ভালোবাসাময় একদিনের মুহূর্ত। প্রিয়জনদের অনেক অনেক ধন্যবাদ
গতকালকে আমার বার্থডেতে যারা যারা আমাকে উইশ করেছে তাদের সবাইকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।এবং তাদের সবার জন্য শুভকামনা রইলো।যদিও অনেকেই বার্থডে তে উইশ করেছে, তবে বিশেষ করে যাদের কথা না বললে নয় শুধু তাদের নামই এখানে আমি উল্লেখ করতে যাচ্ছি।
সবার আগে আমার ওয়াইফ @bristy1 সে আমাকে উইশ করেছে।এবং একটি ডিজিটাল আর্ট উপহার দিয়েছে। তার পরেই @rayhan11 হোয়াটস অ্যাপ এ উইশ করেছিল এবং তার এক মিনিট পরেই কিন্তু @narocky71 উইশ করেছে। পর্যায়ক্রমে এক মিনিটের মধ্যেই আসলে ৩টি উইশ আমার কাছে এসে পৌঁছায়। যদিও এছাড়া আমার ফেসবুকে অন্যরা উইশ করেছে, সেগুলো বললাম না। যেহেতু আমরা সবাই আমার বাংলা ব্লগের সাথে জড়িয়ে আছি,তাই শুধু তাদের নামটাই এখানে তুলে ধরলাম।
আসলে আমি জানতাম যে রকি আমাকে উইশ করবে। কারণ গত বছরে সেই একই সময় আমাকে উইশ করেছিল হ্যাঁংআউটের মাধ্যমে। আর শুধু তাই নয়, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে তার সাথে আমার সম্পর্কের শুরু থেকেই এভাবে প্রতিনিয়ত আমাকে উইশ করে আসছে। ইতিমধ্যে সকালবেলা দেখতে পাই @tasonya @bdwomen @narocky71 এবং @rayhan111 ভাই সবাই খুব চমৎকারভাবে আমাকে পোষ্টের মাধ্যমে উইশ করছে। বিকেল বেলায় আমার জীবনসঙ্গী @bristy1 ও @ah-agim ও পোষ্টের মাধ্যমে উইশ করছে। সেটা দেখে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছিল।আজকে @jamal7 ভাই ও খুব চমৎকারভাবে আমাকে পোষ্টের মাধ্যমে উইশ করছে।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে উইশ করার জন্য।
সত্যি বলতে আমি এমন কেউই নয় যে আমাকে নিয়ে পোস্ট বানিয়ে তারা উইশ করবে। তারপরও তাদের এই পাগলপান দেখে অনেক ভালো লাগলো। ভালো লাগারই কথা, পৃথিবীতে এমন খুব কম সংখ্যক ব্যক্তি রয়েছে যাদেরকে উইশ করলে খুশি হয় না। কারণ প্রতিটা ব্যক্তিই চায় তাকে তুলে ধরুক, তাকে কেউ মূল্যায়ন করুক, সম্মান করুক। আর তাদের মধ্যে তো আমিও একজন। আমার ও সেই চাহিদাটা ভরপুর রয়েছে।
যাক ঐদিকে বিস্তারিত যাচ্ছি না তবে এতোটুকু বলব, পোস্টগুলো দেখে আমি অনেক আনন্দিত।@tasonya যাকে আমি ছোট বোন বলেছিলাম, সে আমার জন্য অনেক কষ্ট করে আমার ফটো স্কেচ করে, সেটি বার্থডে উইশের মাধ্যমে এবং কিছু কথা তুলে ধরে পাবলিশ করেছিল।
@bdwomen সেও ছোট বোনের মতোই। সেও একটি কেকের আর্ট করে আমাকে নিয়ে কিছু কথা লিখে বার্থডে উইশ করেছিল সেটা অনেক ভালো লাগলো। যদিও আমি তার জন্য কখনোই কিছু করতে পারিনাই।তবে তার পোষ্টটা দেখে আমি অবাক।
