{লাইফ স্টাইল} অনেকদিন পর নতুন বাইক কেনার অনুভূতি।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
অনেকদিন পর নতুন বাইক কেনার অনুভূতি। |
---|
বন্ধুরা টাইটেল দেখে বুঝে গিয়েছেন কোন বিষয়ে আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। মূলত এ বিষয়টি আরো আগে শেয়ার করার কথা ছিল। কিন্তু সময় সল্পতার কারণে বা সুযোগ হয়ে ওঠেনি এই পোস্টটি শেয়ার করার জন্য। তাই আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। তো বন্ধুরা চলুন ভূমিকায় না গিয়ে সরাসরি মূল পয়েন্টে ফিরে যাই।
গত কিছুদিন আগে একটি নতুন বাইক কিনেছিলাম,টিভি,এস, এর শোরুম থেকে।বাইকটি ছিলো এপাচি আর,টি,আর ১৬০ সিসি।ডুয়েল হাইড্রোলিক সাথে সামনের চাকায় এ,বি,এস। আসলে দীর্ঘদিন বাইক ছাড়া চলাফেরা করলাম। কারণ আমার একটা মিশন ছিল,আর সেই মিশনের জন্য বাইক আর কেনা হলোনা।শুধুমাত্র এমনিতেই রিকশায়,সিএনজিতে,বাসে, চলাফেরা করেছি। হঠাৎ করে সেই মিশনটির একটা রেজাল্ট চলে আসে। যার কারণে মিশনের উপরে আর কোন আশা আকাঙ্ক্ষা কিছুই নেই।
সেজন্যই মূলত চিন্তা করলাম একটা বাইক নিয়ে নেই। যেহেতু মিশনটার রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা করছিলাম, সেটা যেহেতু চলে এসেছে তাহলে আর দরকার কি বাইক ছাড়া চলাফেরা করার। সত্যি বলতে আমি ২০০৯ সাল থেকে বাইক নিয়ে চলাফেরা করতাম, এখন বাইক ছাড়া চলাফেরা করতে আসলে অনেকটাই কষ্ট সাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়েছিল। তবুও কি আর করার চলতে হয়েছে।যাক অবশেষে নিয়ে নিলাম একটি নতুন বাইক যদিও এটি অনেক বছর পর। কারণ আমি সর্বপ্রথম ১,৪০,০০০ টাকায় যে গাড়িটি কিনেছিলাম সেটি ছিল ডিসকভার আর সেটি ১৩৫ সিসি ছিল, তবে সেটি নতুন কিনিনাই। সেটা কিনেছিলাম আমি সেকেন্ড হ্যান্ড।
এরপর আমার এক স্টুডেন্ট সেই মোটরসাইকেলটি আমার থেকে নিয়ে এক্সিডেন্ট করে সেটার রফা দাফা করে ফেলে। পরবর্তীতে সেটি ঠিকঠাক করিয়ে কিছুদিন চালিয়ে দেখলাম যে আর ভালো লাগছে না চালাতে। কারণ নিজের হাতের জিনিস অন্য কেউ যদি নষ্ট করে দেয় তখন আর সেটির উপর মন বসে না।পরবর্তীতে সেটি সেল করে দিয়েছি। সেল করে দেওয়ার পরে নতুন একটি ডিসকভার কিনেছিলাম ১৫০ সিসির। পরবর্তীতে সেটা অনেক বছর চালিয়েছি, প্রায় দীর্ঘ ছয় বছর। সেটি চালানোর পরে আমি বাইরে চলে যাই।
বাইরে চলে যাওয়ার পরে একটা সময় গাড়িতে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এরপর সেই গাড়িটি আবার বিক্রি করে দেওয়া হয়। ডিসকভার ১৫০ সিসির গাড়িটি বিক্রি করার পরে আমার ছোট ভাই সেকেন্ডহ্যান্ড একটি পালসার নেয় সেটিছিল ব্লু কালারের ১৫০ সিসির। এরপর আমি বাইরে থেকে আসার পরে সেই পালসার টি চালাতাম। কয় মাস চালানো পরে দেখতে পাচ্ছিলাম যে বাইকের মধ্যে কিছু সমস্যা আছে। বাইকের ইঞ্জিন ডাউন দিতে হবে। আর সেটা দেওয়া মানে বাইক আর আগের মত স্মুথলি চলবে না। তাই সেটাও বিক্রি করে দেয়া হলো।
