অনন্যা নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
অনন্যা নাটকের রিভিউ। |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | অনন্যা |
---|---|
পরিচালক | মোঃ মোস্তফা কামাল রাজ |
অভিনয় | মেহজাবিন চৌধুরী, সাস্বতা দত্ত সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
আজকে খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে চলে আসলাম। আশা করি এই নাটকটি আপনারা অনেকে দেখেছেন৷ এই নাটকটি একটা সময়ে এতটাই জনপ্রিয় ছিল যে, এই নাটকটির মধ্যে অনেক কিছুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছিল। তখনকার সময় অনেকেই এই নাটকটির রিভিউ আমাদের এই কমিউনিটিতে শেয়ার করেছিলেন৷ তারপরেই এই নাটকটি আমি দেখে নিলাম৷ যখন এই নাটকটি আমি দেখলাম তখন নাটক থেকে অনেক কিছুই জানতে পারলাম৷ প্রথমে নাটকের মধ্যে নায়ক এবং নায়িকাকে দেখানো হয়৷ সেখানে নায়িকার সন্তানকে দেখানো হয়৷ তার জন্মদিন পালন করা হচ্ছিল৷ সেখানে পরিবারের সবাই মিলে তার জন্মদিন পালন করছিল৷ তাদের পরিবার অনেকটাই হাসিখুশি ছিল এবং সকলে মিলেমিশে জীবন যাপন করতো।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়কও অফিসে চাকরি করত। একইসাথে নায়িকাও অফিসে চাকরি করতো৷ যখন নায়িকা বাচ্চাকে রেখে আসার পরে সে অফিসে আসতে একটু দেরি হয়ে যেত তখন তার কাজের চাপ একটু বেশি বেড়ে যেতে৷ তার কাজের চাপের ফলে সে অফিসের অনেক সময় কাজ করার প্রয়োজন হতে৷ তার যে সকল কলিগ রয়েছে তারাও তাকে অনেক ধরনের চাপের মধ্যে রাখতে চাইত। তার সামনের যে লোকটি ছিল তার চাপ সে কোনমতেই রাখতে চাচ্ছিল না৷ তার কাজগুলো তাকে খুব ভালোভাবে করার জন্য আহবান করছিল৷ নায়িকা খুব ভালোভাবে তার কাজগুলো সম্পন্ন করছিল৷ এভাবে কাজ করতে করতে নায়িকা যখন অনেকটাই ক্লান্ত হয়ে যায়। প্রতিনিয়ত নায়িকা তার দক্ষতার পরিচয় এই অফিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে৷ কারণ এই অফিসে শুধু একজনই নারী কর্মকর্তা রয়েছে৷ বাকি সবাই পুরুষ। এই কারণে নায়িকা একটু ভালোভাবে দক্ষতাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়িকার যে বাচ্চা রয়েছে তাকে সে বাসায় রেখে আসে ৷ তার দাদি এবং যে কাজের লোকটি রয়েছে তাকে খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে যায়৷ তাকে কিভাবে খাওয়াতে হবে এবং কিভাবে সে কান্না করলে তাকে সামলাতে হবে সব কিছুই তাদের দুজনকে ভালোভাবে বুঝিয়ে দেয় । এর পরবর্তী সময় যখন সে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে এবং তার জ্বর চলে আসে তখন নায়িকাকে তারা কল করে৷ তখন নায়িকা বলছিল যে এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে সে কান্না করবে না। তার দাদি বলতে থাকে যে ছোটবেলায়ও তার ছেলেমেয়েদেরকে এভাবে কষ্ট করে তাদের কান্না থামিয়েছি এবং ময়লা পরিষ্কার করেছে৷ এখন তার নাতিরও তাকে পরিষ্কার করতে হচ্ছে৷ তাই তিনি বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা মনে মনে বলতে থাকেন৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকা অফিস থেকে বাড়িতে আসে৷ নায়ককে বলতে থাকে যেন সে বাবুকে রাখে৷ কেননা তাকে বাড়িতে এসে আবার সবগুলো কাজ করতে হয়৷ অফিসের কাজ শেষ করে এসে বাড়িতে সবগুলো কাজ করতে তার অনেকটাই কষ্ট হয়ে যায়৷ বাবু কান্না করলে তাকে কেউ রাখেও না৷ যদি কেউ তাকে রাখতো এবং সে কাজগুলো সম্পন্ন করতে তাহলে সব দিকই এগিয়ে যেত৷ তখন নায়ক বলতে থাকি যে সে বাবুকে রাখতে পারবে