পালং শাক দিয়ে টাটকেনি মাছের রেসিপি |১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক শিয়ালের জন্য
আসসালামু আলাইকুম
পালংশাক শাক দিয়ে টাটকেনি মাছের রেসিপি  
 | উপকরণ | পরিমাণ | 
|---|---|
| পালং শাক | ২ মোটা | 
| পিঁয়াজ কুঁচি | ৬ টি | 
| কাঁচামরিচ ফালি | কয়েকটি | 
| আলু | দুটি | 
| ধনের পাতা | পরিমাণ মতো | 
| টাটকেনি মাছ | পরিমাণ মতো | 
| হলুদের গুঁড়ো | ১ চামচ | 
| লবন | স্বাদমতো | 
| তেল | পরিমাণ মতো | 
 ধাপ-১ 
![]()  | ![]()  | ![]()  | 
|---|
প্রথম আমি পালং শাক গুলো ভালো করে কেটে নিয়েছি। তারপর ধুয়ে একটি চালনে পানি ঝরিয়ে নিয়েছি। এখন দুটি আলু কেটে ধুয়ে নিয়েছি।
 ধাপ-২ 
এখন চুলাই একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। তারপর কড়াইতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিলাম।
 ধাপ-৩  

তেল গরম হয়ে আসলে কেটে ধুয়ে রাখা আলু গুলো দিয়ে দেব। আলু দিয়ে একটু নেড়ে চেড়ে ধুয়ে রাখা শাকগুলো দিয়ে দেব।
 ধাপ-৪  

শাক ও আলু গুলো দিয়ে একটু নেড়ে চেড়ে নেব, তারপর কেটে ধুয়ে রাখা কাঁচামরিচ ফালি ও পিঁয়াজ দিয়ে দেব।
 ধাপ-৫  

এখন শাকগুলোর ভিতর হলুদ ও লবন দিয়ে দেব।
 ধাপ-৬  

হলুদ ও লবন দিয়ে দিয়ে কিছু ক্ষণ নেড়ে চেড়ে নেব। তারপর ধুয়ে রাখা মাছ গুলো দিয়ে দেব। মাছ গুলো দিয়ে আর একটু নেড়ে হালকা একটু পানি দিয়ে দেব।
 ধাপ-৭ 

এখন ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দেব,পানি ফুটে আসলে ধুয়ে রাখা ধনের পাতা গুলো দিয়ে দেব। আবারো কিছু সময় রান্না করে নেব।
 ধাপ-৮  

এভাবে হয়ে আসলে  চুলা থেকে নামিয়ে  নেব । এখন একটি প্লেটে তুলে পরিবেশন করব। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজ এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে অন্য কোন সময় অন্য পোস্ট নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
















