ভাপা পিঠা বানানোর রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম
ভাপা পিঠা বানানোর রেসিপি
১চালের গুড়া
২. খেজুরের গুড়
৩.নারকেল কুড়া
৪.পিঠার সাঝ
৫.লবন ও
৬.পানি
ধাপ-১
প্রথমে আমি কিছু চালের গুড়া নিয়েছি।তারপর একটু লবণও পানি দিয়ে মাখিয়ে নিয়েছি। তারপর চালের গুড়া চালনের ভেতর দিয়েছি।
ধাপ-২
এখন চালের গুড়া এভাবে চেলে নিয়েছি তারপর চুলায় একটি পাতিলের উপর সাজ বসিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৩
এখন পাতিলে জ্বাল ধরিয়ে দিয়ে এভাবে পিঠা ভরে নিবো।প্রথমে চালের গুড়া ও নারকেল দিয়ে দেব ।
ধাপ-৪
তারপর খেজুরের গুড় দিয়ে আবারো চালের গুড়া নারকেল দিয়ে এভাবে পুরো ঢাকনা ভরে নেব।
ধাপ-৫
এভাবে করে আমি তিনটা ঢাকনা ভরে নেব। তারপর জালি ব্যাগ দিয়ে ঢাকনাটিকে ঢেকে দেব।
ধাপ-৬
তারপর পাতিলের পানি ফুটে আসলে একটা করে পিঠা সাজের উপর দিয়ে দেব।এভাবে সব গুলো পিঠা দিয়ে কিছু সময় রান্না করে নেব।
ধাপ-৭
ব্যস এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আমার ভাপা পিঠা বানানো। এখন গরম গরম পরিবেশন করব। খেতে অনেক মজা হয়েছিল আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আবার দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আমি পারুল। আমার ইউজার নেম@parul19। আমার মাতৃভাষা বাংলা। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি।আমি ফরিদ পুর জেলায় বসবাস করি।আমার দুটি মেয়ে আছে। আমি বাংলাই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসি। আমি নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে ও ঘুরতে পছন্দ করি।আমার কাছে নতুন নতুন ডাই ও ফটোগ্রাফি করতে অনেক ভালো লাগে। ।এই অপরুপ বাংলার বুকে জন্ম নিয়ে নিজেকে ধন্যবাদ মনে করি।
শীতকালীন বিভিন্ন রকম পিঠার মধ্যে থেকে, ভাপা পিঠাটা আমার সব থেকে বেশি ফেভারিট। আপনি ভাপা পিঠা তৈরি করেছেন, যা দেখে আমার ইচ্ছে করছে তুলে নিয়ে একটা খেয়ে ফেলি। ভাপা পিঠা যদি গরম গরম খাওয়া হয় তাহলে সত্যি খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে সবাই একসাথে গরম গরম ভাপা পিঠা খেতে আমি খুব পছন্দ করি। নিশ্চয়ই আপনার তৈরি করা এই ভাপা পিঠা গুলো অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। খুবই মজা করে খেয়েছিলেন নিশ্চয়ই।
জি আপু অনেক মজা হয়েছিল। সবাই অনেক মজা করে খেয়েছিল। ধন্যবাদ আপু
শীত এলেই যেনো পিঠা খাওয়ার ধুম পরে যায় চারিদিকে।ভাপা পিঠা আমার খুবই পছন্দের।এবছর এখনো খাওয়া হয়নি।নিজের পছন্দের পিঠা দেখে অনেক ভাল লাগলো ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য
শীতকাল আসলেই ভাপা পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। ভীষণ ভালো লাগে। শীতের সন্ধ্যায় এই পিঠাগুলি খুবই জনপ্রিয়। আগে তো সিরিয়াল পাওয়া যায়তো না।শীতের সময় খুবই জনপ্রিয় একটা পিঠা ভাপা পিঠা। ঠিক বলেছেন। এই পিঠাটি অনেক ভালো লাগে শীতকালের সময়। আগে মানুষ অনেকে গুড় দিত কিন্তু আস্তে আস্তে মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভেজাল হয়ে যাচ্ছে। গুড় কম দেয় সুস্বাদু একটু কম হয়। প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি আপনি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন এবং এটি কিভাবে তৈরি করতে হয় প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন।আমার ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল। আপনার এটি দেখে আমি শিখতে পারলাম।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভাইয়া
এ বছর এখনো ভাপা পিঠা খাওয়া হয়নি। আপনার তৈরি ভাপা পিঠাগুলো দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। পারফেক্টলি হয়েছে পিঠাগুলো। আমি তো বানাতে গেলে ভেঙে যায় অনেক চেষ্টা করার পর হয়তো দু একটা বানাতে পারি। যাইহোক শীতের শুরুতেই আপনার তৈরি করা ভাপা পিটার ফটোগ্রাফি এবং রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো আপু।
আপু একদিন চলে আসবেন সুন্দর করে বানিয়ে খাওয়াবো, ধন্যবাদ আপু
শীতকালে পিঠার মধ্যে ভাপা পিঠার স্বাদ অন্য রকমের আপু। আমার কাছে বেশ ভালো লাগে ভাপা পিঠা খেতে। বিশেষ করে শীতকাল থাকাকালীন অনেক বার খাওয়া হয়। আমার ভাপা পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর করে ভাপা পিঠার রেসিপি দেখালেন। পিঠা দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।
জি আপু অনেক সুস্বাদু হয়েছিল একদিন বেড়াতে আসবেন সুন্দর করে বানিয়ে খাওয়াবো।
আপু ভাপা পিঠা খাওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে কি নিমন্ত্রণ করবেন? নাকি আমারাই বিনা নিমন্ত্রণে চলে আসবো! হিহি 🤭🤭🤭 শীতকাল মানেই পিঠার উৎসব চারদিকে। এই শীতকালে বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেতে আমার খুব ভালো লাগে। শীতের সন্ধ্যায় ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই অন্যরকম। আপনার এই রেসিপিটি দেখে ভালো লাগলো আপু। এটা ঠিক বলেছেন ভালো গুড় এখন আর পাওয়া যায় না।ভেজাল গুড় দিয়ে মার্কেট ভরে গেছে।
ভাইয়া সব সময় নিমন্ত্রণ রইল চলে আসবেন অনেক ধরনের পিঠা খাওয়াব। ধন্যবাদ ভাইয়া।