অঙ্কন-শীতের মরশুম(১০% @shy-fox এর জন্য)
তারিখ-২৩.১২.২০২২
নমস্কার বন্ধুরা
ক্রমিক | উপকরণ |
---|---|
১ | খাতা |
২ | পেন্সিল |
৩ | ইরেজার |
৪ | স্কেল |
৫ | প্যাস্টেল রং |
৬ | পেন্সিল মার্কার |
প্রথম ধাপ
একটি খাতার চারিদিকে পেন্সিল এবং স্কেল দিয়ে বর্ডার এঁকে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার পাহাড়ে এঁকে নিলাম।
তৃতীয় ধাপ
পাহাড়ের নিচেই একটি ছোট্ট বাড়ি এঁকে নিলাম।
চতুর্থ ধাপ
এবার বাড়ির পাশ থেকেই একটা রাস্তা এঁকে নিলাম।
পঞ্চম ধাপ
এবার বাড়ির পেছনে আর রাস্তার পাশে, কিছু পাইন গাছের মতো গাছ এঁকে নিলাম।
ষষ্ঠ ধাপ
এবার একটি ছেলের ছবি এমন ভাবে আঁকলাম যে ছেলেটি আগুন পোহাচ্ছে।
সপ্তম ধাপ
এবার রংয়ের পালা আকাশটিকে পেন্সিল মার্কার দিয়ে আকাশী রং করলাম।
অষ্টম ধাপ
পাহাড়টিকে ছাই রং করলাম এবং গাছগুলোর নিচের অংশ তে ডিপ সবুজ রং করলাম।
নবম ধাপ
এবার গাছগুলো সম্পূর্ণ করার পালা। গাছগুলো ডীপ সবুজ রং আগেই করেছিলাম। তার উপরে হালকা সবুজ রং দিয়েছিলাম এবং শেষে হলুদ রং দিয়েছিলাম। দিয়ে রং গুলোকে মিশিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর কালো রঙের মার্কার দিয়ে বর্ডার করে নিলাম। গাছের নিচের দিকের গুঁড়িগুলোকে খয়েরী রং করে দিয়েছিলাম।পাহাড়টাকেও বর্ডার করে নিলাম।
দশম ধাপ
এবার বাড়িটাকে সম্পূর্ণ রং করলাম এবং তার চারপাশের ভূমিটাকে হলুদ রং করলাম প্রাথমিকভাবে আর রাস্তাটাকে খয়েটি রং করলাম।
একাদশ ধাপ
রাস্তাটাকে সাদা রং দিয়ে একটু ব্লেন্ড করে দিলাম এবং ফুটিয়ে তোলার জন্য পাশ থেকে খয়েরী রঙ করলাম।ভূমিতে হলুদের সাথে সবুজ রং দিয়ে মিশিয়ে দিলাম।
দ্বাদশ ধাপ
এবার ছেলেটিকে রং করার পালা।ছেলেটিকে সম্পূর্ণভাবে রং করলাম।তার জামা,টুপি,প্যান্ট সবই রং করলাম।
ত্রয়োদশ ধাপ
এবার আগুন রং করার পালা। আগুনের নিচে লাল রং। তার উপরে কমলা রং এবং সবশেষ সবচেয়ে উপরে হলুদ রং দিয়ে রং করলাম। রং গুলোকে মিশিয়ে দিলাম। শেষে বর্ডার দিয়ে দিলাম।
চতুর্দশ ধাপ
এবার সম্পূর্ণ ছবিটা কে ফুটিয়ে তোলার জন্য একটু বর্ডার দিয়ে দিলাম এবং নিচে নিজের নাম লিখে দিলাম।
আপনি ঠিক বলছেন আপু আসলে মোবাইল আমাদের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।এই মোবাইলের কারণে একজন আরেক জনের সাথে ভাল করে কথাই বলেনা সব সময় মোবাইল টিপে টিপে থাকে।যেখানে একজন আরেক জনের সাথে ভালো ভাবে কথার উত্তর দেয়না সেখানে আগুন পোহানোর কথাই তো আসে না।ছয় ঋতুর মধ্যে আমার একটি প্রিয় ঋতু শীতকাল।সেই শীতকালকে কেন্দ্র করে খুব সুন্দর একটি চিত্র অঙ্কন করেছেন দেখতে বেশ পছন্দ হয়েছে আমার।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি শীতকালীন দৃশ্য অঙ্কন করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জীবন থেকে মোবাইলটার অপ্রয়োজনীয় সময় বাদ দিলেই সমস্যা মিটবে।
বাহ শীত মৌসুমকে ঘিরে আপনি খুব সুন্দর একটি ছবি এঁকেছেন। ছবির মধ্যে বোঝা যাচ্ছে আবহাওয়া শীতে ভরপুর।একটি লোক বসে আগুনে তাপ পোহাচ্ছে। চারপাশে মনে হচ্ছে কুয়াশা বেশ সুন্দর একটি ছবি এঁকেছেন।
ধন্যবাদ দিদি।
