নাটক রিভিউ || রঙিন আশা
হ্যালো বন্ধুরা , কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালো আছেন ৷ আমিও বেশ ভালো আছি ৷ তো আজ আবারও আপনাদের মাঝে চলে আসলাম , আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করবো ৷ আশা করি আপনাদের সবার ভালো লাগবে ৷
আসলে নাটক দেখতে আমার বরাবরই ভীষণ ভালো লাগে ৷ আমি সময় পেলেই নাটক দেখার চেষ্টা করি ৷ আগে প্রচুর নাটক দেখতাম , যদিও এখন তেমন একটা দেখা হয় না ৷ তবে অবসর সময় পেলে আমি অবশ্যই নাটক দেখার চেষ্টা করি ৷ আসলে প্রত্যেকটা নাটকে কিছু বিষয়বস্তু থাকে , সেটা আমাদের বিনোদন দেয় - নয়তো শিক্ষা দেয় ৷ আমি মূলত সময়টাকে উপভোগ করার জন্যই নাটক দেখি ৷ পাশপাশি নাটকের শিক্ষনীয় বিষয় গুলো নিজের মাঝে ধারণ করার চেষ্টা করি ৷ যাই হোক , আজকেও চলে আসলাম নতুন একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে ৷ আশা করি আপনাদের সবার ভালো লাগবে ৷ তো চলুন এবার নাটকের কাহিনী সংক্ষেপে জানার চেষ্টা করি ৷ অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি ভিজিট করার চেষ্টা করবেন ৷
নাটক | রঙিন আশা |
---|---|
পরিচালক | রাফাত মজুমদার রিংকু |
লেখক | অপূর্ন রুবেল |
শিল্পী | খাইরুল বাসার , তানজিম সাইয়ারা তটিনী , ইকবাল হোসেন , শাহিন , হাবিবা হাসি , ফেরারী সুমন এবং আরো অনেকেই |
সম্পাদনা ও রঙ | রাশেদ রাব্বি |
ফটোগ্রাফি | আকিব ও পিয়াস |
ভাষা | বাংলা |
দৈর্ঘ্য | ৫৭ মিনিট |
প্রকাশ | ইউটিউব , ১০ মার্চ ২০২৪ ইং |
নাটকের গল্পটা শুরু হয় গল্পের নায়িকা আজমা (তটিনী) কে দিয়ে ৷ আজমা সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে তার স্বামী মতিন (গল্পের নায়ক খাইরুল বাসার) কে ডেঁকে দেয় ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়ার জন্য ৷ কিন্তু মতিনের সেদিকে কোনো খেয়াল নেই ৷ সে আরাম করে ঘুমাতেই থাকে ৷ অন্যদিকে আজমা মতিনের উদ্দ্যেশে দু-চারটা কথা বলে বাজারের দিকে চলে যায় ৷ বাজারে এসে তার জায়গায় মতো বসে পড়ে সে ৷ এরপর শুরু হয় তার কাজ ৷ টাকার বিনিময়ে বাজারের মানুষদের মাছ কেটে পরিষ্কার করে দেয় ৷
অন্যদিকে মতিন মিয়া সম্পূর্ণই আলাদা ৷ সে তার ইচ্ছে মতো কাজ করে ৷ ইচ্ছে হলে ভ্যান নিয়ে বের হয় , আর ইচ্ছে না হলে শুয়ে বসে কিংবা আড্ডায় বসে সময় কাটায় ৷ সেদিনও সে বেলা করে ঘুম থেকে উঠে চলে যায় হোটেলে , সেখানে সকালের নাস্তা করে এসে বসে পড়ে আড্ডায় ৷ যদিও নাস্তা করার টাকাটা আজমা ই ছিলো ৷ যাই হোক , মতিন মিয়ার জীবন এমনই ৷ অনেকটা অলস প্রকৃতির মানুষ সে ৷
আজমা আর মতিনের সংসার ৷ অনেক আগে জীবন জীবিকার তাগিদে তারা ঢাকায় এসেছে ৷ আর এভাবেই জীবন যাপন করছে ৷ তাদের সংসারের বেশিভাগ কাজ আজমা ই করে , এবং সংসারটা সামলানোর দায়িত্ব আজমার ই ৷ আজমা বাজারে বসে মানুষের মাছ কেটে পরিষ্কার করে দেয় ৷ অন্যদিকে মতিনের একটা ভ্যান আছে ৷ সেটাই সে চালায় মাঝেমধ্যে ৷ এভাবেই তাদের বেশ ভালোই যাচ্ছে ৷
কিছুদিন পর আজমা একই ভাবে প্রতিদিনে মতোই বাজারে মাছ কাটতে যায় ৷ খুব সকালে, বাজার সেভাবে লাগেনি , সেজন্য আজমা কিছুক্ষণ বসে চায়ের আড্ডা দেয় ৷ এরপর মাছ কাটতে বসে ৷ মাছ কাটার সময় হঠাৎ সে একটা বড় মাছের পেটে সোনার বিস্কুটের মতো কিছু একটা পায় ৷ সেটা দেখে সে বুঝতে পারে এটা সোনার কিছু হবে ৷ এজন্য সেটা সে লুকিয়ে রাখে এবং সেদিন একটু আগেভাগেই বাসায় চলে আসে ৷
