটা বেশ খারাপ এত দিন যাবৎ রাজশাহী আছি ,কাল রওনা হবো ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশে। এত দিন ভাইয়ের ছেলে মেয়ে সাথে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি। এখন ওদের অন্য বেশ খারাপ লাগছে। ওদেরও বেশ মন খারাপ। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি রেসিপির পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে পিঠার একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে আপনাদের তৈরী করে দেখাবো ডিমের পিঠা। মাঝে মাঝে খেতে ভালোই লাগে।
|
---|
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
উপকরন | পরিমান | |||
---|---|---|---|---|
ডিম | ২ টি | |||
ময়দা | প্রয়োজন মত | |||
চিনি | হাফ কাপ | |||
তেল | পরিমান মত | |||
লবন | সামান্য |
প্রস্তুত প্রণালী |
---|
প্রথমে দুইটা ডিম ফেটে সামান্য লবন দিয়ে নিব।
ডিম ফেটে নিব ভালো করে।
৩য় ধাপ
তারপর চিনি মিশিয়ে নিব।
৪র্থ ধাপ
তারপর পরিমান মত ময়দা দিয়ে দিব ।
৫ম ধাপ
সামান্য তেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিব।
৬ষ্ঠ ধাপ
ভালো করে মেখে খামির বানিয়ে নিব।
৭ম ধাপ
রুটি বেলে নিব।
৮ম ধাপ
কেটে নিয়েছি।
৯ম ধাপ
তেলে ভেজে নিচ্ছি।
১০ম ধাপ
লাল লাল করে ভেজে নিয়েছি।
হয়ে গেলো ডিমের পিঠা । কেমন লাগলো জানাবেন। আজ এই অব্দি পরবর্তীতে আসবো অন্য কোনো সময় অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে।সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | recipe |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাই এর বাচ্চারা যে ফুপি দের কাছে কি সেটা আমি খুব ভালো জানি, আমার ভাই এর বাচ্চারা আমার কাছে একেকটা কলিজার মতো মনে হয় ওদের কাছে গেলে খুবই শান্তি লাগে কিন্তু ছেড়ে আসার সময় খুব কষ্ট হয়, কিন্তু তারপরও ছেড়ে আসতে হয়।মন খারাপ করবেন না আপু। ডিম পিঠার রেসিপি টি খুবই সুন্দর হয়েছে, আপনি প্রতিটি ধাপে ধাপে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। সুন্দর এবং সুস্বাদু রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আসলেই আপু,ওদের ও অনেক মন খারাপ।এখন বারবার ফোন দিয়ে বলবে,ওরা আমার ছেলেকে অনেক মিস করছে।যাই হোক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য। ধন্যবাদ
মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। বাসায় যখন থাকা হয় তখন মা মাঝে মধ্যে এই বিস্কুট গুলো তৈরি করতো।এই বিস্কুট গুলো চা দিয়ে খেতে বেশ মজা লাগে। বিকালে নাস্তা হিসেবে পারফেক্ট একটা খাবার। বানানোর প্রসেস টা একদম সহজভাবে দেখিয়েছেন যে কেউ চাইলে সহজেই তৈরি করতে পারবে আশা করছি। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
মায়ের হাতের খাবারের কোন তুলনা হয় না,যাই হোক আপনাদের ভালো লাগাই মানে আমার সার্থকতা। ধন্যবাদ
ডিম পিঠা অনেক মজাদার একটি রেসিপি দেখতে পেলাম আপু। ডিমের পরোটা খেয়েছি এভাবে পিঠা খাওয়ার হয়নি। আপনি অনেক সহজ ও সুন্দরভাবে পিঠা তৈরির রেসিপি আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমি একদিন বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করব।
