বাঁশবাড়িয়ার সৌন্দর্য

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

আজকে ভাবলাম আপনাদের সাথে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করা যাক। আসলে বেশ অনেকদিন ধরে ব্যস্ততার জন্য কোনো ফটোগ্রাফি পোস্ট করা হচ্ছিলো না। তো আজকে শুক্রবার হওয়াতে ভাবলাম যে একটু কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করা যাক।

সেদিন আমরা গিয়েছিলাম বাঁশবাড়িয়াতে। অর্থাৎ ক্লাসের প্রায় সবাই মিলে গিয়েছিলাম বাঁশবাড়িয়ায়। সবাই বলতে কয়েকজন যায়নি।

আমার ভার্সিটির পাশে হওয়াতে ও আসলে আলসেমি এবং ব্যস্ততার জন্য সে দিক থেকে কখনোই যাওয়া হয়নি। তাই গিয়ে খুব বেশি ভালো লেগেছিলো। কারন জায়গাটা অসম্ভব সুন্দর ছিলো। প্রথমেই গিয়ে কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম।

এরপর চারপাশে কিছু ছবি তুলছিলাম। তখন ভাটা ছিলো তাই পানি অনেকটা দূরে ছিলো। কিন্তু এই জায়গাগুলো খুব সুন্দর ছিলো অর্থাৎ পাবলিকদের জন্য বেশ সুন্দর বসার জায়গা।

সে সাথে প্রকৃতি কার না ভালো লাগে। আর তখন সকাল সকাল একেবারে পরিবেশটা ঠান্ডা ছিলো। সেই সাথে তেমন কোনো মানুষও ছিলো না। তাই আসলে খুব ভালোই লাগছিলো।

সে সাথে আরো অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করেছি নিয়েছিলাম। আকাশটা যেমন ছিলো পরিষ্কার। ঠিক তেমনটাই ছিলো।পরিবেশটাও ঠান্ডা।

এই ঝাউ গাছ গুলো দেখতেই এতো সুন্দর লাগছিলো, কি আর বলবো।

সেই সাথে এখানে বসারও বেশ সুন্দর ব্যবস্থা থাকার কারণে। যে কেউ করতে এসে কিছুটা রেস্ট নিতে পারবে। আসলে এই ধরনের জায়গাগুলোতে বসার ব্যবস্থা থাকে না বলেই মানুষ কম যায়। কিন্তু এখানে তা নয়।

এরপর আমাদের মধ্যে অনেক ফটোগ্রাফি করা হলো। অনেক আনন্দ হলো। সেসব অন্য একটি পোস্টটি শেয়ার করবো। কারণ এতোগুলো ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে গেলে আসলে বেশ সময় লেগে যাবে।

আর এটাই সেদিন যেদিন আমার একটা ফ্রেন্ড খুব অসুস্থ হয়ে পরেছিলো সেই জায়গাতে হঠাৎ করে। অর্থাৎ তার মৃগী রোগের সমস্যা ছিলো। কিন্তু সেটা আমরা কেউই জানতাম না। কিন্তু তার আগ পর্যন্ত আমরা অনেক মজা করেছি সবাই মিলে। সেসব অন্য একটা পোস্টে শেয়ার করবো।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।