না৷ সে বলেছে নায়িকা যাতে করে অফিসের কাজ বন্ধ করে দেয়৷ বাচ্চাকে লালন পালন করতে থাকে৷ তখন নায়িকা রাগান্বিত হয়ে যায় এবং সেখান থেকে চলে যায়৷ এর পরবর্তী সময়ে নায়কের মাও বলে যে নায়িকা যেন অফিসে চাকরি না করে৷ সে আর কোনমতেই তার বাচ্চাকে সেবা করতে পারবেনা এবং তার ময়লা পরিষ্কার করতে পারবেনা৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এখন নায়িকা বাধ্য হয়ে তার বাচ্চাকে অফিসে নিয়ে যায়৷ যখন অফিসে বাবু কান্না করতে থাকে এবং এই কানা থেকে সকলে অনেক ডিস্টার্ব ফিল করে তখন সকলে বসকে বিচার দেয় ৷ যাতে করে নায়িকার বাবুকে আর অফিসে আনতে মানা করে৷ তখন নায়িকা বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করছিল। নায়িকার সামনে বসা যে লোকটি ছিল তিনি অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকেন৷ যে এটা অফিস, বাড়ি নয়৷ তখন নায়িকা বলে যে এই অফিসে তো কোন মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা নেই৷ তাই সে আর কি করবে৷ সেখানেই বসে তার কাজকর্ম সম্পাদন করবে এবং বাবুকেও রাখবে৷ পরবর্তী সময়ে তার যে বস রয়েছে তিনি নায়িকাকে ডেকে আনেন এবং বলতে থাকেন যে এই অফিসে সকলকে চাকরি করতে হয়৷ সকলেই চাকরি করার জন্য আসে৷ আপনি একলা এখানে বাবুকে নিয়ে যেভাবে সকলকে ডিস্টার্ব করছেন সকলে এটি নিয়ে বিচার দিয়েছেন৷ যাতে করে বাবুকে নিয়ে অফিসে কোন ধরনের কাজ করা না হয়৷ তিনি একথা বলে দিলে তখন নায়িকা বলতে থাকে যে যেহেতু এখানে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেই তখন নায়িকা কি করবে৷ তখন তিনি বলেন যে তার এখানে কিছুই করার নেই৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকা সে অফিসের চাকরি ছেড়ে দেয়৷ পরিবারের চাপে পড়ে তাকে সেই অফিসে চাকরি ছেড়ে দিতে হয়৷ এর পরবর্তী সময় নায়িকা অন্য একজন ব্যক্তির কাছে যায় যাতে করে সে নতুন অফিসে চাকরি করতে পারে৷ সেখানে সেই ব্যক্তিকে নায়িকা ঐ সকল মহিলাদের জন্য কিছু ভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা রাখতে বলেছিলেন৷ যাতে করে তারা সেখানে তাদের ব্যক্তিগত কাজকর্ম করতে পারে৷ বাচ্চাদেরকে সেখানে রাখতে পারে এবং খাওয়াতে পারে। তখন সে ব্যক্তি বলে এরকম কোন সুবিধা সে দিতে পারবে না৷ এরপর নায়িকা নিজ উদ্যোগে ছোট বাচ্চাদের এবং মহিলাদের জন্য একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন৷ যাতে করে ছোট বাচ্চারা সেখানে থাকবে এবং তাদের পিতা মাতারা গিয়ে অফিসের কাজকর্ম করে আসবে৷ এইজন্য নায়িকা ধীরে ধীরে করে এরকম একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে। পরবর্তী সময়ে নায়িকার এই প্রতিষ্ঠান অনেকটাই বড় হয়ে যায়৷ এটি অনেকটাই বিখ্যাত হয়ে যায় ৷ যেসকল মানুষ তার এই প্রতিষ্ঠানে বাচ্চাদেরকে রেখে কাজে যেতো তারা নায়িকার প্রতি অনেক খুশি ছিল৷ এই উদ্যোগের কারণে উনারা প্রতিনিয়ত তার কাজের প্রতি সম্মান করতে থাকে৷ এর পরবর্তী সময়ে নায়িকার এরকম একটি উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য তাকে পুরস্কারে ভূষিত করা হয় এবং এভাবেই এই নাটকটি শেষ হয়ে যায়৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
