কিছু মূহুর্ত ও ফটোগ্রাফী

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

আজকে আপনাদের সাথে প্রতিদিনকার মতো একটি লেখা শেয়ার করতে চলে আসলাম। তো আজকে লেখাটির সাথে কিছু ফটোগ্রাফিও শেয়ার করবো। যেগুলো আমি আমার ইউনিভার্সিটিতে ক্যাপচার করেছিলাম। তো রিসেন্টলি বেশ প্রায় প্রতিদিনই ক্লাসে যাওয়া হচ্ছে। কারণ অনেক বেশি ইম্পরট্যান্ট ক্লাস চলছে। যেগুলো আসলে মিস দিতেই পারছি না। তো ভাবলাম আপনাদের সাথে ছবিগুলো শেয়ার করা যাক।

সকালটা শুরু হয় এক কাপ চায়ে। যা খুবই বিশ্রি স্বাদ। কিন্তু ওই যে চা না খেলে সকাল শুরু হয় না। সে কারণেই এই চা টা খাওয়া আর কি।তা না হলে বাড়িতে এই জঘন্য চা জীবনেও খাওয়া হতোনা।

এরপর মাঝে কিছুটা ব্রেক ছিলো।তো ভাবলাম একটু নিচে গিয়ে বসি।যদিও প্রচন্ড গরম ছিলো সেদিন।

এরপর একজন ফ্রেন্ড আছে যে খুব ভালো ছবি তুলে। তো সে বললো কিছু ছবি তুলে দিবে। তো আমিও আর নারাজ হয়নি। কারণ ছবি তুলতে আসলে ভালোই লাগে।

আর সে সাথে যেহেতু আমাদের ক্যাম্পাসটা খুবই সুন্দর। তাই ছবিগুলো ও খুব ভালো আসে। আর তা আপনারা এই ছবিগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন।

এতোগুলো ফ্রেন্ডের মাঝে বসে ছবি তোলা বেশ কষ্টকর একটি কাজ।আর তা এই ছবিগুলো দেখে আশা করে বুঝতেই পারছে যে কোনোভাবেই তারা ছবি তুলতে দিচ্ছিলো না অর্থ্যাৎ কিছু না কিছু বলে হাসাচ্ছিলো।

এটা ক্যাম্পাসের মসজিদ।

এরপর তো একটু লাইব্রেরীতে গেলাম কিছু বই নিতে আর একটু পড়াশোনা করতে।

কিন্তু ওই যে ফ্রেন্ড সার্কেলের সাথে গেলে পড়াশোনা তো আর হয়না। তো সেই আবার ছবি তোলাই হচ্ছিলো।

এর পরের লাইব্রেরী থেকে আমরা বের হয়ে গেলাম। আর ভাবলাম একটু সবাই মিলে আমড়া খাওয়া যাক। তো সে কারণেই আমড়া নিয়ে নিলাম। বেশ ভালোই ছিল একেবারে ঝাল ঝাল।

ঝাল খেয়ে আসলে একটু ঠান্ডা খেতে ইচ্ছে করছিলো।তাই আমরা আইসক্রিম নিয়ে নিলাম। হঠাৎ করে চোখে পরলো নারিকেলের আইসক্রিম। তো লোভ সামলাতে পারলাম না আসলে।

এরপর তো সে যথারীতি বাস ধরার কষ্ট। যেটা আসলে সবচেয়ে বেশি বিরক্তিকর। তারপরও কি আর করার।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।