চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পতন ঘটলে ঠেকানো মুশকিল!

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

আজকে ভাবলাম আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করি। অর্থাৎ আমার কিছু চিন্তাভাবনা নিয়ে আপনাদের সাথে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের লেখা শেয়ার করতে বরাবরই আমার ভালো লাগে। তাই তেমন ই একটা লেখা নিয়ে আজকে হাজির হয়েছি, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

কিছু মানুষের মধ্যে আমি বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখতে পাই। অর্থাৎ প্রতিটি মানুষের মধ্যেই তো আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তো আমি এক প্রকার বৈশিষ্ট্য নিয়ে আজকে কথা বলবো। আর আমার মনে হয় আপনারা সকলেই আমার সাথে একমত হতে পারবেন।

আমরা আমাদের জীবনে জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি যখন থেকে মানুষ চিনতে শিখি। তখন থেকেই কিন্তু আমরা নানা মানুষের সাথে মিশতে শিখি এবং আসলে এই মানুষদের সাথে মেশার সময় কিছু ব্যাপার উপলব্ধি করা যায়। তো আমার সেই একটা উপলব্ধি হলো, যেসব মানুষদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পতন ঘটে, সে পতনটা ঠেকানোটা খুব মুশকিল হয়ে যায়।

হঠাৎ দেখবেন কিছু মানুষ প্রথমদিকে খুব ভালো ছিলো। এবং তাদের ব্যবহার এতোটাই নম্র ভদ্র ছিলো যে, সকলেই তার প্রশংসা করতো। আবার হঠাৎ করে সে মানুষটাই এতো বেশি খারাপ ব্যবহার করা শুরু করলো, যা আসলে একেবারেই চিন্তারও বাইরে। আর একটা ব্যাপার খেয়াল করলে দেখবেন যে, তাকে যদি সে ব্যাপারে বুঝানো হয়। তাহলে সে সেই কাজটা থেকে দূরে তো সরবেই না আরো বেশি করতে থাকবে। এবং আমি আজকের লেখা এটাই আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চেয়েছি যে, এই খারাপ মানুষগুলোকে যদি খারাপ কাজ থেকে করা থেকে বাধা দেওয়া হয়। তাহলে তারা যেনো আরো বন্য হয়ে ওঠে এবং সেই খারাপ কাজটাই আরো বেশি করার জন্য উঠে পরে লাগে।

তাই আমার কাছে মনে হয় আমাদের সকলের নিজেদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কিংবা চারিত্রিক ব্যাপার গুলোর দিকে খুব বেশি নজর দেওয়া উচিত। কারণ আমরা কখন শয়তানের পাল্লায় পরবো তা আমরা হয়তো নিজেও জানবো না। আর আমাদের নিজের অজান্তেই আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পতন ঘটবে যেটা ঠেকানো মুশকিল।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।