রেসিপি// কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল//10% Beneficiaries @shy-fox.
নমস্কার ,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা ভালো আছেন।আমিও আপনাদের আর্শি বাদে ভালো আছি। আজকে আমি কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল নিয়ে উপস্থিত হয়েছি।কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল যে ভাবে তৈরি করতে হয় তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আশা করি আপনাদের এই কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোলটি ভালো লাগবে।10% Beneficiaries @shy-fox.
কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল তৈরি করতে যে উপকরন গুলো ব্যবহার করছি।
১.কচুর ছড়া
২.পুই শাকের ডাটা
৩.রুই মাছ
কচুর ছড়া
পুই শাকের ডাটা
রুই মাছ
একটি প্লেটে হলুদ ,পেয়াঁজ,রসুন,মশলা বাটা,তেজ পাতা,লবণ আর তেল ফুটা নেয়া হয়েছে।
কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল রান্না করার জন্য আমি মাটির তৈরি চুলা ব্যবহার করি।আর কীভাবে রান্না কাজ করছি তা আমি নিচে সুন্দর করে তুলে ধরলাম:
১. আগে রুই মাছ গুলোকে ভালো করে ভাজিয়ে নিয়ে রাখতে হবে।
২. প্রথমে উনুনে একটি পাতিলে নিয়ে পাতিলের মধ্যে তেল দিতে হবে।তেল দেওয়ার পর সেখানে তেজ পাতা,তেল ফুটা, লবণ দিয়ে কচুর ছড়া গুলো ওর মধ্যে দিতে হবে।
৩.সব গুলো দেওয়ার পর কিছু সময় ধরে কচু ছড়া গুলোকে হাতা দিয়ে নাড়তে হবে।তারপর পরিমান মতো জল দিয়ে পাতিল টাকে ঢাকনা দিয়ে ২-৩ মিনিট ঢেকে রাখতে হবে।আবার ২-৩ মিনিট হয়ে যাবার পর আবার কচুর ছড়া গুলোকে হাতা দিয়ে নাড়তে হবে।
৪.তারপর যতক্ষণ পর্যন্ত না কচুর ছড়া আর পুইশাক ডাটা সিদ্ধ হয়।ততক্ষণ সময় ধরে জল দিয়ে কচুর ছড়া,পুইশাক ডাটা গুলোকে হাতা দিয়ে নাড়তে আর ভাজতে হবে।এগুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে ,এর মধ্যে আরও পরিমান মতো জল,লবণ দিয়ে কিছু পরিমান ঝোল করতে হবে।কচুর ছড়া রান্না করা শেষ হলে ওর মধ্যে রুই মাছ দিতে হবে।
৫. রুই মাছ দেওয়ার পর কিছু সময় হাতা দিয়ে নাড়তে হবে।এভাবে তৈরি হয়ে গেলে কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল।
আশা করি আপনাদের কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল সবাইকে ভালো লাগবে।আপনারাও বাড়ীতে ট্রাই করতে পারেন।
আন্তরিক ভাবে এই কমিউনিটির সকল সদস্য ধন্যবাদ জানাই ।সবাই ভালো ও সুস্থ থাকবেন।
ধন্যবাদ
আপনি খুব সুন্দর রেসিপি তৈরী করেছেন।পুইয়ের শাক আর ডাটা আমার খুব প্রিয় খাবার।আপনি খুব সুন্দর বর্ণনাকরেছেন। আশাবাদী বণানার মতই স্বাদ হয়েছে।
ধন্যবাদ।
জ্বি ভাই ,অনেক স্বাদ হয়েছে আর খেতে অনেক মজাদার।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টটি দেখার আর সু মতামত দেওয়ার জন্য।
রেসিপিটি দারুন, আমরাও মাঝে মাঝে এইভাবে রান্না করি, তবে পুঁই ডাটা ছাড়া। সবকিছু ঠিকই আছে, তবে লেখাগুলো উপস্থাপনার ক্ষেত্রে আরো একটু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। যেমন, প্যারাগ্রাফ এর মাঝে যথেষ্ট ফাঁকা এবং একটি লাইন শেষ হওয়ার পর একটু স্পেস দেয়া। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া,আমি পরের পোস্ট ভালো ভাবে উপস্থাপনা করার চেষ্টা করবো।আর আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার রেসিপিটি সুন্দর হয়েছে। বেশ ভালো ভাবে উপস্থাপন করেছেন। খাবারের চেহারা দেখে মনে হচ্ছে খেতে ভালো হয়েছে। আমরা এটাকে বলি কচুর মুখি। তবে এর সঙ্গে যে পুঁইশাক দিয়ে রান্না করা যায় এটা জানতাম না। ধন্যবাদ নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া !!জ্বি রেসিপিটি দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে তেমন সুস্বাদু খেতে ভাই।আমার পোস্টটি সুচিন্তিত মতামতের জন্য আবারও আপনাকে ধন্যবাদ !!
আপনার রেসিপিটি রান্না হাত ভালো। খুব সুন্দর ভাবে রান্না করেছেন। খুবই সুস্বাদু রেসিপি। অনেক শুভেচ্ছা রইলো
ধন্যবাদ দাদা,আমি জানি না কতটা হাত ভালো আমার ,তবে ভালো করার চেষ্টা করি।মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।
খুব সুন্দর রেসিপি দাদা।তবে আমরা এটিকে কচুর গাটি বা কচুর মুখী বলি।নতুন একটি নাম জানলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যা দিদি আমাদের এই দিকে আমরা কচুর ছড়া দিয়ে রুই মাছের ঝোল বলি।আপনাকে ধন্যবাদ দিদি ,আমিও আপনার কাজ থেকে একটি নতুন নাম জানলাম।