সকালের কিছু ফটোগ্রাফী।

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।আসলে বলার জন্যেই বলা ভালো আছি!

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে।

ফটোগ্রাফি করতে কম বেশি আমরা সবাই ভালবাসি। তার উপর যখন থেকে আমরা এই জায়গাটাতে যুক্ত হয়েছি তখন থেকে বোধ হয় ফটোগ্রাফি করতে আরো একটু বেশি ই ভালোবাসি।কারণ এটি এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আমরা আমাদের ফটোগ্রাফির দক্ষতাটি সবার সাথে শেয়ার করতে পারি।

তো সেই শেয়ার করার উদ্দেশ্যই মূলত আমরা সবাই কমবেশি ফটোগ্রাফি করে থাকি,আমিও তার ঊর্ধ্বে নয়। আর এই ফটোগ্রাফি করাটা আজকাল আমার বেশ পছন্দের একটি কাজ হয়েও দাঁড়িয়েছে।

তবু ও সেদিন ক্যাম্পাসে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম। তো ভাবলাম সেই ফটোগ্রাফি গুলো আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করি। এই ছবিটি একেবারে সকালবেলায় আমি ক্যাম্পাসে ঢুকে তুলেছিলাম।তখন খুব একটা স্টুডেন্টও আসেনি।

আর এটা হল সকাল বেলা যাওয়ার পরে আমার ব্রেকফাস্ট। কারণ আপনারা তো সকলেই জানেন যে ক্যাম্পাসে গিয়েই আমার ব্রেকফাস্ট করা হয়।

একটা মিনি বার্গার আর একটা চা হলেই সকালটা বেশ জমে যায় কিন্তু তাই না?

এই ছবিটা আমি ক্যাম্পাসের একটি ভবনের সাত তলা থেকে তুলেছিলাম। কারণ পাশেই সবগুলো বিভিন্ন ধরনের কারখানা কিংবা ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে। তো সেগুলো একেবারে কাছ থেকেই দেখা যায়।

ক্যাম্পাসের ভিতরে জায়গাটা আসলে বেশ সুন্দর। যেহেতু পাহাড়ের উপরে করেই সবকিছু করা হয়েছে। সে কারণেই দেখতে বেশ ভালোই লাগে।

আমাদের ক্যাম্পাসটি যেহেতু বেশ দূরে অর্থাৎ গ্রাম সাইডে। তাই যাতায়াতের ব্যবস্থা না থাকলে ক্যাম্পাসটা আসলে কখনোই পরিপূর্ণতা পেতো না। আর তার অংশ বিশেষ হলো এই গাড়িগুলো।

আমাদের ক্যাম্পাসে ঢুকতেই একটি রেল লাইন পরে। যেটা আমার খুবই পছন্দ। তবে যখন ক্লাস টাইমে রেললাইনের সাউন্ড হয় একটু পর পর তখন আবার বেশ বিরক্ত লাগে। কারণ যেহেতু একদম কাছে রেললাইনটি,তাই প্রচন্ড জোরে সাউন্ড হয় ক্লাসে। আর তখন আসলে খুব ডিস্টার্ব হয়। তবে তাছাড়া কিন্তু দেখতে বেশ ভালোই লাগে।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।