বরযাত্রী নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
বরযাত্রী নাটকের রিভিউ। |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | বরযাত্রী |
---|---|
পরিচালক | সুমন ধার |
অভিনয় | তৌসিফ মাহবুব, তানজিন তিশা সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ২৩ মে ২০২৪ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
আপনারা হয়তো নাটকের নামটি দেখেই বুঝে গিয়েছেন যে নাটকটি কেমন হতে চলেছে। আমিও যখন প্রথম নাটকটি দেখে নিলাম তখনই ভেবে নিয়েছিলাম যে নাটকটি খুবই সুন্দর হবে। যখন আমি পুরো নাটকটি দেখে নিলাম তখন এই নাটকের আসল সৌন্দর্য আমি বুঝতে পারলাম। তাই আজকে আমি এই নাটক এর রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে নায়ককে দেখানো হয়। সে ফুড ডেলিভারির কাজ করত। সবসময়ই সে অনেক ব্যস্ত থাকতো। তার বন্ধুর বিয়ের দিনও সে অনেক বিজি ছিল। সারাদিন ফুড ডেলিভারির কাজ করে গিয়েছে। এর শেষ সময়ে যখন নায়কের বন্ধুর পরিবারসহ সকলে মিলে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবে তখন নায়ক সেখানে গিয়ে পৌঁছায় এবং সেখানে সে নায়কের সাথে একটু মজা করে। এর পরবর্তী সময় নায়ক অনেক কাজ করতে থাকে। নায়কের বন্ধুর বাবাও সেখানে এসে তাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে।
নায়কের বাবার বন্ধু তাকে নিজের ছেলের মতই মনে করত। কারণ সে তাদের জন্য অনেক কিছুই করেছে এবং অনেক আগে থেকে নায়কদের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে রয়েছে। নায়কের বন্ধুর যে বাবা রয়েছে তিনি বললেন যাতে করে তার অফিসে চাকরি করার জন্য। তাকে অনেক বড় একটি পদে তিনি চাকরি দিতে রাজি রয়েছেন। তবে নায়ক কোনোমতে চাকরি নিতে রাজি নয়। সে নিজের পায়ে নিজে দারাতে চায়। তার জন্য সে অল্প অল্প করে কষ্ট করে কাজ করে যাচ্ছে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়ক তৈরি হয়ে যায় এবং নায়কের বন্ধুও তৈরি হয়ে যায়। এর পরবর্তী সময়ে তারা দুজনে মিলে একটি গাড়িতে করে পাত্রীপক্ষের বাড়িতে যাচ্ছিল। নায়কের বাবার পরিবারের সকলে অন্য একটি গাড়িতে করে যাচ্ছেন। তারা সকলে অনেক আনন্দিত ছিলেন। এর পরবর্তী সময় নায়িকাকে দেখানো হয় এবং সে তার বাবার কাছে গিয়ে বলে যে, সে যেভাবে চায় সেভাবে যেন তার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান তাদের বাড়িতেই হয়।
নায়িকার বাবা তাকে অনেক বেশি পরিমাণে ভালোবাসতেন। তাই তিনি তার কোন কথাই অফুরন্ত রাখেননি। তিনি সবসময়ই নায়িকার সব কথাই রেখেছেন এবং যখন নায়িকা বলে যে তার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান তাদের বাড়িতেই হবে। তখন তিনি নায়কের বন্ধুর পরিবারের সাথে কথা বলে সে বিষয়টিও ঠিক করে নিলেন। এর পরবর্তী সময় নায়িকার হলুদের অনুষ্ঠান শুরু হয় এবং তারা সকলে মিলে অনেক নাচানাচি করছিল।
তখন নায়কের বন্ধুদের পরিবার সেখানে চলে আসে এবং ওনারাও সকলে মিলে অনেক আনন্দ উদযাপন করতে থাকে। এভাবেই তাদের অনুষ্ঠান চলতে থাকে। এর পরবর্তী সময়ে নায়ক বলল যে তার ভাবিকে সে এখনো দেখেনি। সে ভালোভাবে দেখতে চায়। এর পরবর্তী সময়ে নায়িকাকে দেখার জন্য যায়। সেখানে গিয়ে সে একেবারে অবাক হয়ে যায়। তখন সে সেখান থেকে চলে আসে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়ক অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে এবং তার মাকে কল দিয়ে বলতে থাকে যে সে এতদিন যে মেয়েকে ভালবেসেছিল সেই মেয়ে তার সাথে প্রতারণা করেছে। এতদিন ধরে নায়ক যার সাথে কথা বলেছিল এবং যাকে ভালবেসেছিল তার সাথে তার বন্ধুর বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। সে কোনভাবে কোন কিছু মেনে নিতে পারছে না। এই কথা যখন তার মাকে বলছিল। তখন নায়ক এবং নায়কের মা দুজনে অনেক কান্নাকাটি করছিল যে সে আর এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে চায় না।