বাসায় এসে আজমা সেই জিনিস টা নিজের স্বর্ণের ধুলের সাথে মিলিয়ে দেখে ৷ তার কাছে মনে হয় সেটা স্বর্ণই হবে ৷ সেজন্য সে সেই জিনিসটা খুব যত্ন সহকারে নিজের কাছে রেখে দেয় ৷ তার বেশ কিছু দিন পর আজমা এই বিষয়টা তার স্বামী মতিনের সাথে শেয়ার করে ৷ মতিন সেই জিনিসটা দেখে এবং অবাক হয় ৷ কারণ সেটা স্বর্ণই ছিলো ৷ মতিন সেই স্বর্ণ পেয়ে অনেক খুশি হয় ৷ এবং সেটা ভালো ভাবে রাখতে বলে ৷ সেই স্বর্ণ বিক্রি করে তারা ভালো কিছু করবে এমন রঙিন আশা বুনতে থাকে ৷
মতিন সেই স্বর্ণ কথায় বিক্রি করবে বুঝতে পারে না ৷ কারণ সেই স্বর্ণ শহরে বিক্রি করলে তাকে পুলিশে ধরতে পারে ৷ মতিন খুবই সাধারণ মানুষ , তার কাছে এতোটা স্বর্ণ পেলে যে কেউ সন্দেহ করতে পারে ৷ এজন্য মতিন একটু চিন্তায় পরে যায় ৷ এরপর আজমার জমানো টাকা দিয়ে অনেক কিছু কেনা কাটা করে ৷ সেই সাথে নিজের অবস্থান টাও একটু পরিবর্তনের চেষ্টা করে ৷ অনেক ভাবনা চিন্তা র মতিন এবং আজমা সিদ্ধান্ত নেয় সেই স্বর্ণ গ্রামে গিয়ে বিক্রি করবে ৷ এজন্য তারা গ্রামে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয় ৷
যেহেতু তারা গ্রামে চলে যাবে তাই মতিন নিজের ভ্যান বিক্রি করে দেয় ৷ পাশপাশি ঘরের যা ছিলো সব কিছুই বিক্রি করে দেয় ৷ গ্রামে গিয়ে স্বর্ণের সেই জিনিস টা বিক্রি করে সব আবার নতুন করে কিনবে এই আশায় ৷ আজমা শহর ছেড়ে যাওয়ার আগে এই শহরটা একবার ঘুরে দেখতে চায় ৷ তাই মতিন তাকে নিয়ে শহরের মাঝে ঘোরাঘুরি করে ৷ এরপর তারা গ্রামের উদ্দেশে চলে যায় ৷
গ্রামে এসে মতিন পরিচিতি এক স্বর্ণের দোকানে যায় ৷ এরপর নিজের পরিচয় দেয় , স্বর্ণের দোকানদার তাকে চিনতেও পারে ৷ সবশেষে মতিন নিজের সেই স্বর্ণের টুকরো দোকানদারকে দেয় বিক্রের জন্য ৷ কিন্তু দোকানদার মতিনের আসল স্বর্ণ নিয়ে চেক করার ছলে নিজের কাছে রেখে দেয় এবং নকল স্বর্ণ তার হাতে ধরিয়ে দেয় ৷ দোকানদার বলে সেটা আসল স্বর্ণ নয় , নকল স্বর্ণ নিয়ে এসেছে সে বিক্রির জন্য ৷ তাড়াতাড়ি তার দোকান থেকে চলে যেতে বলে , নয়তো প্রতারণার অভিযোগ পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেবে ৷ এদিকে মতিন বার বার সেই স্বর্ণের টুকরো চেক করে দেখার কথা বলে ৷ কিন্তু দোকানদার তার কোনো কথাই পাত্তা না দিয়ে তাদের দোকান থেকে বের করে দেয় ৷ এদিকে আজমা ভেঙে পড়ে এসব দেখে , তাদের সব স্বপ্ন আশা শেষ হয়ে গেলো নিমিশেষই ৷ এখানেই গল্প টা শেষ হয় ৷
রেটিং:-০৮
আমার মতামত:-
এই নাটকটি আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে ৷ নাটকের গল্প সবার অভিনয় সব কিছুই অসাধারণ হয়েছে ৷ নাটকের শেষটা অনেক কষ্টের , বাস্তবতা সাথে মিল আছে ৷ এই নাটকে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় তুলে ধরেছে ৷ প্রথমত সঠিক পথে পরিশ্রমের মাধ্যমে আয় করে যে সুখ পাওয়া যায় , তা আর অন্য কিছুতেই নেই - স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায় ৷ দ্বিতীয় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আছে , যারা প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে যাচ্ছে ৷ গরিবের কষ্ট কেউ বোঝেনা ৷ যাই হোক , এই নাটকটি অসম্ভব সুন্দর এবং বাস্তবিক ৷ চাইলে নাটকটি দেখে আসতে পারেন ৷ আশা করি ভালো লাগবে ৷ নাটকের লিংক নিচে দেওয়া আছে ৷ ধন্যবাদ সবাইকে...
