আমার নিজের হাতে রান্নার কিছু ছবি।(১০% @shy-fox এবং ৫% @abb-school এর জন্য)
নমস্কার বন্ধুরা! আশা করি ঈশ্বরের আশির্বাদে আপনারা সকলে ভালো আছেন।আমিও ভালোই আছি।আমার প্রোফাইল চেক করে আশা করি একটু আন্দাজ করতে পারবেন যে আমি রান্না বিষয় টা ভীষণভাবে পছন্দ করি। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে আমার নিজের কিছু কিছু রান্নার ছবি এনেছি। হ্যাঁ এখানে অনেক রান্নাই হয়তো খুবই সাধারণ মনে হচ্ছে। আর সত্যিই হয়তো সাধারণই কিন্তু আমার কাছে কিছু অসাধারণত্ব লুকিয়ে আছে। কারণ আমি আমার বাড়িতে রোজকের রান্না করি না।তাই এগুলো যা ই পোস্ট করেছি সবগুলোই আমার প্রথম চেষ্টার ফল।তাই আমার কাছে প্রতিটা স্মৃতি মূল্যবান আর প্রতি টা স্মৃতি আমি ক্যামেরা বন্দী করে রেখেছিলাম।কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন।
-:ছবি সমূহ:-
চিকেন বিরিয়ানি, চিকেন চাপ, ফ্রুট কাস্টার্ড
স্থান-নিউ গরিয়া,কোলকাতা জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-০৮.০৮.২০২১
সময়-দুপুর ২টো
বাসন্তী পোলাও এবং খাসির মাংস
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী, নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-৩১.০৭.২০২২
সময়-দুপুর-২টো ১৫ মিনিট।
মুরগির মাংস কষা(পিকনিক উপলক্ষে আমি রাঁধুনি, ছবি তুলেছে আমার ভাই)
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী,নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৯.০১.২০২২
সময়-রাত ৮টা
ম্যাঙ্গো মালপোয়া
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী, নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৭.০৬.২০২১
সময়-বিকেল ৫টা
ইলিশ ভাঁপা
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী,নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৫.০৮.২০২১
সময়-দুপুর ১টা
পরোটা, বেগুন ভাজা, গাজর-আলু-মটরশুঁটি সহযোগে তরকারি।
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী,নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-২১.১২.২০২১
সময়-রাত ৯টা
ম্যাকরোন পাস্তা
স্থান-বানের পাষাণ লিংক রোড, পুনে জেলা, মহারাষ্ট্র রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১২.০৪.২০২২
সময়-সকাল ৮.৩০টা
ভেজ ফ্রায়েড রাইস এবং খাসির মাংস
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী, নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-২৬.০৬.২০২২
সময়-দুপুর-১টা
বাঙালী শুকনো ম্যাগি আলু,পেঁয়াজ,ডিম সহযোগে
স্থান-বানের পাষাণ লিংক রোড, পুনে জেলা, মহারাষ্ট্র রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৬.০৪.২০২২
সময়-সকাল ৮টা
ভেজিটেবল চপ
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী,নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১২.০১.২০২২
সময়-সন্ধ্যা ৭ টা
ভাত, আর মাছের ঝোল, লোটে মাছ, চিকেন কষা
স্থান-নিউ গরিয়া,কোলকাতা জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-০৬.০৮.২০২১
সময়-দুপুর ২টো
ঝাল সুজি।
স্থান-বানের পাষাণ লিংক রোড, পুনে জেলা, মহারাষ্ট্র রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৩.০৪.২০২২
সময়-সকাল ৭.৩০টা
চিংড়ির মালাই ঝোল
স্থান-বানের পাষাণ লিঙ্ক রোড, পুণে জেলা, মহারাষ্ট্র রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-১৭.০৪.২০২২
সময়-সকাল১১টা
লাচ্ছা পরোটা এবং পনির নবরত্ন কোর্মা
স্থান-বানের পাষাণ লিংক রোড, পুনে জেলা, মহারাষ্ট্র রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-২০.০৩.২০২২
সময়-দুপুর ৩ টে
মটন বিরিয়ানি ও মটন কারী
স্থান-আমার বাড়ি কল্যাণী,নদীয়া জেলা, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, ভারতবর্ষ
তারিখ-৯.০১.২০২২
সময়-দুপুর ২ টো
ছবি তুলতে ডিভাইস ব্যবহার করেছি- Redmi Note 10 pro max.
