কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি পোস্ট
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর সকল ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? নিশ্চয় মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি।
ফটোগ্রাফি পোস্ট
বরাবরের মতো আজ ও আমি আপনাদের মাঝে এসেছি নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আসলে আমার পোস্টের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করার জন্য আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছে। আর এখন প্রায় ঘরে ঘরে অসুস্থতা লেগেই আছে। আমার ছোট মেয়েটার অনেক জ্বর। আপনারা সবাই দোয়া করবেন যেন তারাতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে। আর বাচ্চারা অসুস্থ হলে মায়ের কেমন লাগে তা হয়তো যে মা সে ভালো করেই বুঝেন।আসলে পরিবারের কেউ অসুস্হ হলে কোন কাজই ঠিক মতো করা হয় না।যাইহোক শত ব্যস্ততার মধ্যে চেষ্টা করছি আমাদের মাঝে থাকার জন্য। আজ আমার নিজের তৈরি করা কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি। আশাকরি ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ফটোগ্রাফি -১
এগুলো হলো সন্দেশ। সন্দেশ খেতে কে না পছন্দ করে। আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এগুলো কিন্তু বাজার থেকে কিনে আনা সন্দেশ।তবে খেতে অনেক মজার। আশাকরি আপনারা ও খেতে পছন্দ করবেন।
ফটোগ্রাফি - ২
এগুলো হলো তালের বড়া। এখন তালের সিজন প্রায় শেষের দিকে। তবে আমি কিছু তালের রস ফ্রিজিরে রেখে দিয়েছি। তাই মাঝে মাঝে বাচ্চাদের এই তালের বড়া বানিয়ে দেয়।এগুলো শুধু বাচ্চা না পরিবারের সবাই পছন্দ করে।
ফটোগ্রাফি -৩
এটি হচ্ছে নারকেল দিয়ে কচু ভুনা রেসিপি। আসলে নারকেল দিয়ে এভাবে কচু ভুনলে অনেক ভালো লাগে। কয়েক দিন আগে আমি রান্না করেছিলাম অনেক মজা হয়েছিল। আসলে নারকেল দিয়ে যা রান্না করা যায় অনেক ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -৪
এগুলো হয়তো আমরা সবাই চিনি। এগুলো হলো পটল ও আলু দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি। আসলে চিংড়ি মাছ আমরা যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন অনেক ভালো লাগে। চিংড়ি মাছ আমার মেয়ের অনেক পছন্দ।
ফটোগ্রাফি -৫
এগুলো হলো মুগের ডাল দিয়ে লাউ রান্না করার রেসিপি। আমি মাঝে মাঝে লাউ দিয়ে যেকোন ডাল রান্না করি। সেই দিন মুগের ডাল দিয়ে লাউ রান্না করেছিলাম অনেক মজা হয়েছি।আপনারা চাইলেও মুগের ডাল দিয়ে লাউ রান্না করে খেতে পারবেন অনেক মজা লাগে।
ফটোগ্রাফি -৬
এটি হয়তো আমরা সবাই চিনি। এগুলো হলো আমাদের সবারই প্রিয় জিলাপি। তবে এই জিলাপি কিন্তু আমার নিজের তৈরি নয়। এগুলো বাজার থেকে কিনে এনেছিলাম। আসলে আমার মেয়ে এই জিলাপি অনেক পছন্দ করে অন্য মিষ্টির থেকে। তাই কিনে ফ্রিজে রেখে দিয়।আমার মনে হয় জিলাপি সবারই পছন্দ।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আবর দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আমি পারুল। আমার ইউজার নেম@parul19। আমার মাতৃভাষা বাংলা। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি।আমি ফরিদ পুর জেলায় বসবাস করি।আমার দুটি মেয়ে আছে। আমি বাংলাই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসি। আমি নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে ও ঘুরতে পছন্দ করি।এই অপরুপ বাংলার বুকে জন্মনিয়ে নিজেকে ধন্যমনে করি।ধন্যবাদ বাংলা ব্লগে এই বাংলা সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আসলে নিজের সন্তান যখন অসুস্থ থাকে তখন একটা মায়ের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে। কোন কাজ সুন্দরভাবে করা যায় না। আপনারা এরকম লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি দেখে আমার তো অনেক লোভ লেগেছে। প্রত্যেকটা খাবার অনেক বেশি লোভনীয় ছিল যা দেখেই বুঝতে পারছি। আর প্রত্যেকটা রেসিপি থেকে কয়েকটা রেসিপি আমার অনেক পছন্দের। সব মিলিয়ে দারুন লেগেছে আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো।
জি আপু খাবার গুলো অনেক লোভনীয় ছিল, ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপু আপনার তোলা প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। সন্দেশ তো আমার খুবই ফেভারিট একটি খাবার। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
সন্দেশ আপনার পছন্দ জেনে ভালো লাগল, ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্টকে অনেক বেশি পরিমাণে সুন্দর করে ফেলেছেন এরকম খাবারের ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে। আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি খাবার এর ফটোগ্রাফি একদমই লোকজন দেখা যাচ্ছে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য৷
সাবলীল মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপু আপনি আজকে বেশ চমৎকার কিছু খাবারে ফটোগ্রাফি করেছেন। এত লোভনীয় খাবার গোল আমাদের মাঝে তুলে ধরলে হয় বলেন। এগুলো দেখলেই তো খেতে ইচ্ছা করে। আমি মিষ্টি খেতে একটু বেশি পছন্দ করি তাই জিলাপি গুলো দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না। তবে জিলাপি ফ্রিজে রেখে পরে খেলে খুবই ভালো লাগে। কারণ আমি বাজারে থেকে জিলাপি কিনে প্রথমে ফ্রিজে রেখে তারপরে খেয়ে থাকি।
আপনি তো দেখছি আপনার ভাইয়ের মতো খেয়ে থাকেন, জিলাপি ভালো লাগে জেনে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমে আপনার মেয়ে সুস্থতা কামনা করছি। দোয়া করি যাতে খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে। আসলে পরিবারের মধ্যে কেউ অসুস্থ থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগে না। আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভনীয় লাগছে। তবে বিশেষ করে চিংড়ি মাছের রেসিপি এবং সন্দেশ আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এতসব লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপু পুরো পোস্ট পড়ে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
এবার আপনার মাঝে চমৎকার কিছু খাবারে ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম আপু।প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভিষণ ভালো লেগেছে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপু, সুস্বাদু ও মজাদার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷
আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগল,ধন্যবাদ ভাইয়া।
নারিকেল দিয়ে কচু ভুনা কখনো খাওয়া হয়নি আপু। নতুন একটি রেসিপি সম্পর্কে জানতে পারলাম আপু। খাবারের ছবিগুলো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে আপু। এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
আপু নারকেল দিয়ে কচু রান্না করলে অনেক মজা হয়,এভাবে একদিন রান্না করে খাবেন অনেক ভালো লাগবে।ধন্যবাদ আপু।
আপনি বেশ মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি দারুন ছিল আপু। বিশেষ করে সন্দেশের ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। তাছাড়া জিলাপি তো আমার খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখে লোভ লেগে গেল। প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ।
গঠন মূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ চমৎকার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে মিষ্টি খাবার আমি একটু বেশি পছন্দ করি। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে জিলাপির ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনি মিষ্টি খাবার পছন্দ করেন জেনে অনেক ভালো লাগল,ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন আপু। প্রত্যেকটি খাবারই আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। সন্দেশ খেতে আমার যদিও তেমন একটা ভালো লাগে না। তবুও সন্দেশের ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপু এত লোভনীয় খাবার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।