ডিমের পরোটা!আমি খাই নি আমি মোগলাই খেয়েছি।যাই হোক এভাবে খেয়ে দেখবেন খেতে ভালোই লাগবে।ধন্যবাদ
আপনি ঠিকই বলেছেন বিকেলের নাস্তায় চায়ের সাথে খেতে বেশ ভালো লাগে। এবং কি বাচ্চাদের টিফিনে এই পিঠা দেওয়া যায়। আমার কাছেও এই পিঠে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আমাদের বাড়িতে যখন এই পিঠাগুলো তৈরি করা হয় আমি মচমচে পিঠা গুলো আলাদা করে খেয়ে নি। এটি খুবই সুস্বাদু একটি খাবার।
আসলে বাচ্চাদের ভারি টিফিন দিলে খেতে চাইনা,এই রকম হালকা পাতলা টিফিন দিলে খায়,তাই আমি ছেলের জন্য বানিয়ে রাখি।ধন্যবাদ ভাইয়া।
এই পোস্টগুলো দেখে মাঝে মাঝে চিন্তা করি এগুলো এক্সপেরিমেন্ট করা দরকার। এক্সপেরিমেন্ট করার মানুষ থাকলে আবদার করতাম তৈরি করে দেয়ার জন্য কিন্তু কিছু করার নেই। ডিম পিঠা রেসিপি টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে বিকেলের নাস্তায় এটা বেশ ভালো একটি খাবার হতে পারেন ভাল লাগল ধন্যবাদ আপনাকে।
আইছে অন্যর মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাইতে🤪🤪,এক্সপেরিমেন্ট করার মানুষ থাকলে আবদার করতে।নিজের কাজ করে খান😄,নিজে করলে টেস্ট বেশি পাওয়া যায়😝😝।
আপু বাড়িতে গেলে এমনি আসার সময় খুব কষ্ট হয় কিন্তু কিছু করার থাকে না। তারপর যদি বাড়িতে এরকম বাচ্চারা থাকে তাহলে তো তাদের ছেড়ে আসতে খুবই খারাপ লাগে। যাই হোক আপু আপনি খুব সুন্দর ভাবে ডিম দিয়ে পিঠা তৈরি করেছেন। যা দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে।এভাবে ডিমের পিঠা তৈরি করে খেতে খুবই ভালো লাগে। আমি কখনো এই পিঠা তৈরি করে খাইনি। তবে আপনার এই রেসিপি দেখে অবশ্যই একদিন তৈরী করার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি গ্রামের বাড়ি যাইনি,আমি গিয়েছিলাম রাজশাহী, ভাইয়ের বাসায়।যাই হোক এভাবে পিঠা বানিয়ে খেতে বেশ দারুন লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে
আপনার তৈরি করা ডিম পিঠা দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করে পাশাপাশি ধাপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আমার তৈরি ডিম পিঠা আপনার সুন্দর লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।আপনার জন্যও শুভকামনা রইল। ধন্যবাদ
একটা জায়গায় মায়া জন্মায় গেলে ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হয় এটা স্বাভাবিক।তবে চলে যাওয়ার পর ভুলে যাবেন এটাই স্বাভাবিক।আর পিঠটা অনেকটাই বিস্কুট এর মত হয়েছে।আর নিসন্দেহে বিকেলের নাস্তার জন্য পারফেক্ট।
আসলেই আমরা মানুষ বলে কথা।হুম খেতে বেশ,দারুন একটু শক্ত শক্ত।
জানিনা কতটা সুস্বাদু হয়েছিল আপনার এই রেসিপি তো আশা করি খুবই টেস্ট হয়েছে। তবে এর সাথে আরো কিছু উপকরণ যুক্ত করতে পারেন যেমন তিল অথবা কালিজিরা। আমাদের ফ্যামিলিতেও মাঝেমধ্যে এমন জাতীয় রেসিপি করে থাকে সেখানে লক্ষ্য করেছি এগুলো ব্যবহার করতে তাই বললাম আর কি।
আসলে কালোজিরে আমিও দেই কিন্তু না থাকার কারনে কালোজিরা ছাড়া বানিয়েছি।খেতে ভালোই হয়েছে।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য