খুব সুন্দর একটি নাটক ছিল এটি৷ প্রথম থেকে যখন শেষ পর্যন্ত আমি যখন এই নাটক দেখে নিলাম তখন অনেক ভালো লাগলো৷ এই নাটকটি এতটাই শিক্ষনীয় ছিল যে এই নাটকটির প্রত্যেকটি বিষয়ে শিক্ষা রয়েছে৷ যেভাবে এই নাটকের মধ্যে নায়িকা প্রথম থেকে তার জীবনের সংগ্রাম করে যাচ্ছে এরকম সংগ্রামী মেয়ে এখনকার সময় খুব একটা বেশি যায় না৷ নায়িকা অফিসে চাকরি করে এবং অফিসের লোকজন তার কাজ থেকে বিরক্ত বোধ করতে থাকে ৷ নায়িকা যখন তার বাচ্চাকে সেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করতে থাকে তখন সকলেই নায়িকাকে নিয়ে অনেকটাই বিরক্তিবোধ করে৷ পরবর্তী সময়ে নায়িকাকে সে অফিস থেকে বের হয়ে যেতে হয় । পরবর্তীতে এরকম সুবিধা রয়েছে এরকম অফিসের খোঁজ করতে থাকে। সে এরকম কোন অফিসই খুঁজে বের করতে পারে না৷ এর পরবর্তী সময় নায়িকা তার নিজ উদ্যোগে বাচ্চাদেরকে রাখার জন্য এরকম একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করে ফেললেন৷ অনেকেই তার এই প্রতিষ্ঠানে তাদের বাচ্চাদেরকে রেখে গিয়ে অফিসের কাজ শেষ করে আবার সেখান থেকে তাদের বাচ্চাদেরকে নিয়ে আসতেন৷ এভাবেই তার প্রতিষ্ঠান বড় হতে থাকে৷ এক পর্যায়ে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য তাকে একটি পুরস্কারও দেওয়া হয়৷ এভাবেই এই নাটকটি খুব সুন্দরভাবে শেষ হয়ে যায়।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
১০/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার।২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস থেকে আমি স্টিমিট এ কাজ করি।আর এই প্লাটফর্মে জয়েন করি শখের বসে। আর সে থেকেই আজ অব্দি ভালোলাগা থেকেই কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং, ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি,আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
অনন্যা নাটকটার রিভিউ আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। এই নাটকটা যদিও আমার দেখা হয়নি, তবে রিভিউর মাধ্যমে নাটকের পুরো কাহিনীটা জেনে নিতে পেরে অনেক বেশি ভালো লাগলো। আসলে ফ্যামিলির অন্যান্য সদস্য যদি বাচ্চাটাকে দেখে শুনে রাখত, তাহলে নায়িকার জন্য সব কাজ করা একটু সহজ হতো। বাচ্চাকে নিয়ে অফিসে যাওয়ার কারণে তাকে সেই চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে। শেষ পর্যায়ে নিজের থেকেই একটা প্রতিষ্ঠান দিয়ে একেবারে ভালো কাজ করেছে সে। তার পরিকল্পনা অনেক বেশি সুন্দর ছিল।
জি শেষ পর্যায়ে নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান দিয়ে একেবারে ভালো কাজ করেছে সে।
https://x.com/Nevlu123/status/1768477272812777630?s=20
এই নাটকটির অ্যাড দেখেছিলাম কিন্তু দেখা হয়নি। আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে আজকের কাহিনীটা জানা হয়ে গেল। আসলে একজন মায়ের পক্ষে সংসার অফিস একসঙ্গে সামলানো মুশকিল হয়ে যায় যদি আশেপাশ থেকে কোন রকম সাপোর্ট পাওয়া না যায়। কিন্তু এই নাটকের নায়িকা অনেক বেশি মানসিকভাবে শক্ত ছিলো জন্য শেষ পর্যন্ত লেগে থেকে সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। অনেকে শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। যাই হোক খুব ভালো লেগেছে নাটকটি।
ঠিক আপু অনেকে শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না।
সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। কয়েকদিন আগে নাটকটি দেখেছিলাম নাটকটি দেখে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে ।আসলে একটি মেয়ে সংসার অফিস দুটোই চালানো খুবই কষ্টকর তার মধ্যে যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে তো আরো বেশি কষ্ট হয়ে পড়ে। এবং শেষ পর্যন্ত মেয়েটি অনেক কষ্ট করে তার সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। আজ আপনার রিভিউ পড়ে আবার ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