এরপর সেকেন্ড হ্যান্ড একটি এফ জেড বাইক কিনে নিলাম। এরপর সেটাও কিছুদিন চালালাম, সেটা চালাতে গিয়ে দেখি অনেক খরচ চলে আসে। যেহেতু এফ জেড সেকেন্ড হ্যান্ড সেই গাড়িতে কিছুদিন পর পর সমস্যা দিচ্ছিল। তখন সেটা বিক্রি করে আবার পুনরায় নিয়ে নিলাম একটি ডিসকভার। সেই ডিসকভারটি হাইড্রোলিক ছিল না, তাই সেটা মোটেও ভালো লাগছিল না। কিছুদিন চালানোর পরে সেটা আবার বিক্রি করে দিলাম। এরপর নিয়ে নিলাম আরো একটি হাইড্রেলিক ডিসকভার 135 সিসির বাইক।
এরপর সেটাতেও দেখতে পেলাম যে অনেক জায়গাতে সমস্যা রয়েছে। পরবর্তীতে চিন্তা করলাম সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি আর কিনবই না, যদি কিনি নতুন কিনব। তাই ওটাও বিক্রি করে দিলাম।আর সেটা বিক্রি করার দীর্ঘ এক বছর পর্যন্ত কোন বাইকে আর কিনি নাই। ওই যে বললাম একটা মিশনের আশায়। অবশেষে এইতো গত কিছুদিন আগেই এই বাইকটি নিলাম। এই বাইকটি নেওয়ার আগে প্রথমে গিয়েছিলাম পালসারের শোরুমে। ফেনী মহিপাল উত্তরা মোটরসে গেলাম। সেখানে পালসার এর শোরুম রয়েছে। সেখানে গিয়ে পালসার গুলো দেখলাম এবং সেখানে যথেষ্ট কালেকশন নেই।
আর আমি যে মানের চাচ্ছি সেই মানের মধ্যে যদি কিনতে যাই তাহলে দেখা যায় প্রচুর টাকা ব্যয় করতে হবে। তারপর চিন্তা করলাম দেখি কি করা যায়। পরবর্তীতে পাশেই একটা টিভিএস-এর শোরুম ছিল সেখানে গেলাম। সেখানে গিয়ে অনেকগুলো গাড়ি দেখলাম তবে এই গাড়িটির মধ্যে চোখ আটকে গেল। গাড়িতে ডুয়েল ডিস্ক মানে দুটো হাইড্রোলিক ও প্রথম চাকায় এবিএস দেওয়া আছে। আর মোটামুটি কালারটাও ঠিকঠাক ছিল। যখন ওই বাইকটার দাম জিজ্ঞাসা করি তখন লোকটি বলে এটির দাম কমন রেট হচ্ছে ২,০৬,০০০ টাকা।কিন্তু এখন এটি অফারে চলছে তাই এটি ১,৮৭০০০ হাজার টাকায় পাবেন।
তখন তো আরো বেশি খুশি হয়ে গেলাম। একদিক থেকে ডুয়েল হাইড্রোলিক। আবার এবিএস আছে। আবার এদিক থেকে অফারে ১,৮৭০০০ হাজার টাকার মধ্যে পাচ্ছি।যাক পরবর্তীতে সেটা নেওয়ারই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। এরপর সেটা দেখে শুনে ক্যাশ কাউন্টারে গিয়ে বাইকটি নেওয়ার জন্য টাকা পেমেন্ট করলাম। টাকা পেমেন্ট করার সময় কাগজের জন্য ২৬ হাজার টাকার প্রয়োজন ছিল ১০ বছরের জন্য। তাদেরকে আরো কিছু টাকা এডভান্স করলাম কাগজের জন্য। যাক সবকিছু সেখানে অফিসিয়ালি শেষে গাড়িটিকে তারা পাঠিয়ে দেয় সার্ভিস সেন্টারে।
সার্ভিস সেন্টার তাদের পাশেই ছিল যার কারণে সার্ভিস সেন্টারে আমিও চলে গেলাম এবং অনেকক্ষণ বসে রইলাম। গাড়ির মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস তারা লাগিয়ে দিল,তারপর দুই চাকায় জেল দিয়ে দিল যেহেতু এটা টিউবলেস চাকা। এরপর সব ঠিকঠাক হওয়ার পরে তাদেরকে তাদের মজুরি দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়ি। এরপর আমি এবং আমার ছোট ভাই দুজন মিলে চলে আসি বাড়িতে। বাড়িতে প্রথমে এসে আম্মুর সাথে ঠাট্টা মশকরা করি। আম্মু জানতো না যে বাইক কিনবো। আর আমি কাউকে না জানিয়ে হঠাৎ করে আম্মুর কাছে গিয়ে বললাম এই বাইকটি আমি গিফট পেয়েছি।
