চাওয়ালার চা খেতে।

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।আসলে বলার জন্যেই বলা ভালো আছি!

আজকে আবার ও চলে আসলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।অনেকদিন ধরে আপনাদের সাথে কোনো ঘুরোঘুরির পোস্ট শেয়ার করা হয়নি তাই ভাবলাম কিছু ঘুরাঘুরির মূহুর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করাই যাক।

কয়েকদিন আগে বেশ কিছু কাজে একেবারে সকালে বের হয়েছিলাম।এরপর দুপুরে লাঞ্চ করা হয়েছিলো কাচ্চিভাই এ।তাদের কাচ্চিটা খুব ই ভালো ছিলো।তো এরপর আরো কিছু কাজ বাকি ছিলো।তা করতে করতেই প্রায় বিকাল।তখন ছিলাম আমরা ফিনলে স্কয়ারের সামনেই।

তো ওখানকার চা ওয়ালার নামে অনেক শুনেছি আমি।তো ভাবলাম যেহেতু কাছেই আছি সেহেতু একটু চা খেয়েও নেওয়া যাক।আর সেদিন সকালের চা টাও খাওয়া হয়নি।আর আমার দিনে অন্তত দু কাপ চা না খেলেই প্রচন্ড মাথা ব্যথা করে।

তো যে ভাবা সে কাজ।খুব ভীড় ছিলো তাই চাইলেও মেনুটির ছবি তুলতে পারিনি।মেনুর কথা বলছি কারণ মেনুতে না হলেও ৩০,৪০ রকমের চা এর নাম ছিলো।আমি তো দেখেই অবাক,কারণ এতো রকমের যে চা হয় তা তো আমার জানাই ছিলোনা।তবে আমি চা এর ব্যাপারে মোটেও রিস্ক নিতে চাইনি।কারণ চা খারাপ হলেই আমার জাস্ট মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

তাই নরমাল চা টাই নিলাম আমি।ভালোই লাগলো খেতে মোটামুটি।

এরপর গেলাম একটু বাটাতে।এটাও ওই ফিনলে স্কয়ারের একটু সামনে করেই। তো ভাবলাম ছোট ভাই এর জন্যে একটু জুতা দেখে যাই।তাই যাওয়া।

স্নিকার্স টাইপ্স জুতো গুলো বাটা আর এপেক্স এর মূলত ভালো লাগে আমার।অন্য জায়গার গুলো পরে কেমন যেনো আরাম পাওয়া যায় না তেমন।

আর সবচেয়ে বড় বিষয় কম দাম দিয়ে অনেকবার কেনার চেয়ে বেশি দাম দিয়ে ভালোটা কেনাই আমার মতে বেস্ট।কারণ এসব স্নিকার্স ৬০০/৭০০ দিয়েই পাওয়া যায়।তবে বাটার মতো একেবারেই হয় না।

আর আমি স্নিকার্স এই অসম্ভব কম্ফোর্টেবল।আশা করি নিচে আমার ছবিটি দেখলেই বুঝতে পারবেন।হাহাহা,কেনো তাও শুনুন।রাস্তাঘাটে বা হাঁটার সময় হোচট খাওয়ার দারুণ অভ্যাস আছে আমার!তাই বিপদে না পরতে আরকি।

এই আমার ছবি।আমার পাশের পিচ্চিটাকে কিন্তু আমি চিনিনা।আও নিজ দায়িত্বেই ফটোশুট করতে দাড়িয়ে গিয়েছিলো।এই আরকি!

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।