সপ্তাহে দুই একদিন সবার ছুটি হলেও মা দের কিন্তু ছুটি নেই। তাদেরকে নিজের কাজগুলো ঠিকই করতে হয়। ঠান্ডা থাকুক আর যাই থাকুক না কেন। সত্যি আপু তাদের দায়িত্ববোধ আমাদেরকে সব সময় মুগ্ধ করে। যাই হোক আপু আপনি আপনার অংকনের মাধ্যমে শীতকালীন সৌন্দর্য সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আসলে শীতকালে পাড়ার মোড়ে মোড়ে এরকম আগুন পোহাতে দেখতে পাওয়া যায়। সেই দৃশ্যগুলো হয়তো এখন খুবই কম দেখা যায়। তবে স্মৃতির পাতায় সেই দৃশ্য গুলো আজও রয়ে গেছে।
হ্যাঁ। খারাপ লাগে মায়ের জন্য। ধন্যবাদ।
আসলেই মাকে কাজ করতে দেখলে বসে থাকা যায় না। সকলের ছুটি আছে মায়েদের কোন ছুটি নেই। যাই হোক আসলে এখন মানুষ আগুন পোহাবে কেমনে ,আগুন পোহাতে গেলেই আগুনে পুড়ে যায়। এই শীতকালে কত মানুষ আগুন পোহাতে গিয়ে আগুনে পুড়ে যায়। যাই হোক আপনি বেশ ভালো এঁকেছেন। কালার কম্বিনেশন ভালো ছিল। প্রতিটি ধাপ খুব ভালো করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি ঠিক বলেছেন, মানুষ এখন আগুন পোহাতে গিয়েও মোবাইল টিপতে থাকে।আসলে ফোনে খুব উপকারিতা আছে। তার পাশাপাশি অপকারিতাও আছে। যাই হোক আপনার আকাঁ শীতকালের চিত্রাঙ্কনটি খুবই সুন্দর হয়েছে🥰।আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। এত সুন্দর একটি চিত্রাঙ্কন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ দাদা।
শীত মৌসুমকে নিয়ে খুব সুন্দর একটি আর্ট করেছেন দিদি।এটা সত্যি আগের মত শীতের মৌসুমে শীতের দৃশ্য এখন আর চোখে পরে না।এখন সবার হাতে মোবাইল থাকে তাইতো হাত বের করে আগুন পোহানোর দৃশ্য চোখে পরে না আর।আপনি খুব সুন্দর ভাবে আঁকাটি শেষ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এতে কালার করাতে সবুজ প্রকৃতি, পাহাড় খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। সুন্দর একটি দৃশ্য এঁকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
ধন্যবাদ দিদি।
সত্যি বলতে দিদি অনেক চমৎকার একটি আর্ট করেছেন। বেশ ভালো হয়েছে আপনার আজকের এই শীতের মৌসুমের চিত্রটি । ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ দাদা।
আরে বাহ দিদি তো দেখছি ভালোই চিত্র অংকন করেছেন ৷ আর সত্যি বলতে প্রতিটি কথা যথার্থ বলেছেন ৷ মা হলো পরিবারের মেশিন সেই বিবাহের পর থেকে সংসার আজ পযন্ত প্রতিদিন কাজ করেই যাচ্ছে ৷ তবে আমিও মাঝে মধ্যে মাকে একটু সাহায্য করি ৷ আর মা বলে লাগবে না ৷ তুই কাজ কর ব্যাস আমি কেটে পরি ৷ আসলে মা কী এমনি আসলে মায়ের তুলনা হয় না ৷ আর তাই বলা যায় মা হলো পরিবারের চাবি কাঠি ৷
যা হোক শীতের সকাল গ্রামে এখনও আগুন তাপানো হয় ৷ কিন্তু এটা ঠিক বলেছেন দিদি মোবাইল ফোন এখ এখন অনেকটা জীবন হয়ে দারিয়েছে ৷
ধন্যবাদ দিদি এতো সুন্দর একটি আর্ট শেয়ার করার জন্য ৷
একদমই ঠিক।
ঠিক বলেছেন দিদি সপ্তাহে দুই বা এক দিন সবারই ছুটি থাকলে, কিন্তু মাদের কোন ছুটি নেই। আসলে আমাদের সবারই উচিত মাকে একটু সাহায্য করার জন্য। এটা সত্যি যে ফোন এসে আমাদের ঐতিহ্য প্রায় শেষ হতে চলছে। আপনার ছবি অংকন চমৎকার হয়েছে। রংগুলো ঠিক ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ।
সত্যিই। এটা ভেবেই খারাপ লাগে। ধন্যবাদ।
দিদি খুবই সুন্দর চিত্র অঙ্কন করেছেন। সত্যিই শীতের এই দৃশ্যটি আপনি সুন্দরভাবে চিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন, চিত্রটি দেখতে পেয়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ ভাই।