অপর দিকে @narocky71 যে আমার অনেক আদরের ছোট ভাই। যার বসবাস সব সময় আমার কলিজায়। যার বিপদ মানে আমার বিপদ। যার পকেটে টাকা, মানে আমার টাকা। যার কষ্ট মানে আমার কষ্ট। যার ফ্যামিলি মানে আমার ফ্যামিলি। সে রকির একটি পোস্ট পেলাম এবং সেখানে দেখলাম স্মৃতি বিজড়িত অশ্রু ঝরা কিছু কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেটা পড়ে অনেকটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম।এরপর আমার অবর্তমানে আমার বাড়িতে গিয়ে রকি এবং সোনিয়া আমার স্কেচটি ফ্রেমে বাঁধিয়ে গিফট করে আসে। যদিও আমি বাড়িতে ছিলাম না সেটা তারা জানতো না।তাই তারা সেই গিফট আমার বাবার হাতে প্রদান করে আসলো। আমার বাবা গিফট রিসিভ করেছে, এটা আমার অনেক ভালো লেগেছে।সোনিয়াকে অনেক বেশি ধন্যবাদ কষ্ট করে এই স্কেচটি করার জন্য, অসংখ্য ধন্যবাদ রকিকে ফ্রেমে বাঁধিয়ে এই স্কেচটি বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।
এরপর আমার হৃদয়ে বসবাসকারী @rayhan111 যার সাথে আমার কোন রক্তের সম্পর্ক নেই। যাকে কখনো দেখিনি, যার সাথে কখনো বসে এক কাপ চা খাইনি। সে রায়হান ভাই খুব চমৎকার সুন্দর গুছিয়ে, পুরনো দিনের স্মৃতি বিজড়িত কিছু কথা মনে করিয়ে দিয়ে,পোষ্ট এর মাধ্যম আমাকে উইশ করেছে।আর তার এরুপ পোষ্ট যেটি আমার হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে।আবার সে জন্মদিন উপলক্ষে গিফট ও পাঠিয়েছিল ১৫ স্টিম।তাদের এরূপ ভালোবাসা আসলে চোখের পানি আসার মত।
এরপর আমার জীবনসঙ্গী @bristy1 একটি পোস্ট লিখে আমার বার্থডে উপলক্ষে। আর পোস্টে আমি সন্ধ্যায় পড়তে পারি। কারন সে এত বেশি ব্যস্ত ছিল যার কারণে সে পুরো দিনে কোন প্রকার সুযোগ পায়নি তাই সন্ধ্যায় পোস্টটি করেছে।তার পোস্টে আমার সম্পর্কে এত বেশি তথ্য আসলে এটা অবাক করার মত। আমাকে নিয়ে এত লেখা কিন্তু আমি নিজেই জানিনা আমি কি।তার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম যে সে আমার প্রত্যেকটি আচরণ প্রত্যেকটি কথাবার্তা ফলো করে। না হলে একজন মানুষ কিভাবে আর একজন মানুষের প্রত্যেকটি দিক নিখুঁতভাবে তুলে ধরতে পারে।
আমি অনেক ধন্য যে আমার লাইফ পার্টনার হিসেবে তাকে পেয়েছি। তার মত একজন গুণী ও ভালো মনের মানুষ পেয়েছি আমার জীবন সঙ্গী হিসেবে। তার কথা বলতে গেলে আসলে শেষ করা যাবে না তাই বেশি কথা না বলে সংক্ষেপে কিছু কথা তুলে ধরলাম। যাই হোক বার্থডে উপলক্ষে আমার স্ত্রী আমার প্রিয় একটি কালারের পাঞ্জাবি গিফট করে। আর সে পাঞ্জাবিটির মধ্যে তার পছন্দের কাঠগোলাপের ফুলের ডিজাইন দিয়ে তার বান্ধবীর মাধ্যমে এই পাঞ্জাবিটি বানিয়েছিল। আর সেটি অনেক আগে থেকে এনে লুকিয়ে রেখেছিল আমাকে গিফট করবে বলে, সেটা আমি জানতাম না। আর আমি অবাক আমার পছন্দের কালো কালার এর পাঞ্জাবি দেখে।আমার বেশ খুশি লাগছিল এই পাঞ্জাবিটি পেয়ে প্রিয়জন থেকে। একদিক থেকে প্রিয়জনের গিফট আরেকদিক থেকে প্রিয় কালারের পাঞ্জাবি, সব মিলিয়ে খাপের খাপ।তবে আমিও তার শখের কাঠ গোলাপের গাছ গিফট করবো বলে চিন্তা করলাম।কারণ তার অনেক দিনের শখ কাঠ গোলাপ গাছ লাগানো।সময় সুযোগ হয়নাই তাই এনে দিতে পারিনাই।তবে এই বার্থডে উপলক্ষে তাকে আমিও তার শখের গাছ গিফট করবো। আর এদিক থেকে আমাদের ছোট বাবু নিভৃত সাহেব সে ও অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে।