সে চায় যেন এখন সে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়। তখন নায়কের মা বলতে থাকে যে একজন মেয়ে গিয়েছে তো কি হয়েছে তার মা এখনো পৃথিবীতে বেঁচে আছে। তার মা তাকে অনেক আদর যত্ন করে রাখবে। তখন নায়ক বলতে থাকে যে সে কখনোই আর এই শহরেও আসবে না। সে এই শহর থেকে চিরতরে বিদায় নিয়ে যাবে। তখন নায়িকা সেখানে এসে দাঁড়ায় এবং সেখানে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে।
তখন নায়িকাও বুঝতে পারে যে সব ছেলেরা এক রকম হয় না। সে নিজের ভুল বুঝতে পারে এবং অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে। একইসাথে নায়িকার যে বান্ধবীরা ছিল তারাও তাকে বিষয়টি বুঝিয়ে বলে। সে বলে তারা বলে যে সে এতদিন ধরে যেভাবে অনেক ছেলেদেরকে প্রতারণা করেছে তখন সে কিছুই বুঝতে পারেনি। যখন নায়কের এরকম সরলতার সুযোগ নিয়ে এরকম একটি প্রতারণা করেছে। তখন সে বিষয়টি বুঝতে পেরেছে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকা সবকথা খুলে বলে এবং বলে যে নায়িকাকে যেন সে বিয়ে করে নেয়। তবে নায়ক কোনভাবেই তাকে বিয়ে করার জন্য রাজি ছিল না। কারণ সেখানে বরযাত্রী হিসেবে বিয়ে করতে পারবে না এবং নায়ক তার ভাইয়ের মতো। সে তার ভাইয়ের সাথে কোন ধরনের প্রতারণা করতে পারবে না। যখন নায়িকা এই বিষয়টি শুনতে পারে তখন সে কিছুই বলে না। সে বারবার বলতে থাকে যাতে করে নায়ক যেন তাকে বিয়ে করে নেয়।
তখন নায়ক কোনমতে থাকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত ছিল না। কোনমতেই তাকে বিয়ে করার জন্য ইচ্ছাও ছিল না। এর পরবর্তী সময়ে যখন নায়িকা এবং নায়িকার বন্ধুর সাথে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার কার্যক্রম চলছিল এবং সবকিছু ঠিকভাবে চলছিল এর কিছুক্ষণ পরে নায়িকা অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। তাদের কাছ থেকে তারা একটি কথা লুকিয়েছে এবং সেই কথাটি হলো নায়িকা অনেক বড় একটি রোগে আক্রান্ত। এর ফলে সে এখন হঠাৎ করে ঘুরে পড়ে গিয়েছে। তার এই রোগ এতটাই ভয়াবহ যে সে কিছুদিন পরে মারা যাবে।
তাই তারা তাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য তাদের কাছ থেকে এই কথাটি লুকিয়েছে। তখন নায়কের বন্ধুর পরিবার অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায়। তারা সেখানেই তার বিয়ে ভেঙে দিয়ে চলে যায়। এর কিছুক্ষণ পরে নায়ক সেখান থেকে চলে যাওয়ার মুহূর্তে নায়িকা আবার জেগে উঠে। নায়িকা বলতে থাকে সে সবকিছুই নায়ককে পাওয়ার জন্য করেছে। নায়কের ভালোবাসা সত্যিকারের ভালোবাসা, কখনো নায়িকা মুছে দিতে দিবে না৷ তাই সে তার বাবাকে বলেছে এবং তার বাবা এরকম একটি নাটক সাজিয়েছে। শেষ পর্যন্ত সবকিছুই ঠিক হয়ে যায় এবং নায়ক এবং নায়িকার মিল হয়ে যায় এবং নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
খুবই সুন্দর একটি নাটক ছিল এটি। যখন আমি নাটকটির নামটি দেখতে পাই তখনই নাটক সম্পর্কে আমার অনেকটাই ধারণা চলে এসেছিল। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম শুধুমাত্র বরযাত্রীদেরকে নিয়ে কিছু একটি ঘটনা ঘটবে। তবে বরযাত্রীর একজনই যে বর হয়ে যাবে তা কখনোই জানা ছিল না। শেষ পর্যন্ত যখন নায়িকা এবং নায়কের মিল হয়ে যায় এবং তারা দুজনে আবার একসাথে জীবন যাপন করে তা একেবারেই অসাধারণ ছিল। আসলে এরকম অনেক মানুষ রয়েছে যারা একজন মানুষের কাছ থেকে ধোঁকা পেয়ে মনে করে যে সকলেই ধোঁকাবাজ।
