||জেনারেল রাইটিং:- একজন ক্ষুদ্র ফলমূল ব্যবসায়ী||
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
|---|
 |
|---|
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।
 |
|---|
প্রতি দিনের মতো আজকেও আপনাদের মাঝে আরেকটি বিষয় নিয়ে হাজির হলাম। আজকের বিষয় হচ্ছে জেনারেল রাইটিং।আমার বাংলা ব্লগে অনেক ইউজার সৃজনশীলতা প্রকাশ করে।যাইহোক দেরি না করে মেন পয়েন্টে যাওয়া যাক। আমাদের বাংলাদেশে অধিকাংশ মানুষ কৃষি ফসল করে নয়তো চাকরি করে।ঠিক তেমনি কিছু মানুষ ক্ষুদ্র ব্যবসা করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। কিন্তু কোনো কাজেই ছোট চোখে দেখা যাবে না। যারা কাজ করে তারা বুঝতে পারে কাজ কি জিনিস।
 |
|---|
যাইহোক কিছু দিন আগে আমাদের গ্রাম থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে একটা ঘোড়া খেলার আয়োজন করে। ঘোড়া খেলা হচ্ছে আমাদের ঐতিহ্যবাহী একটি খেলা।এই ধরনের খেলা দেখার জন্য মানুষ অনেক দূরদূরান্ত থেকে আসে।কিন্তু এগুলো খেলা ঠিক মেলার মত।যাইহোক আমি খেলা দেখার জন্য বের হয়ে গেলাম।সেখানে গিয়ে দেখি বিভিন্ন ধরনের দোকান পাট।আর এগুলো জায়গায় দোকান দিলে একটি ক্রয় বিক্রয় বেশি হয়।কারণ অনেক গুলো লোক দেখা যায়। আমি একটা দোকানে খেয়াল করছি সেই দোকানে ক্রয় হচ্ছে কিন্তু খুবই কম।
 |
|---|
 |
|---|
দোকানটি হচ্ছে ফল মুলের দোকান।আর এগুলো দোকান এখানে বেশি চলে না।সব থেকে ভাজা পোড়া খাবারের দোকান বেশি চলে।আমি অনেকক্ষণ ধরে তার দিকে লক্ষ্য করছি।কিন্তু লোকটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। তার ব্যবহার খুবই ভালো, তার দোকানের পাশ থেকে সব কিছু লক্ষ্য করছি।কয়েক মিনিট পর দোকানে গিয়ে তার পুরো দোকানের ছবি তুলি আর ফল গুলো ক্যামেরা বন্দী করি। তার সাথে কিছু আলোচনা করে জানতে পারি সে এই দোকান দিয়ে তার জীবিকা নির্বাহ করে।কথা টা কষ্টের হলেও এটাই বাস্তব। যাক আল্লাহ তায়ালা যেনো তার ব্যবসায় বরকত দেন।আজকে তাহলে এখানেই বিদায় নিলাম। আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
| ডিভাইস | Redmi 9A |
|---|---|
| ফটোগ্রাফার | @polash123 |
| লোকেশন | দিনাজপুর |
 |
|---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
 |
|---|
| আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
|---|
কোন কাজ আসলে ছোট নয়, সবথেকে উত্তম কাজ হচ্ছে ব্যবসা করা। তবে হ্যাঁ ঠিক তাই ওরকম জায়গা গুলোতে ভাজাপোড়া টাইপের জিনিসই বেশি কেনাবেচা হয়, ফল খুব একটা কেনা হয় না।
জ্বি ভাই, ভাজা পোড়া খাবারের দোকান বেশি চলে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ঘোড়া খেলা কয়েক বছর আগে আমাদের এদিকেও প্রচুর হতো ৷ তবে এবছর আর গত বছর কথাও দেখা মিললো না ঘোড়া দৌর প্রতিয়োগিতার আয়োজন ৷ যাই হোক , আপনি ঘোড়া খেলা দেখতে গিয়ে দারুণ একটি বিষয় লক্ষ্য করেছেন ৷ আসলে কোনো কাজই ছোট নয় ৷ সব কাজই কাজ ৷ ফল বিক্রেতা ফল বিক্রি করে সংসার চালায় ৷ এটা বেশ প্রশংসনীয় তার জন্য ৷ যদিও ক্ষদ্র এই ব্যবসা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করা অনেকটাই কষ্টের ৷ যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য ৷
ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করে আমার পাশে থাকার জন্য।
আপনাদের এলাকায় ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া খেলার আয়োজন হয় জেনে ভালো লাগলো।আপনি ঘোরা খেলা দেখতে গিয়ে লক্ষ্য করেন যে ফল ব্যাবসায়ির ব্যাবসা চলছে না ভালো বেচাকেনা নেই।কিন্তুু ভাজা পোড়া এসব দোকানে অনেক বেঁচা কেনা।আসলে আমরা মুখরোচন জিনিসপত্র খেতে বেশি ভালোবাসি।পুষ্টি কর খাবার আমাদের তেমন ভালো লাগে না।ঐ ফলের দোকানীর জন্য শুভকামনা করছি।ওনার ব্যাবসায় সফলতা আসবে অবশ্যই।
ঠিক বলছেন আপু পুষ্টিগুন খাবার কেউ খাই না।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ঘোড়ার রেইস দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে থাকা অবস্থায় প্রায়ই ঘোড়ার রেইস দেখতে যেতাম। যাইহোক লোকটা ফল বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে, এটা অবশ্যই ভালো। কারণ ব্যবসা ছোট হোক আর বড় হোক,স্বাধীনভাবে করা যায়। পরের অধীনে চাকরি করার চেয়ে ব্যবসা করা আরও ভালো। তবে খেলা হলে অনেক মানুষের আনাগোনা থাকে, তাই ভাজাপোড়া, ঝালমুড়ি, ফুচকা এসব জিনিস বেশি বিক্রি করা যায়। যাইহোক এই লোকটা যেন ব্যবসায়ে উন্নতি করতে পারে সেই কামনা করছি। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাইয়া সব সময় সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য