সত্যি বলতে আমি ছিলাম আমার শ্বশুর বাড়িতে। সন্ধ্যায় যখন @bristy1 এর পোস্ট পড়ি। তখন শালক @bijoy1 এবং শালীকা আগে থেকেই প্ল্যান করে রেখেছিল সন্ধ্যায়, সেটি আমার অবর্তমানে।আর আমি জানতামও না যে এরকম একটি প্রোগ্রাম তারা করবে।ছোট্ট পরিবেশে খুব চমৎকার একটি প্রোগ্রাম করলো তারা। শ্যালক এবং শালিকা দুজনে মিলে কেকের অর্ডার করেছিল এবং কিছু গিফটের ব্যবস্থা করেছিল। আর শ্যালকের পক্ষ থেকে কেক ছিল এবং শালিকার পক্ষ থেকে আমাকে টি-শার্ট বাবদ গিফট করা হয়েছিল এবং আমার শ্বশুর-শাশুড়ি থেকেও গিফট পেলাম শপিং করার জন্য। এরপর ভালোই খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করেছিল পোলাও, মাংস পায়েস যা যা করতে হয় সবটাই করেছিল এই বার্থডে কে উপলক্ষ করে। আসলে কালকের সন্ধ্যাটা অনেক ভালো ছিল সর্বোপরি।
এরপর দেখতে পাই @ah-agim পোস্ট করে আমার বার্থডেতে উইশ করে। তার কথাগুলো আমার হৃদয়ে লাগে।খুব সুন্দর গুছিয়ে কিছু কথা লিখেছে যেটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। আসলে সর্বোচ্চটা দিয়ে কারো জন্য কিছুই করতে পারিনি কিন্তু তারা যেভাবে লিখেছে সেটা আমার মনে হয় আমার জন্য অনেক বেশি হয়ে গেছে। তবে এটা ঠিক যে কোন মুহূর্তে তারা আমার কাছে সহযোগিতা পাবে সহযোগিতা করতে বিন্দু পরিমাণও পিছে হাটবো না। আর তাদের জন্য দোয়া ও ভালোবাসা অফুরন্ত থাকবে।
সর্বশেষ @jamal7 ভাই এর কথা বলতে গেলে উনি অনেক ভালো মনের মানুষ। পৃথিবীতে এখনো অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, সে ভালো মানুষদের দলে কিন্তু তিনি। ব্যক্তিগত ভাবে তার কথা এবং আচরণ আমার খুব ভালো লাগে। তিনি অনেক সুন্দর গুছিয়ে অনেক স্মৃতি বিজড়িত এবং হৃদয়ে লাগার মত কিছু কথা তুলে ধরেছেন তার পোস্টে।অনেক অনেক ধন্যবাদ জামাল ভাই, আপনার বাবা-মা অনেক ধন্য, আপনার মত একটি সন্তান পেয়ে। এবং রকি এবং রকির শালিকার মাধ্যমে আপনার সাথে পরিচিত হয়ে আমার আরো অনেক বেশি ভালো লেগেছে। ভালো একজন মানুষের সাথে পরিচিত হলাম।
আসলে এদের এক এক জন সম্পর্কে বলতে গেলে শেষ করা যাবেনা। আমি কখনো কোন কথা বললে তারা কখনো ফেলে দেয় নি। যত কষ্টই হোক, আমি বলছি সে বিষয়টি মাথায় রেখে আমাকে সাহায্য করেছে। কখনো বলেনি ভাই আমি পারতেছি না, আমি ব্যস্ত আছি। এই রকম এক্সকিউজ কখনো দেখায়নি।
আমি যেকোনো সময় যে কোন হেল্প চাইলে এক পায়ে দাঁড়িয়ে ছিল।তারা সবাই আমার জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দিয়েছে। যখনই কোন কাজে অথবা কোন দরকারে তাদের নক দিতাম, শত কাজ থাকলেও সেগুলো বন্ধ রেখে আমার কাজটাই আগে করে দিতো।কখনো কখনো মনের দুঃখ শেয়ার করতাম, শত হলেও হৃদয়ে বসবাসকারী লোকজন বলে কথা।যারা স্বার্থহীন ভাবে আমার সাথে এখনও পর্যন্ত লেগে আছে।