একদম ঠিক আপু আসলে একটি মেয়ে সংসার অফিস দুটোই চালানো খুবই কষ্টকর।
নাটক গুলো দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। মেহজাবিন এর অভিনয় তো বরাবরই ভীষণ ভালো লাগে। এই নাটকটি ছিলো সামাজিক ও শিক্ষা মূলক। কিছুদিন আগে নাটকটি দেখেছিলাম। আজকে আপনার রিভিউ দেখে ভলো লাগলো। এধরনের নাটক গুলো থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
লিমন ভাই আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন সব সময়।
এই নাটকটি আমি দেখেছিলাম এবং আমার মতো করে রিভিউ ও করেছিলাম। আসলে অনন্যা আমাদের সমাজের লাখো শিক্ষিত মেয়ের কাহিনী! তাদেরকে সুপার ওমেন হতে হয় ঘর আর বাহির সামলাতে গিয়ে। অথচ তাদেরকে সকলে সহোযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেই কিন্তু তাদের লাইফ এতটা কঠিন হয়ে পড়ে না। নাটকের একটি লাইন এখনও মনে আছে, " মা হওয়া একটা ২৪ ঘন্টার চাকরি! " আসলেই তাই! তবে নতুন মায়ের প্রতি সকলের সহযোগীতাপূর্ণ আচরণ করা উচিত। আপনাকে ধন্যবাদ দারুণ একটি নাটকের রিভিউ দারুণভাবেই আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন ভাই।
ঠিক আপু নতুন মায়ের প্রতি সকলের সহযোগীতাপূর্ণ আচরণ করা উচিত।
অনন্যা নাটকটি আমিও দেখেছি অসাধারণ একটি নাটক। একটা নারী সমাজে কিভাবে স্ট্রাগল করে বড় হতে পারে তার একটি ভালো উদাহরণ এই নাটকটি। বাস্তব সময়ের প্রেক্ষিতে নাটকটি নির্মিত করা হয়েছে। আপনিও খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ টি দিয়েছেন। যা পুনরায় আবার পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি ঠিক ভাই বাস্তব সময়ের প্রেক্ষিতে নাটকটি নির্মিত করা হয়েছে।
ছোট বাচ্চা নিয়ে বাইরে কাজ করা সত্যি অনেক কষ্ট। অনন্যা নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সব থেকে বেশি ভালো লাগে পরিবারের চাপে যখন নায়িকা চাকরি ছেড়ে দেয় এবং পরবর্তীতে আবারো একটি চাকরি পায় সেই মুহূর্তটা। আপনার নাটক রিভিউ করে ও দেখে বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিক বলেছেন ছোট বাচ্চা নিয়ে বাইরে কাজ করা সত্যি অনেক কষ্ট।
জীবনে যারা সংগ্রাম করে তারা জীবনের সফল হবেই। আজকে নাটকের বড় শিক্ষনীয় বিষয় কারণ অফিসে তার বাঁচার জন্য তাকে বঞ্চিত করলেও তার সাহসিকতা সংগ্রাম নতুন উদ্যোগ যেটা নতুন একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে । যেটা তার অনেক বড় একটি সফলতা । সেটাই আপনিই নাটকের রিভিউ দিয়ে তুলে ধরলেন খুবই ভালো লেগেছে নাটকটি ।শিক্ষনীয় বিষয় একসময় দেখার চেষ্টা করব।
জি ঠিক ভাই জীবনে যারা সংগ্রাম করে তারা জীবনের সফল হবেই।
এত সুন্দর করে নাটকের রিভিউ লিখলে নাটক আর দেখাই লাগে না। পুরো কাহিনী রিভিউর মাধ্যমেই সুন্দরভাবে জেনে নেওয়া যায়। আর আপনি অনেক সুন্দর করে অনন্যা নাটকটার রিভিউ শেয়ার করার কারণে পুরো কাহিনী জেনে নিলাম। অনন্যার মত এরকম অনেক মেয়ে রয়েছে যারা অফিস ফ্যামিলি বাচ্চা সবকিছু একসাথে সামলায়। কিন্তু অফিসে যদি তাদের সুবিধার্থে কিছু একটা করা হয় তাহলে সবকিছুই ভালোভাবে করতে পারবে। অনন্যা নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল শেষ পর্যন্ত। যার কারণে আরো অনেকেরই সাহায্য হয়েছে।
জি অনন্যা নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল শেষ পর্যন্ত।