তারা সবসময় সকলকে ধোঁকা দিতে ব্যস্ত থাকে। শেষ পর্যন্ত যখন তারা বুঝতে পারে যে এতদিন যাদেরকে তারা ধোঁকা দিয়ে এসেছে শেষ পর্যন্ত একজন প্রকৃত প্রেমিক যখন তার জীবন থেকে হারিয়ে যায় তখন তারা আসল বিষয়টি বুঝতে পারে। ঠিক এরকমই একটি ঘটনাকে নাটকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বাস্তব জীবনে এরকম ঘটনা দেখা যাচ্ছে এবং আমরা প্রতিনিয়ত এরকম ঘটনাগুলোর সাক্ষী হচ্ছি। আশা করি আপনারা সকলে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকটাই সচেতন থাকবেন। এই নাটকটি খুবই সুন্দর হয়েছে। সময় করে দেখে নিলে আপনারাও এই নাটক থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নিতে পারবেন।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৯/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার।২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস থেকে আমি স্টিমিট এ কাজ করি।আর এই প্লাটফর্মে জয়েন করি শখের বসে। আর সে থেকেই আজ অব্দি ভালোলাগা থেকেই কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং, ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি,আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
নাটকটি আমার দেখার সুযোগ হয়েছিল। বেশ দারুন একটি নাটক ছিল। আসলে তৌসিফ মাহবুবের সব গুলো নাটকই আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর এই নাটকটিও খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে। বর্তমানে প্রেম বা ভালোবাসা নিয়ে ছেলেমেয়েরা কেন যে এত পাগলামী করে সেটাই বুঝি না। এতজনকে ভালোবাসার দরকার কি একজন কে ভালোবাসলেই তো হয়। বেশ দারুন করে রিভিউ করেছেন ভাইয়া।
বরযাত্রী নাটকের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এ নাটকটি আমি দেখেছি, আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। নাটকের ভিতরে খুবই সুন্দর ভাবে সকল কিছু ফুটিয়ে তুলেছে অসাধারণ ছিল নাটকটি।
অনেক সুন্দর একটি নাটক ভাইয়া। তিশা আর তৌসিফ এর নাটক আমার অনেক ভালো লাগে। দুজনে খুব ভালো অভিনেতা। তিশা প্রতিশোধের নেশায় ধোকা দিতে গিয়ে তার জীবনে একজন প্রকৃত ভালোবাসা মানুষ খুঁজে পায়।আসলে পৃথিবীতে এখন ভালোবাসা বলতে নেই। এখন ভালবাসাগুলো যেন যৌথ ভালবাসায় পরিণত হয়েছে।
ওই নাটক টা আমার এখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার রিভিউ পরে অনেক ভালো লাগলো নাটক টা বেশ মজার।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
বরযাত্রী নাটকটা আমি কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম। আমার কাছে তো খুব ভালো লেগেছিল এ নাটকটা দেখতে। নায়ক যখন নায়িকার জন্য পাগলের মত কান্নাকাটি করছিল, ওই বিষয়টা আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছিল। নায়িকা ও নিজের ভুল বুঝতে পেরে শেষে নায়কের বন্ধুর সাথে বিয়ের আগে বেশ ভালো একটা নাটক সাজিয়েছিল। আর নায়কের বন্ধুর সাথে তার বিয়েও হয়নি। শেষ পর্যন্ত নায়ক এবং নায়িকা দুইজনের মিল হয়েছে বিষয়টা খুব ভালো লেগেছে। আসলে প্রতারণার বিষয়টা বাস্তবে অনেক বেশি দেখা যায়। তবে কারো সাথে প্রতারণা করা একেবারে ঠিক না। আসলে সব মানুষ কখনোই এক হয় না। একজন প্রতারণা করেছে বলে সবাই যে করবে এটার কোনো প্রশ্নই আসে না।
নাটকটি অসাধারণ কিছুদিন আগে আমি দেখেছিলাম। তবে সুন্দরভাবে রিভিউ করে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমায়। অন্তত নাটক না দেখলেও এভাবে রিভিউ পড়তে অনেক ভালো লাগে।
খুব সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পড়লাম আজকে। অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে এই নাটকটার রিভিউ পোস্ট পড়তে। তৌসিফ মাহবুব আর তানজিদ তিশা অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে নাটকটার মধ্যে। তৌসিফ মাহবুব যখন জানতে পেরেছিল তানজিন তিশা তাকে ধোকা দিয়েছে, তখনই সে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছিল দেখছি। আর তার এত কষ্ট দেখে তানজিন তিশাও বুঝতে পারে সবাই এক হয় না। তানজিন তিশা শেষ পর্যায়ে দেখছি নিজের বিয়েটা ভেঙে দিয়েছে অভিনয় করে। আর পরবর্তীতে তৌসিফ এর সাথে তার মিল হয়েছে দেখে ভালো লাগলো।
এই নাটকটা বেশ কয়েকদিন আগে আমিও দেখেছিলাম। নাটকের শেষটা এরকম হবে এটা আমিও ভাবিনি। আপনি খুব সুন্দরভাবে পুরো নাটকটার রিভিউ দিয়েছেন। বেশ ভালো লাগলো রিভিউটা পড়ে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য।