আসলে যারা আমাকে উইশ করেছে এরা আমার অনেক বেশি ক্লোজ এবং অনেক নিকটের। যাদের বিন্দু পরিমাণ অসুবিধা হলে আমি নিজেও অসুবিধা বোধ মনে করি।সত্যি বলতে মাঝে মাঝে কিছু সময় ভুল বোঝাবুঝি থাকে। মাঝে মাঝে বয়সের তাড়নায় অনেকেই অনেক কিছু বুঝে না। মাঝে মাঝে নিজের মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন আসে আমিত্বের। মাঝে মাঝে নিজেকে অনেক বড় মনে হয়। এটা সবার মাঝে একেক সময় একেক রকম ভাবে বিরাজমান।
আসলে সবার পোস্টে যে কৃতজ্ঞতা আমি পেয়েছি। আসলে এটার যোগ্য কিনা আমি জানিনা। আর এটা আমার চাহিদা ও ছিল না। তবে যেটা চাহিদা ছিল, সেটা হল সঠিক জায়গায় সঠিকভাবে মূল্যায়ন।কথায় আছে না সময়ের এক ফোড় অসময়ের দশ ফোড়। হয়তো কারো কাছ থেকে টাকা পয়সা সুযোগ-সুবিধা কোনটাই আমার চাহিদা ছিলোনা, আর চাহিদা থাকা উচিতও নয়।
তবে একটা জিনিস চাহিদা থেকেই যায়, যতই বলি আমি নিঃস্বার্থ তারপর একটা জিনিস স্বার্থকেন্দ্রিক থেকে যায়। আর সেটি হচ্ছে সঠিক জায়গায় সঠিকভাবে মূল্যায়ন। আপনারাই বলুন আত্ম সম্মান কে বা না চেনে। একজন পাগল ও ভালো চেনে।ওই যে বললাম সময়ের এক ফোড় আর অসময়ের দশ ফোড়। মানুষ মানুষকে হাজারো দিয়ে খুশি করাতে পারে না, কিন্তু সময় মত একটা বাক্যেই যথেষ্ট,একটা মানুষকে খুশি করানোর।
@narocky71 এর পোস্ট পড়ে দেখলাম সে লিখেছিল কৃতজ্ঞতা অনেক ছোট একটি বিষয় বা ছোট্ট একটা শব্দ। আমিও মনে করি কৃতজ্ঞতা অনেক ছোট্ট একটি শব্দ। তবে তারও চাইতে আরো অনেক ছোট একটি বিষয় সেটি হচ্ছে সময় মত, বা জায়গা মত মূল্যায়ন যেটা তারও বেশি ছোট। হয়তো অনেকে সে বিষয়গুলো বুঝেনা।
আমার বাংলা ব্লগের অনেকগুলো পরিচিত মুখ যারা আমাকে ডিসকোড এবং কমেন্টের মাধ্যমে উইশ করেছিল। তাদের সবাইকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক মোবারকবাদ।সবার জন্য শুভকামনা রইল।
যাই হোক অনেক কিছু লেখার ইচ্ছে ছিল কিন্তু কিছু কারণে বাকি কথাগুলো না-ই বা লিখলাম।তবে অনেক বেশি খুশি হয়েছি সবার এরূপ ভালোবাসা পেয়ে। সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া কামনা করি। সবাই অনেক দূর এগিয়ে যাক এই কামনায় বিদায় নিলাম।
কি বলেন ভাইয়া আপনি এমন কেউ নয়। আসলে সবার জন্য আপনি এমন কেউ না হলেও আমাদের জন্য কি সেটা নিশ্চয়ই জানেন। আর আপনার এত উইশের মধ্যেও যে আমি ছিলাম এটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। আর বৃষ্টি আপু তো দেখছি আপনাকে দারুন সারপ্রাইজ দিয়েছে। কালো রঙের পাঞ্জাবি দেখে তো আমার ভীষণ ভালো লাগলো। কারণ সত্যি বলতে কালো রঙের যেকোনো ড্রেস আমার বরাবরই পছন্দ। তার সাথে আবার আপনার শ্যালক-শালীকাও কেউ দেখছি অনেক সারপ্রাইজ দিয়েছে। সব মিলিয়ে আপনার কালকের দিনটা ভীষণ ভালো কেটেছে। আপনার প্রত্যেকটা দিন যেন এরকম সুন্দর এবং ভালো কাটে এটাই কামনা।