আম্মুতো বিশ্বাস করতে পারছে, আবার পারছেনা। পরে ওনার চিন্তিত চেহারা দেখে বলেই দিলাম যে বাইকটা কিনে নিয়েছি। তখন হাসতে হাসতে বলে অনেক ভালো করেছিস এবং নিজেই গাড়িটা ধরে দেখছে। আর বলতেছিল এতদিন বাইক নেই অনেক কষ্ট করে চলাফেরা করছিস। বাইক নিয়ে অনেক ভালো হইছে। যাক সর্বোপরি এই ছিল বাইক নেবার অনুভূতি। আসলে অনেক বছর পর নতুন বাইক কেনা হলো যেহেতু মাঝখানে অনেকগুলো সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি চালিয়েছি। কোনটাতেই শান্তি পেলাম না। তাই চিন্তা করলাম নতুন নিয়ে নিব।
সেজন্য এই গাড়িটি নিয়ে নেওয়া। আর সত্যি বলতে দুটো হাইড্রোলিক এবং এবিএস সহকারে যদি পালসার নিতে যেতাম তখন ৩,০০,০০০ লাখ টাকার উপরে খরচ পড়ে যেত। তাই আমার মতে এটাই বেস্ট ছিল, সুযোগ বুঝে কোপ। তো বন্ধুরা এই ছিল নতুন বাইক নেওয়ার পিছনে কিছু ঘটনা বা অনুভূতি,যেটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।
তো বন্ধুরা এই ছিল আজকের ব্লগ যেটি আমার মত করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন।আর কষ্ট করে ব্লগটা যারা পড়েছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![steempro....gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTE3978V85byJ3jjoLdrAFUo5xUhDe7Hp6bDUeqi9sW7p/20230619_2116256.gif)
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | লাইফ স্টাইল । |
ক্যামেরা.মডেল | এম ৩২ |
ক্যাপচার | @nevlu123 |
সম্পাদনা | রিসাইজ &সেচুরেশন। |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার।২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস থেকে আমি স্টিমিট এ কাজ করি।আর এই প্লাটফর্মে জয়েন করি শখের বসে। আর সে থেকেই আজ অব্দি ভালোলাগা থেকেই কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং, ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি,আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
https://x.com/Nevlu123/status/1768948398382842182?s=20
সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস বেশিরভাগই খারাপ হয়ে থাকে। ব্যবহার করে একেবারেই শান্তি নেই। নতুন বাইক কিনে খুব ভালো করেছেন ভাই। এখন থেকে খুব সহজেই এখানে সেখানে যাতায়াত করতে পারবেন। এপাচি বাইক বেশ ভালো। তাছাড়া এই বাইকে যেহেতু ডুয়েল হাইড্রোলিক এবং এবিএস রয়েছে, তাহলে খুব ভালো লাগবে এই বাইকটি চালিয়ে। যেহেতু অফার ছিলো,দামও মোটামুটি কম ছিলো। বাইকটি দেখতেও খুব সুন্দর। সবদিক দিয়েই ভালো হয়েছে ভাই। নিরাপদে বাইক রাইড করবেন, সেই কামনা করছি। যাইহোক এতো চমৎকার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জি একদম ঠিক ভাই সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস বেশিরভাগই খারাপ হয়ে থাকে।আর সে জন্যই এইবার নতুন নিয়ে নিলাম।
ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আপনার বিভিন্ন সময়ের বাইক ক্রয়ের কথাগুলো পড়ে আমার সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। আর এবারের বাইকটা নিঃসন্দেহে অনেক সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাইজান।ভালোবাসা অবিরাম।
ভাই প্রত্যেকটা ছেলের স্বপ্ন থাকে একটা বাইকের। আমারও সেই স্বপ্ন রয়েছে, যানি না স্বপ্নটা কবে পূরণ হবে। তবে আপনার বাইক কেনার অনুভূতি জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। আর আপনি আপনার আম্মুর কাছে বলেছেন আপনাকে গিফট করেছে। সে চিন্তিত ছিল যাই হোক খুবই মজা হয়েছে এবং আপনার বাইকটা দেখতে খুবই ভালো লাগলো। তবে দাওয়াত রইলো বাইক নিয়ে চলে আসবেন সিরাজগঞ্জ।
দোয়া করি ভাই যাতে আপনার স্বপ্নটা পূরণ হয় জলদি।
আজ থেকে তিন মাস আগের এমনই সুন্দর অনুভূতি ফিল করছিলাম ভাইয়া। তবে আপনি বেশি দামি গাড়ি কিনেছেন। বড় গাড়িগুলো রাইড করে মজা। বেশ সুন্দর একটা অনুভূতি কিন্তু আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আর পাশাপাশি অফারের কারণে অনেক টাকা কম লেগেছে দেখছি। এমন সুযোগ পেলে সত্যিই হাতছাড়া করা ঠিক নয়।
জি ঠিক ভাইজান বড় গাড়িগুলো রাইড করতে মজা।
ভাই অনেক অনেক শুভকামনা রইল মভাই বাইকটি কিনে ফেললেন মআসলে পুরান বাইক অনেক ঝামেলা করে মাঝেমধ্যেই মেকারের কাছে নিয়ে যেতে হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গেলেই নষ্ট হয়ে যায়। এই কাহিনীগুলো যেন হয়ে আসছে মযাই হোক আপনার বাইকে অনেক স্বপ্ন এবং অনেক বাইক আপনি চালিয়েছেন আশা করছি এটা নতুন বাইক অনেক ভালো হবেম সাবধানে চালাবেন আর মাকে দারুন ভাবে সারপ্রাইজ করেছেন। বিষয়টা জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এভাবে না জানিয়ে সারপ্রাইজ দেওয়ার মধ্যে অনেক আনন্দ রয়েছে।
জি ভাই মাকে দারুন ভাবে সারপ্রাইজ দিয়েছি।
বাহ! বহুদিন অপেক্ষা করে তারপর যখন নিজের স্বপ্ন বা সাধ পুরণ হয়, তখন তো অসম্ভব আনন্দ লাগে! মাঝে বেশ কয়েকটি সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক নিয়ে বেশ ভোগান্তি এবং ঝামেলায় পড়েছিলেন। কিন্তু এক বছর অপেক্ষা করে বেশ ভালো ডীলেই নিজের জন্য একটি ব্রান্ড নিউ বাইক কিনে ফেলেছেন। আর অফারে পাওয়ায় তো বেশ ভালো হয়েছে। তবে বাইক সবসময় সাবধানে চালাবেন ভাই। আর যতই অল্প দূরত্ব হোক না কেন, সবসময় একটা ভালো মানের হেলমেট ব্যবহার করবেন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
জি আপু সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক নিয়ে বেশ ভোগান্তিতে ছিলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।