সত্যি বলতে ভাই কিছু লোক আছে যারা মনে জায়গা করে নেয়। আর যেহেতু বাড়িতে গেলে ওনার দোকানে আড্ডা দিতেন সেই হিসেবে রতন চাচার চলে যাওয়াতে খারাপ লাগাটা অনেকটাই স্বাভাবিক। আসলে এলাকায় বা বাজারে কিছু দোকান থাকে যেগুলোতে সবসময় বসা হয়। তাদের ওই জায়গাটায় আড্ডা দিতে একটা সময় নিজের ফ্যামিলির মতোই মনে হয় ওই ব্যক্তিটাকে। যাইহোক অবশেষে উনাকে এয়ারপোর্টে বিদায় দিলেন। তবে তাড়াহুড়ার জন্য বুকে জড়িয়ে ধরতে পারলেন না। হয়তো বুকে জড়িয়ে ধরলে আরেকটু ভালো লাগতো। ধন্যবাদ ভাই এই অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।