||আমার জীবনের বাস্তব গল্প :- পর্ব ১১||
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
---|
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।
প্রতি দিনের মত আজকেও আপনাদের মাঝে আরেকটি বিষয় নিয়ে উপস্থিত হলাম। আজকের বিষয় হচ্ছে জেনারেল রাইটিং :- আমার জীবনের বাস্তব গল্প পর্ব ১১, ইতি মধ্যে আপনাদের মাঝে আমি ১০ টি পর্ব শেয়ার করছি। আমার পর্ব গুলো যারা পড়ছে তারা সহজেই বিষয় গুলো বুঝতে পারবে।আমি প্রতি নিয়ত নতুন কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করি। যাইহোক দেরি না করে শুরু করা যাক।
আমি ১০ নাম্বার পর্বে বলছিলাম যে আমার ৪ নাম্বার ভাই বাইরে থেকে আসছিল। আর কিছু কথা মুখে নয় বুঝিয়ে নিতে হয়। আমি এবং আমার ভাই যখন খেতে বসি তখন আমার ৩ নাম্বার ভাবি না ধোঁয়া প্লেট এ খেতে দিয়েছিল। আমা্র ভাই সাথে সাথে সেই প্লেট গুলো বাইরে ফেলে দেয়। কারণ কোন মানুষ না ধোঁয়া প্লেটে খাবে না।আর আমার ৪ নাম্বার ভাই তাদের কে অনেক টাকা দিয়েছিল। তো তার পর থেকে একটু ঝগড়া শুরু হলো। আমি কারো নামে বদনাম না করি আমার জীবনে যেটা ঘটছে সেটাই আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।
আর কারো নামে বদনাম করা ভালো না।এমনো মানুষ রয়েছে যারা কষ্ট করে সেই কষ্ট গুলো কোথাও প্রকাশ করতে পারে না। আমার বাংলা ব্লগে আমরা সবাই নিজের অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারি।এই উদ্যোগ টা আমার অনেক ভালো লেগেছে। যাইহোক আমি আগের পর্ব গুলোতে বলছিলাম যে পরে ৪ নাম্বার ভাইও বিয়ে করে।আমার জীবন তখন শুধু আমার বাবায় ছিল। আমি মনে মনে বলতাম নিজেকে একদিন অনেক বড় একটা পর্যায়ে নিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। তবে আমি আল্লাহর উপর ভরসা করি যে একদিন না একদিন কিছু হবো।ইনশাআল্লাহ,,,
তো ৪ নাম্বার ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার পর সে আবার বাইরে গেলো কাজ করতে। আমার ৪ নাম্বার ভাই সে পুরো জীবন বাইরে থেকে কাটিয়েছে।সে ঈদের সময় বাসায় আসলেও কয়েকদিন থেকে চলে যায়। যাইহোক পরে শুরু হলো আমার খাওয়া দাওয়া নিয়ে প্রবলেম। আমি মনে করি যে আমার মত কেউ কষ্ট করে বড় হয়নি।তবে যাইহোক সব কিছু আল্লাহর হাতে আমি তাও শুকরিয়া আদায় করি,যেনে আমাকে দুনিয়ায় রাখছে।আমি যখন মাদ্রাসায় ছিলাম তখন অনেক কষ্ট করে পড়া লেখা করছি।তো এই বিষয় টি পরের পর্বে তুলে ধরবো।তাহলে আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম।আর হ্যাঁ আমার লেখায় কোন ভুল হয়ে থাকলে সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ডিভাইস | Redmi 9A |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @polash123 |
লোকেশন | দিনাজপুর |
![]() |
---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
![]() |
---|
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
https://twitter.com/Polashislam681/status/1769016769862361389?t=Bb7YHnic0dN9019NT04byQ&s=19
ভাই আপনার গল্পের চেয়ে ভূমিকা হয়ে গেছে বেশি। চেষ্টা করবেন গল্পটাকে আরো সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য। খুব খারাপ লাগলো আপনার ৪ নাম্বার ভাইয়ের জন্য। যে নিজের ভাইকে সম্মান দিতে জানে না, ভাইয়ের সাথে ঝগড়া করে সে আবার কেমন মানুষ!আসলে বিয়ের পর চেঞ্জ হয়ে যায় মানুষ কিন্তু আপনি দেখছি অনেক কষ্টের মধ্যে দিয়ে দিন পার করতেছেন। দোয়া করি সামনে যেন আপনার ভালো দিন আসে।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
প্রত্যেক জায়গাতে সংসারে এমন লোক আছে। তবে ভাই আমার কাছে অনেক খারাপ লাগলো। যে এই প্লেট সাফাই করা ছিল না সেই প্লেটে খাওয়া খেতে দিল। তবে আপনার ভাই ভালো কাজ করেছে প্লেট বাইরে ফেলে দিয়ে। তবে আপনার চার নম্বর ভাইয়ের জন্য সত্যি অনেক খারাপ লাগলো। সে অনেক সময় বাইরে ছিল কিন্তু তার সাথে এভাবে ঝগড়া করা ঠিক হয়নি। আসলে ভাই এরকম কষ্টগুলো কারো সাথে শেয়ার না করলে নিজের কাছেও খারাপ লাগে। যাই হোক পরের পর্ব আরো ক্লিয়ার জানতে পারবো কি হয়েছে। বাস্তব জীবনী গল্পে একটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু আমার পুরো পোস্ট পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার পোস্টের সাথে আমার নিজের ফ্যামিলির কথা মনে পড়ে গেল। এরকম ভাবি নামে খারাপ মহিলা গুলো কমবেশি অনেক সংসার দেখা যায়। এবং এদের কারণে সংসারে অশান্তি হয়। না ধোঁয়া প্লেটের মধ্যে খেতে দিলেন আসলে এদের মন অনেক ছোট। তবে আপনার ভাই ভালো করেছে প্লেটটি বাইরে ফেলে দিয়ে। আর ফ্যামিলিতে যে বেশি করে তার বদনামি ও বেশি। ছোট থাকতে সবাই অনেক মিল থাকে। বিয়ের পর যেন কি যেন ভাবে সবগুলো এক একটা হিংসা হয়ে যায়। তবে আপনি মাদ্রাসা থেকে অনেক কষ্টে লেখাপড়া করেছেন শোনার পর খুব খারাপ লাগলো। ধন্যবাদ গল্পটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। যদি আপনি পরে গল্প শেয়ার করবেন অপেক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য।
আপনার জীবনের বাস্তব ঘটনা পড়ে খুবই খারাপ লাগছে৷ আসলে ভাই যদি ভাইকে সম্মান দিতে না পারে তাহলে তা অনেকটাই কষ্টকর হয়ে যায়৷ আপনার চার নম্বর ভাই এর জন্য একটু বেশিই কষ্ট লাগছে৷ কারণ তিনি অনেক সময় বাইরে ছিলেন৷ তবে তার সাথে ঝগড়া করা ঠিক হয়নি৷ আসলে এরকম কষ্টগুলো সকলের মনের মধ্যে একটি পাহাড় জমা করতে থাকে৷ সেই কষ্টগুলো যদি কারো সাথে শেয়ার করা না হয় তাহলে তা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়ে যায়৷ তা ভিতরে ভিতরে অনেক কষ্ট দিতে থাকে৷ আপনি এটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো৷ পরবর্তী পর্বগুলোর মধ্যে আরো অনেকগুলো বিস্তারিত বিষয়গুলো জানতে পারবো বলে আশা করি৷
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।