আজ এই কটাই ছবি রইলো। আবার দেখা হবে অন্য কোন পোস্ট নিয়ে পাশে থাকবেন। সাথে থাকবেন।
আপু আপনি দেখছি বেশ সুন্দর রান্না করতে পারেন। এই ধরনের রান্না দেখে মনে হচ্ছে রেস্টুরেন্টে করা রান্না। মজাদার সব আইটেম।বেশ ভালো লেগেছে আপু আপনার তৈরি করা প্রতিটি রেসিপি। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর কিছু রেসিপি ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। আমি চেষ্টা করেছি নিজের মত করে। প্রতিটা আইটেম খেয়ে সবাই বলেছিলো ভালো হয়েছে।
আপু আপনার হাতের রান্না গুলো দারুন ছিল। আপনি অনেক মজার মজার রেসিপি গুলো তৈরি করেছেন। ছবিগুলো দেখেই লোভনীয় লাগছে। এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে খাবারগুলো বেশ মজার ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। পাশে থাকবেন।
ইশ আপু আপনার প্রত্যেকটা রেসিপি দেখে জাস্ট জিভে জল চলে এসেছে। নিজের হাতে রান্না করলে নিজের কাছে একটু বেশি ভালো লাগে আপুমনি। আপনি ঠিক বলেছেন সব রান্নার ভিতরে লুকিয়ে থাকে অসাধারণ কিছু টেস্ট। তা কিন্তু আপনার রান্না গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে। মাটন বিরিয়ানি এবং মাটনকারী আমার বেশি পছন্দ হয়েছে 😋। রান্নার ফটোগ্রাফি গুলি ও খুব সুন্দর হয়েছে।
একটা কথা শেয়ার করি এই মটন বিরিয়ানি বা মটনকারীতে কোন পেঁয়াজ, রসুন ব্যবহার করি নি। কারণ আমার বাবা মা পেঁয়াজ রসুন খায় না। আমি আর ভাই যদিও বাইরে খাই, তবে বাড়িতে হয় না। একদিন রেসিপি শেয়ার করব।
আসলে কিছু রান্নার রেসিপির নাম ইচ্ছে করেই আমি মজার রাখি।যাতে একটু দৃষ্টি আকর্ষণীয় হয়।ধন্যবাদ।
তারপরও আপু রেসিপিগুলোর কালার দেখতে চমৎকার লেগেছিল। যা দেখলে যেকোনো মানুষের খাবারের জন্য লোভ লাগাটা স্বাভাবিক।
আপনার রান্নার প্রশংসা করতে হয় আপনি এত ভালো ভালো জিনিস রান্না করতে পারেন যা সত্যিই চমৎকার, দেখে মনে হচ্ছে খাবারগুলো খুবই সুস্বাদু হবে। যেন চোখ ফেরানো যাচ্ছে না খাবারগুলো খুবই চমৎকার হয়েছে শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে চেষ্টা করব আরো ভালো ভালো রান্না করার।
আপনি যে অনেক ভালো রান্না পারেন তা আপনার রেসিপির ছবিগুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে। আপনি অনেকগুলো রেসিপির সমারোহ দেখিয়েছেন। আপনার রেসিপি গুলোর মধ্যে বেশি ভালো লেগেছে চিংড়ির রেসিপি।
ধন্যবাদ।পাশে থাকবেন। যেনো এগিয়ে যেতে পারি।
এত লোভনীয় খাবার যদি একত্রিতভাবে সকাল সকাল চোখের সামনে দেখতে পায় তাহলে কিভাবে সম্ভব আপু লোভ সামলিয়ে থাকা বলেন। দেখেই যেন মনের মধ্যে একটা খাই খাই ভাব চলে আসছে মনে হচ্ছে কোনটা রেখে কোনটা খায় এখনি খেয়ে ফেলি সবগুলো খাবার।
হা-হা-হা সকাল বেলা কমেন্ট দেখেই হাসি পাচ্ছে। আসলে কাল পোস্ট করতে গিয়েই আমার লোভ লাগছিলো।
আপু আপনার নিজের হাতে রান্নার ছবিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগল। প্রতিটি ছবি অসাধারণ ছিল। তারমধ্যে ভেজিটেবল চপটি আমারকাছে চমৎকার লাগছে।অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ওটায় একটু ব্লান্ডার করেছিলাম। একটু সেট্ করার জন্য ফ্রীজে রেখেছিলাম। কিন্তু অনেকটা বেশী সময় রাখার কারণে ভাজার পরও বাইরে টা তো গরম ছিলো কিন্তু ভেতরটা খুব হাল্কা ঠান্ডা ছিলো। যদিও খেতে দারুণ হয়েছিলো। আর এই ভুল থেকে আমি শিক্ষা নিয়েছি।
দিদি আপনার হাতে রান্না গুলো দেখতে কিন্তু অনেক লোভনীয় হয়েছে ৷ খাবার গুলো দেখলেই জিভে জল চলে আসতেছে ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর লোভনীয় খাবার গুলোর ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
ধন্যবাদ ভাই। আপনাদের পছন্দই, আমার সাফল্যের পাথেয়।