সোহেল মাহমুদকে দেখানোটা আসলে ইমারজেন্সি ছিল, না হলে তাকে দেখাতামই না। আর সে যদি প্রথম দিন থেকে বমির ওষুধ দিত, তাহলে হয়তো এতদূর ঘড়াতো না। অবশেষে পুরনো ডাক্তারের কাছে আবার নিতেই হলো। আর পুরনো ডাক্তারটি নিভৃতের জন্য একদম পারফেক্ট ছিলো।
সোহেল মাহমুদকে দেখানোটা আসলে ইমারজেন্সি ছিল, না হলে তাকে দেখাতামই না। আর সে যদি প্রথম দিন থেকে বমির ওষুধ দিত, তাহলে হয়তো এতদূর ঘড়াতো না। অবশেষে পুরনো ডাক্তারের কাছে আবার নিতেই হলো। আর পুরনো ডাক্তারটি নিভৃতের জন্য একদম পারফেক্ট ছিলো।