প্রাকৃতিক নিলাভুমি জাফলং ট্যুরের শেষ পর্ব।(10% beneficiary @shy-fox)
এই ছবিতে যে পাহার গুলো দেখতে পাচ্ছেন সব দাদার দেশের।আসলে এই জায়গাটার নাম হচ্ছে জৈন্তাপুর।এইটা জাফলং থেকে আসার সময় হাতের বাম পাশে পরে।এখানে সবাই আসার পথেই নামে।কারন এখান থেকে পাহার গুলো এতো সুন্দর দেখা যায় তা বলে বুঝানো সম্ভব না।খুব কাছ থেকে পাহার দেখা যায় এখানে।এই জন্য সবাই যাওয়ার সময় গাড়ি থেকে নেমে এখানে যায়।
পাহার এমনি আমার অনেক ভালো লাগে।এখানে যাওয়ার পর যেন মনটা জুড়িয়ে গিয়েছিলো।মনে হয়েছিল যে সারাদিন এখানে বসে থাকি।আসলে প্রকৃতি যে কতো সুন্দর না দেখলে বোঝা যায় না।পিছনে সব পাহার।খুব কাছে এখানে বর্ডার।আর এখানে গেলে মনের ভিতরে অন্য রকম একটা প্রশান্তি কাজ করে।যা বলে বোঝানো যাবে না।
বন্ধু আদনান এবং অনিকের সাথে একটা সেলফি তুলে নিলাম।যদিও ওদের সাথে আমি মজা করতেছিলাম।আসলে রাস্তা থেকে অনেক দুর হেঁটে যেতে হয়।কারন পাহার দেখার জন্য ভিতরে না গেলে আসল মজা পাওয়া যায় না।সবাই ঘেমে একাকার। ।
এমনিতেই আমাদের গরমে অবস্থা খারাপ এর মধ্যে আবার আমি কিছূ পোজ দিয়ে কয়েকটা ছবি তুলে নিলাম।আসলে এখানে গেলে নিজেকে ধরে রাখা যায় না।অন্যরকম একটা আনন্দ কাজ করে।
উপরের ছবি গুলো দেখেই হয়তো বুঝতে পারছেন যে কতোটা ভালো লাগার মতো একটা জায়গা।আসলে আমার মনে হচ্ছিলো আজকে এখানে থেকে যাই।যদি কারও কষ্ট থাকে তাহলে এখানে গেলে মনটা শান্তি হয়ে যাবে।প্রকৃতি রুপের শেষ নাই।
এরপরে একটা শান্তির ছবি তুলে আমরা এখান থেকে রওনা দিয়ে দেই।কারন আমরা যখন এখানে পৌছাই তখন বিকাল ৫ টার মতো বেজে গিয়েছিলো।তাই আমরা দেরি না করে গাড়িতে চলে আসি।এবং বাসার দিকে রওনা দিয়ে দেই।আমি মনে করি আপনাদের কাছে আমার এই ট্যুরের পর্ব ভালো লেগেছে।আসলে প্রকৃতির রুপের কোন শেষ হয় না।
আর এভাবেই আমি শেষ করলাম আমার জাফলং ট্যুরের শেষ পর্বের অভিজ্ঞতা।যানি না কতটুকু তুলে ধরতে পেরেছি আপনাদের মাঝে।যদি কোন ভুলত্রুটি হয়ে থাকে ক্ষমার চোখে দেখবেন।সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি।দেখা হবে অতি শীঘ্রই।
ফটোগ্রাফি | রবিউল ইসলাম |
---|---|
ডিভাইস | Realme 7 Pro |
ছবি তোলার স্থান | লোকেশন |
আমি রবিউল ইসলাম। আমার স্টীমিট আইডি @rabiul365। আমি একজন বাংলাদেশি।আমি আমার দেশকে নিয়ে গর্ববোধ করি।কারন আমি আমার মায়ের ভাষায় কথা বলি।দেশ আমার ভাষা আমার।আমি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছি।আমি একজন সপ্ন বিভোর মানুষ।সপ্ন দেখতে পছন্দ করি।ভ্রমন আমার খুব পছন্দের কাজ।ভ্রমন ভালবাসি।মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবকে প্রকাশ করতে আঁকাআঁকি করে থাকি।চেষ্টা করি নতুন কিছু করার,কারন সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাই আপনে মনে হচ্ছে অনেক আনন্দ করছেন তারপর আবার দাদার দেশের কিছু প্রকৃতির দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করছেন আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে বেশ চমৎকার লাগছে ভাই অসাধারণ হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ছায়া ঘেরা পাখি রাখা আমাদের এই বাংলাদেশ প্রত্যেকটা অঞ্চলের রূপ ও ময় বাংলাদেশের যেদিকেই আপনি ঘুরতে যান না কেন সেখানে গেলে আপনার মন ভরে যাবে।। আর জাফলং এর কথা কি বলবো সেটা তো আমার খুবই ফেভারিট জায়গা একবার গিয়েছিলাম অনেক ছোট সময় এখন আর স্মৃতিগুলো ঠিকমতো মনেও নেই তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলা দেখে খুবই ভালো লাগলো মনে হচ্ছে হারিয়ে গিয়েছি আমি সবুজ নীলাভূমিতে।।
অনেক ভাল লাগলো ভাইয়া। সত্যি বলতে সবুজ প্রকৃতি আমার খুব পছন্দ। আপনার ফটোগ্রাফি ই বলে দিচ্ছে কতটা সুন্দর, মনোরম একটা পরিবেশ। আমি ও ওখানে গেলে আসতে চাইতাম না। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জাফলং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যি বেশ অসাধারণ।জাফলং এর আসলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেখে সবাই মুগ্ধ হয়। আপনি জাফলং এর সৌন্দর্য সমূহ খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে পেরেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
জাফলং একবার যাওয়া হয়নি। শুনেছি জায়গায় অনেক সুন্দর, আপনার ফটোগ্রাফি দেখে বুঝা যাচ্ছে সবুজের সমারোহ। নীল আকাশ, প্রকৃতি সৌন্দর্য আপনি অনেক সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া জাফলং টু্্যার আমাদের সাথে শেয়ার করাব জন্য।
আপনার ফটো গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটা আসলে কতটা সুন্দর ছিল। এরকম জায়গা দেখলে আসলেই মন ভরে যায় । ইচ্ছে করে এখানে থেকে যায় কিন্তু আমাদের বাড়ি ফিরতে হয়। যাইহোক আপনার পোষ্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি জাফলং ট্যুরে ঘুরতে গিয়ে অনেক মজা করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে যাওয়ার মতো একটা জায়গা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।