নাটকের লিংক
🙏 ধন্যবাদ সবাইকে 🙏
আমার নাম নিরব ৷ জাতীয়তা বাংলাদেশী ৷ মাতৃভাষা বাংলা ৷ বাংলায় কথা বলতে এবং লিখতে আমি অসম্ভব ভালোবাসি ৷ পেশাগত দিক দিয়ে আমি একজন ছাত্র , পড়াশোনা করছি অনার্স প্রথম বর্ষে ৷ পাশাপাশি স্টিমিটে ব্লগিং করছি ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ৷ আমি ভ্রমণ করতে অনেক বেশি পছন্দ করি ৷ এছাড়াও আর্ট , ফটোগ্রাফি এবং লেখালেখি করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে ৷ সব সময় শেখার চেষ্টা করি , নতুন কিছু শিখতে এবং জানতে আমার খুবই ভালো লাগে ৷ আমি বন্ধুদের সাথে সময় কাটতে অনেক বেশি পছন্দ করি ৷ এছাড়াও পরিবারের সাথে থাকতে এবং সময় কাটাতে আমার প্রচুর ভালো লাগে ৷ আমি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ৷ আমি আমার ধর্মকে অনেক বেশি ভালোবাসি এবং সম্মান করি ৷ আমি স্টিমিটে জয়েন করি ২০২০ সালের আগস্টের শুরুর দিকে ৷ ধ ন্য বা দ ...
আপনি খুবই সুন্দর করে আজকে আমাদের মাঝে রঙিন আশা নাটকটার রিভিউ শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা এই সুন্দর নাটকটির রিভিউ আমার খুব ভালো লেগেছে। এই নাটকটার কাহিনী আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। আসলে সৎপথে এমন কি সঠিক পথে পরিশ্রম করলে সেই উপার্জনের মধ্যে আমরা সুখ খুঁজে পাবো। কিন্তু এই সুখটা আমরা অন্য কোন কিছুতেই খুঁজে পাবো না এটা ঠিক। তবে শেষের দিকটা আমার কাছে খুবই খারাপ লেগেছে। শেষটা সত্যি অনেক কষ্টের ছিল। আমি যদি সময় পাই তাহলে এই নাটকটা দেখার চেষ্টা করব।
এই নাটকের গল্পটা অনেকটাই বাস্তবিক , যার জন্য নাটকের শেষটুকু একটু কষ্টদায়ক ছিলো ৷ যাই হোক , অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ৷
এই নাটকটি আমি কয়েকদিন আগেই দেখেছি। শেষ পর্যন্ত তাদের দুজনের স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল। দোকানদার অনেক চালাকির সাথে তাদের স্বর্ণটা হাতিয়ে নিল। আপনি অনেক সুন্দর করে নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
আপনাকেও অসংখ্য আপু , আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷
রঙিন আশা নাটকটির ছোট ছোট কিছু সট আগে ইউটিউবে দেখেছিলাম।তবে আজকে আপনার রিভিউ পোষ্ট এর কারণে পুরো নাটকের বিষয় বস্তু জানতে পারলাম।নাটক দেখার তেমন একটা সময় না। তবে রিভিউ বরাবরই আমি পড়ি। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া , আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ৷
অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইজান। আপনার চমৎকার এই নাটক রিভিউ দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার নাটক রিভিউটা আর নাটকটাও বেশ দারুন। আশা করব এভাবে আরও সুন্দর সুন্দর নাটক আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখাবেন।
