|| কে. এফ. সি তে খাওয়া-দাওয়ার কিছু মুহূর্ত ||
নমস্কার বন্ধুরা
আজ আমি আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি কে.এফ.সি তে খাওয়া-দাওয়ার একটি মুহূর্ত নিয়ে। রাখি বন্ধনের দিন সন্ধ্যাবেলা আমি আর দাদা কে.এফ.সি তে খেতে যাওয়ার একটি প্ল্যান করেছিলাম। আর সেই মতো চলেও গেছিলাম। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক, আমরা কি কি খাবার খেয়েছিলাম, কোন খাবারের স্বাদ কেমন বা তার দাম কেমন ইত্যাদি বিষয়গুলি।
খাবারের আইটেম গুলির মধ্যে আমরা প্রথমে নিয়েছিলাম চার পিসের একটি স্মোকি চিকেন, চার পিসের একটি ফ্রাইড চিকেন এবং দুটি কোল্ড ড্রিংকস। আর শেষে নিয়েছিলাম একটি চিকেন জিনজার বার্গার। সবকটা খাবার আমরা খুব মজা করে খেয়েছিলাম। খাবারের দাম কম বা বেশি যাই হোক না কেন ,খাবারের স্বাদ যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলেই শান্তি।
এটি হলো স্মোকি চিকেন। এর স্বাদ সব সময়ই আমার কাছে বেশ ভালো লাগে , আর এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। চিকেনের এই আইটেমটিতে একটা স্পাইসি ব্যাপার থাকে, মূলত সেই জন্যই আমার কাছে একটি ভালো লাগে। আমরা দুজন খুব মজা করে এই আইটেমটি খেয়েছিলাম আর অর্ডার করার কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের কাছে এটি চলে এসেছিল। এর দাম ছিল ৩৬০ টাকা।
এটি হলো ফ্রাইড চিকেন। যতবারই আমি কে.এফ.সি তে খেতে যাই ,এই আইটেমটি কখনোই বাদ দেই না ।কারণ এটি হলো কে.এফ.সি এর আমার সবচেয়ে প্রিয় আইটেম। এর চার পিসের দাম ছিল ৩৬০ টাকা। সব সময়ের মতো এটিও খেতে খুব সুস্বাদু ছিল। আমরা খুব মজা করে এই খাবারটি শেষ করেছিলাম।
এটি হলো চিকেন জিনজার বার্গার। এর দাম মাত্র ১৫০ টাকা। কিন্তু সেই তুলনায় স্বাদ কিন্তু অনেক সুস্বাদু। বার্গারের এই আইটেমটি আমি এর আগে কখনো টেস্ট করে দেখিনি, প্রথমবারের মতো টেস্ট করেছিলাম। তবে আমার কাছে কিন্তু এর স্বাদ বেশ ভালই লেগেছিল। আসলে ভেতরে চিকেন দেওয়ার কারণেই স্বাদ এতটা বেশি ছিল।
সবশেষে দুই গ্লাস কোল্ড ড্রিংকস নিয়ে নিয়েছিলাম। এটাই হলো গরমকালের সবচেয়ে শান্তির খাবার। সবচেয়ে ভালো লাগে এর উপর বেশ কয়েকটি বরফের টুকরো দিয়ে দেওয়ায়। এর দাম ছিল মাত্র ৬০ টাকা।
আমরা খুব মজা করে সবকটি আইটেম খেয়েছিলাম ।আর সব মিলিয়ে আমাদের খাবারের মোট বিল হয়েছিল ৯৩০ টাকা।
পোস্ট বিবরণ | লাইফ স্টাইল |
---|---|
ডিভাইস | realme 8i |
ফটোগ্রাফার | @pujaghosh |
বাহ খাওয়া-দাওয়ার মুহূর্ত বেশ দুর্দান্ত ভাবে উপভোগ করেছেন দিদি। রাখি বন্ধনের দিনে দাদাকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। চিকেন জিনজার বার্গার দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে দিদি। নিশ্চয় রেস্টুরেন্টে বেশ সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। রেস্টুরেন্টে কাটানো এত চমৎকার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
হ্যাঁ ভাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে খুব সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছিলাম । ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
রাখি উৎসবের বেশ ভালই কেটেছে দেখা যাচ্ছে, রাতের বেলা যখন এসব খাবারের পোস্টগুলো আসে তখন তো খিদে পেয়ে যায়। হাহাহাহা।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কে এফ সি এর খাবারগুলো সব সময় ফাস্ট ক্লাস।রাখিবন্ধনের দিনে আপনি আপনার দাদার সাথে কে এফ সিতে খেতে গিয়েছেন।সেখানে গিয়ে মজাদার মজাদার সব খাবার খেয়েছেন।খাবারগুলো দেখে আমার তো খিদের লেগে গেল।কারণ খাবার গুলো আমার খুবই প্রিয়।মাঝে মাঝেই কে এফ সি তে গিয়ে আমার পছন্দের খাবারগুলো আমি খাই।কে এফ সি এর খাবারগুলো খেতে সব সময় মজা লাগে।দাদার সাথে কে এফ সি তে গিয়ে মজাদার মজাদার সব খাবার খাওয়ার অনুভুতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
হ্যাঁ ভাই কে.এফ.সি এর খাবারগুলো সব সময় ফাস্ট ক্লাসই হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ইস কতদিন কেএফসিতে যায় না আপনার পোস্ট টা দেখে মনে পড়ে গেল। কেএফসিতে গিয়ে দারুণ সময় অতিবাহিত করেছেন দিদি। এবং খাবার গুলো বেশ চমৎকার ছিল। আর দাম প্রায় আমাদের এখানকার মতোই খুব বেশি কমবেশি না। কেএফসিতে ভালো সময় অতিবাহিত করেছেন।।
আমিও বেশ কিছুদিন পরেই কে.এফ.সি তে গেছিলাম ভাই। দামটা দুই জায়গায় প্রায় সমান জেনে ভালো লাগলো।