সন্দেশের পাটিসাপটা রেসিপি
নমস্কার বন্ধুরা । আপনারা সবাই কেমন আছেন এই শীতের মরশুমে ? আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি।
শীতের দিনে পিঠে - পুলি তো সবার বাড়িতেই হয়ে থাকে। আর এই পিঠে খাওয়ার যেনো এক আলাদাই মজা। কত কত রকমের কত কত সুন্দর স্বাদের পিঠে হয় ভাবলেই জিভে জল চলে আসে। আর এই সব ধরণের পিঠেই আমার অনেক ভালো লাগে। সব ধরণের বলতে আমি যেগুলো খেয়েছি। আমার খাওয়া পিঠেগুলোর মধ্যে আজ আমি তৈরি করেছি সন্দেশের পাটিসাপটা। এটা খুব সহজেই তৈরি করা যায়। আর খেতেও খুব ভালো লাগে। চলুন তবে দেখে নেওয়া যাক আমি কীভাবে এটা বানালাম।
এটি হলো আমার আজকের রেসিপি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
০১. চালের গুঁড়ো ( ১ কাপ)
০২. ময়দা ( হাফ কাপ)
০৩. গুঁড় ( ৫ টি ছোটো টুকরো)
০৪. দুধ ( ২ কাপ)
০৫. তেল ( পরিমাণমতো )
০৬. সন্দেশ ( ২৫০ গ্রাম)
প্রস্তুত প্রণালী:
প্রথমে একটি প্লেটে নিয়ে নিয়েছি চালের গুঁড়ো, ময়দা আর গুঁড় ।
এবার একটা বাটিতে দুধ গরম করে নিলাম।
গরম দুধের মধ্যে দিয়ে দিলাম গুঁড় ।
গুঁড়টা দুধের মধ্যে ভালো করে গুলে নিলাম।
এবার এর মধ্যে দিয়ে দিলাম চালের গুঁড়ো আর ময়দা।
সবগুলোকে ভালো করে গুলে নিলাম।
এবার নিয়ে নিয়েছি সন্দেশ।
এবার একটা চাটুতে নিয়ে নিলাম সাদা তেল।
তেল একটা বেগুন এর মুখ কেটে পুরো চাটুতে মাখিয়ে নিলাম।
এবার কাপের মধ্যে করে অল্প অল্প করে গোলাটা চাটুতে দিয়ে দিলাম।
এবার দিয়ে দিলাম সন্দেশ।
এবার একটা চামচ দিয়ে এটাকে গোল করে চেপে দিলাম।
তৈরী হয়ে গেল সন্দেশের পাটিসাপটা।
আজ তবে এই পর্যন্তই শেষ করছি। ভালো থাকবেন সকলে আর সুস্থ থাকবেন।
আপু আপনার গুণের কথা বলে শেষ করার মত নয়। আপনি যেমন ভালো কবিতা আবৃতি করেন তেমনি ভালো রান্না করতে পারেন। শীতের সময় পিঠা খেতে ভালো লাগে। সন্দেশের পাটিসাপটা পিঠা সত্যিই দারুণ হয়েছে। মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছিল। সম্পূর্ণ রেসিপি সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপু এতো প্রশংসা শুনে খুবই লজ্জা লাগছে 🙈। অনেক ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মন্তব্য করেছেন আপনি সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
আপনি সব সময় খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করে থাকেন। যেগুলো আমার কাছে সব সময় খুবই ভালো লাগে। আজকে দেখছি সন্দেশের পাটিসাপটা তৈরি করে ফেলেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে এবং খুবই মজা করে খেয়েছেন। সম্পূর্ণ রেসিপির উপস্থাপনা খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছেন। যে কেউ দেখে এটি খুবই সহজে তৈরি করতে পাপারবে।আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আপনার এই রেসিপিটি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু এতো ভালো মন্তব্য দেখে সত্যিই অনেক খুশী লাগছে।
ক্ষীরের পাটিসাপটা খেয়েছি অনেক বার । কিন্তু কখনো সন্দেশ দিয়ে পাটিসাপটা করে খাওয়া হয়নি। আপনার পিঠা দেখে মনে হচ্ছে খেতে মজা হয়েছে। প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার রেসিপিটি দেখে জিভে জল চলে আসলো। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। অনেকদিন ধরেই পাটিসাপটা খাওয়া হচ্ছে না। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভ সামলাতে পারছি না। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
এই রেসিপি খুব সহজেই হয়ে যাবে আপু খেয়ে দেখবেন। আর অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সন্দেশের পাটিসাপটা পিঠা রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এলো। শীতকাল মানে বিভিন্ন পিঠা পুলির উৎসব। আর এই সময় প্রতিটি পরিবারে এরকম মজার মজার পিঠা তৈরি করা হয়। পাটিসাপটা পিঠার রেসিপি কিভাবে তৈরি করেছেন তা আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
অনেক ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।