অবশ্যই ভাইয়া , আমি সব সময় চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে আরো ভালো কিছু তুলে ধরার ৷ ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ৷
খুব সুন্দর একটি নাটকের শেয়ার করেছেন। নাটকটি দেখা হয়নি। তবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে নাটকের রিভিউ টি পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি ঠিকই বলেছেন ,নাটকের শেষটা অনেক কষ্টের । সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করব। সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এই নাটকের গল্পের সাথে বাস্তবতার অনেক মিল আছে ৷ নাটকটি দেখলে আশা করি আপনার কাছে ভালো লাগবে ৷ ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
রঙিন আশা নাটকটি দেখেছি। নাটকটির গল্প আমার কাছে ভালোই লেগেছে। মাছের মধ্যে স্বর্ণ পায় এবং এটা নিয়ে গ্রামে যায়। এর পরে তো স্বর্ণকার স্বর্ণ মেরে দেয়। তাদের দুজনের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায়। আপনার নাটক রিভিউ দেখে অনেক ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
এই নাটকটি আপনি আগেই দেখেছেন এবং আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ৷
নাটক দেখতে আমিও পছন্দ করি কিন্তু রমজান মাসে নাটক দেখা থেকে বিরতি নিয়েছি। এই নাটকটি রিভিউ পড়ে ভালো লাগলো কারণ যেখানে অনেক বিষয়ে রয়েছে বাস্তবতা সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। ভালো লাগলো খুব সুন্দর করে রিভিউ দিয়েছেন । আমাদের সাথে এত সুন্দর রিভিউ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার এমন সুন্দর এবং গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ৷
বন্ধু নাটকটি কদিন আগে দেখেছিলাম ৷ আসলে নাটকটি সত্যি অসাধারণ ছিল ৷ বিশেষ করে বাস্তব কিছু দেখতে পেয়েছি ৷ কথায় বলে না গরিবের পেটে সুখ সয় না ৷ ঠিক তেমনি ধন পেয়েও কপালে হলো না ৷ মাছের পেটে সোনা পেয়ে কত স্বপ্ন আশা কিন্তু শেষমেষ কিছুই হলো না ৷ অনেক সুন্দর করে রিভিউ করেছিস ৷ ভালো লাগলো
আসলেই , নাটকের মাঝে সেই বাস্তবতাকেই তুলে ধরেছে ৷ ধন্যবাদ বন্ধু
গরিব মানুষদের সাথে বেশিরভাগ মানুষ অনেক বেশি প্রতারণা করে থাকে। গরিব রাই এরকম প্রতারণার শিকার হয়। রঙিন আশা নাটকটার রিভিউ এত সুন্দর হয়েছে যে আমার কাছে তো পুরোটা অসম্ভব ভালো লেগেছে। কিন্তু শেষের মুহূর্ত টা দেখে আমার কাছে তো অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। ওই লোকটা তাকে ঠকিয়ে ছিল। আসল স্বর্ণটা নিজের কাছে রেখে দিয়ে, নকলটা ধরিয়ে দিয়েছিল। বিষয়টা সত্যি অন্যরকম হয়েছে। এত সুন্দর করে নাটকের কাহিনীটা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে ও অসংখ্য ধন্যবাদ , সম্পূর্ণ পোস্টটি দেখে আপনার সুন্দর মতামত মন্তব্য করে জানানোর জন্য ৷
বেশ সুখে শান্তিতে বসবাস করছিল। অতিরিক্ত লোভ আশা-আকাঙ্ক্ষায় তাদের সবকিছুই শেষ হয়ে গেল। নাটকটা আমি দেখেছিলাম বেশ খারাপ লাগলো বটে। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখা সত্যিই বেশ খারাপ। সঠিক পথে পরিশ্রমের মাধ্যমেই প্রকৃত সুখ পাওয়া যায়।
নাটকের মাঝে সেই বাস্তবতাকেই তুলে ধরা হয়েছে ৷ ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ৷