আমার জন্মদিন অনেক অনেক কষ্ট করে স্কেচ বানানো থেকে শুরু করে এত সুন্দর ভাবে উইশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সব সময় এই কামনা করি।
https://twitter.com/Nevlu123/status/1609821837051166726?s=20&t=A70gzvHLqONsK1ePAd7IQw
সবাই বেশ সুন্দর করে তাদের পোস্টের মাধ্যমে উইশ করে যাচ্ছে।যাই হোক শালা শালীর দেওয়া কেক একা একা খেলেন ভাইয়া পেটে অসুখ হবে আমাদেরকে যে দিলেন না🤣🤣।সত্যিই বৃষ্টি আপু খুব ভালো মনে মানুষ।দারুন গিফট পেয়েছেন ভাইয়া । ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
জি আপু তার গিফটটা আমার অনেক বেশি পছন্দ হয়েছে। আমার কালো কালার অনেক বেশি পছন্দের, আর সে সেটাই গিফট করেছে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
যদি আমাদেরকে একটু একটু করে এই পথটি না দেখিয়ে দিতেন তাহলে তো আমরা কখনোই এখানে এসে পৌঁছাতে পারতাম না। আজকে যে এত বড় একটি পরিবার পেয়েছি এটি তো আপনার কারণে। আপনার জন্মদিনে সামান্য একটু উইশ করতে পেরেছি এটাই তো অনেক। আমার কাছে বৃষ্টি আপু দেওয়া পাঞ্জাবিটি বিশেষ করে অনেক ভালো লাগলো। পাঞ্জাবির মধ্যে ফুলটা জাস্ট অসাধারণভাবে ফুটে উঠেছে। আপনার শ্যালক-শালীকাও অনেক সুন্দর একটি দিন উপহার দিলাম আপনাকে। সবাই মিলে কেক কাটলেন। শুধুমাত্র আমাদেরকে ছাড়াই খেয়ে ফেললেন এটিকে খারাপ লাগলো 😥 যাই হোক তাও বলবো আপনি আপনার পরিবারকে নিয়ে অনেক অনেক হাসি খুশি থাকুন।
আসলে শ্যালক ও শালীকা কখন যে এই আয়োজন করেছে আমি বুঝতে পারিনি। ধন্যবাদ উইশ করার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য।
জন্মদিন উপলক্ষে বেশ ভালো ভালো শুভেচ্ছা পেয়েছেন। রাত ১২ টায় উইশ পাওয়া অনেক ভাগ্যের ব্যাপার। বৃষ্টি আপু বেশ ভালো একটি উপহার দিয়েছেন আপনার শালক এবং শালিকাও আপনাকে সারপ্রাইজ দিয়েছেন। সোনিয়া আপুর তৈরি করা স্কেচ আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনার এ বছরটি আনন্দে পরিপূর্ণভাবে কাটুক সে দোয়া করি।
জি আপু অনেক বেশি আনন্দিত ছিলাম ঐ দিন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বাহ ভাইয়া।তাইলে তো আপনার জন্মদিন অসাধারণ কেটেছে।এত এত উইশ।এত সুন্দর সুন্দর গিফট।তার উপর শালা শালীদের সারপ্রাইজ। একদম জমে ক্ষীর।এমন শালাশালী ঘরে ঘরে হোক।অনেক শুভ কামনা রইল ভাই আপনার জন্য।বার বার ফিরে আসুক এই দিন আপনার জীবনে।আর প্রতিবারই হোক এমন আনন্দময়। সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
একদম ঠিক বলেছেন ২০২২ সালের শেষে ২০২৩ সালের শুরুটা অনেক ভালোই কেটেছে আমার। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।