টাটকিনি মাছ আমি আগে কখনো দেখিনি এবং নামও শুনিনি। তবে মাছটি দেখে অনেকটা পরিচিত বাটা মাছের মত মনে হচ্ছে। যাইহোক আপনি টাটকিনি মাছ দিয়ে খুব সুন্দর করে পালং শাক রান্না করেছেন। পালং শাক আমার এমনিতেই খুব পছন্দ, আর সেটা যদি হয় তা যা তাহলে তো কোন কথাই নেই। শাক আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ আপনাকে আপু শাকের রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু শাক আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী, আপনি পছন্দ করেন জেনে অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ
পালংশাক টাটকিনি মাছ দুটোই খেতে খুব ভালো লাগে। আপু আমার মনে হয় মাছ গুলো একটু ভেজে নিলে বা আগে ভুনা করে নিয়ে শাক গুলো দিলে বেশি ভালো হতো।আমি সব ধরনের মাছ ভেজে খাই তাই এভাবে রান্না করে কখনো খাইনি। যাইহোক রান্না হচ্ছে নিজের রুচি অনুযায়ী করা হয় আপনি আপনার মতো করে করেছেন দেখতে বেশ ভালো হয়েছে আশাকরি খেতেও অনেক ভালো হয়েছিলো।নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপু।
আসলে আপু আমাদের বাসার সবাই এই ছোট মাছ গুলো ভেজে খেতে চায় না, তাই আমি মাছ গুলো এভাবে রান্না করেছি।তবে আপু রেসিপি কিন্তু অনেক মজা হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ছোট মাছ হলে না ভেজে এমন ভাবে রান্না করলে খেতে বেশ মজাই হয়। আপনি শাক দিয়েছেন তাতে আরো বেশি মজার হয়েছে খেতে আশাকরি। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনি ধাপে ধাপে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু।
সত্যি আপু আপনার ভাই ছোট মাছ ভেজে রান্না করলে খেতে চায় না, তাই আরকি এভাবে রান্না করা। ধন্যবাদ আপু
পালং শাক দিয়ে টাটকেনি মাছের রেসিপি দেখি অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। সত্যিই অসাধারণ রেসিপি তৈরি করেছেন। পরিবেশন খুবই ভালো লেগেছে। শেয়ার করুন ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য
আপু পালং শাকে প্রচুর পরিমানে আয়রন রয়েছে আর মাছে রয়েছে প্রোটিন। আমিও মাছ দিয়ে পালং শাক রান্না করি ,তবে সেক্ষেত্রে মাছগুলো আগে মশলায় কষিয়ে নিয়ে শাক দেই।তবে আপনার রান্না দেখে মনে হচ্ছে খেতে ভালই হবে। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
আপু এভাবে একদিন রান্না করে দেখবেন অনেক মজা। ধন্যবাদ আপু
টাটকেনি মাছের নামা আজকে প্রথম শুনলাম আপু। আমাদের অঞ্চলে এই মাছ অন্য নামে পরিচিত। যদিও মাছের নাম খুব ভালোভাবে আমার মনে থাকে না। তবে এই নামটি আজকে প্রথম শুনেছি। পালং শাক এবং আলু দিয়ে মাছের রেসিপি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। শাক দিয়ে মাছ রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। মাঝে মাঝেই শাক দিয়ে মাছ রান্না করা হয়।
আপু আপনাদের ঐ জায়গায় অন্য নাম থাকতে পারে। তবে আপু নাম যাইহোক রেসিপিটি কিন্তু অনেক মজা হয়েছে।ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
শীতকালে সবজির কোন অভাব নেই। এ সময় প্রচুর পরিমাণ ভিন্ন ধরনের সবজি পাওয়া যায়। শীতের সময় পালং শাক কিন্তু খেতে বেশ ভালো লাগে। আমি কলায় ডাল দিয়ে পালং রান্না খেয়েছি। কিন্তু কোনদিন মাছ দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়নি। তবে সবজি তো মাছ দিয়ে রান্না করলে বেশ ভালই লাগবে আপনার রান্নাটি দেখে মনেই হচ্ছে রেসিপি টা অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া শীত কালে সবজির আসলে কোন অভাব নেই। জি ভাইয়া অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
টাটকেনি মাছের নাম এই প্রথম শুনলাম আমি। তবে পালং শাক আমার হাসবেন্ডের ও অনেক প্রিয়। আমাদের বাসার সামনে খালি জায়গা টিতে পালং শাক চাষ করেছে আমার হাজব্যান্ড। তবে এ শাকগুলো তাজা খেতে অনেক মজা হয়।টাটকেনি মাছগুলো ভাজি না করে এভাবে শাক দিয়ে রান্না করলে খেতে খুব মজা হবে মনে হয়। তবে আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। খুব চমৎকার করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
জি আপু এভাবে মাছ দিয়ে রান্না করে খেতে অনেক মজা লাগে। আর আপনার তো নিজের শাক আরো ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে
আপু আমার পছন্দের শাকের মধ্যে টপ লেভেলে আছে পালং শাক। পালং শাক আমি সিদ্ধ করে দিলেও খেতে পারি। আর সাথে যদি আপনার মত কোন মাছ দেয় তাহলে সেই তরকারি অন্য কেউ আর পায় না, হি হি হি। ধন্যবাদ আপু।
আপনার টপ লেভেলে জেনে অনেক ভালো লাগল সত্যি ভাইয়া মাছ দিয়ে রান্না করলে অনেক মজা লাগে।ধন্যবাদ
বাহ্ পালং শাক দিয়ে টাটকিনি মাছ বেশ ইউনিক লেগেছে রেসিপিটি আমার কাছে।এভাবে একসাথে শাক এবং মাছ রান্না করে খাওয়া হয়নি।একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখবোবেশ সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আপনি রেসিপিটি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
জি আপু একদিন অবশ্যই তৈরি করবেন, অনেক মজা লাগবে। ধন্যবাদ আপু।