ছোটদের জন্য বরাদ্দ কিছুটা ভালোবাসা।। DIY প্রোজেক্ট-একখণ্ড বর্ষাকাল।।

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

☘️🌼☘️নমস্কার বন্ধুরা☘️🌼☘️

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

নীলমের লেখামিতে আপনাদের স্বাগত



"আকাশের গায়ে কিবা রামধনু খেলে,
দেখে চেয়ে কত লোক সব কাজ ফেলে;
তাই দেখে খুঁৎ-ধরা বুড়ো কয় চটে
দেখছ কি, এ রঙ পাকা নয় মোটে।"

......... কবি সুকুমার রায়

1000187806.png

খুদে মানুষের খুদে সুখ

বন্ধুরা, কেমন আছেন? আজ ঈদের দিনে নিশ্চই অনেকে ভীষণ ব্যস্ত? আমারও ছুটির দিন হিসেবে সারাদিন ঘুমিয়ে কেটে গেছে ৷ কেন কি জানি, মনে হচ্ছিল বছর খানেক ঘুমোইনি। এদিকে মেয়ে হঠাৎ বায়না করল ওকে রামধনু বৃষ্টি এসব বানিয়ে দিতে হবে৷ করোনার সময় যখন সব্বাই গৃহবন্দী তখন এসব করে দিতাম। ওর বয়সও কম ছিল। কিন্তু যাযাবর জীবনে আমার তো কিছুই স্থায়ী নয়। ঘরও নিজের নেই৷ তাই সবই ভাসিয়ে দিতে হয়। বৃথা মায়ামুক্ত জীবনে ক্ষণিকটাই মহানন্দের৷

আপনাদের অনেকবারই বলেছি আমি পশ্চিমঘাটের কাছাকাছি থাকায় এখানে বৃষ্টিটা প্রচুর পাই ৷ মুম্বাইতে যখন থাকতাম টানা বৃষ্টি। কোন নিস্তার নেই। মানুষ যে বৃষ্টিতে ঘরে বসে থাকে তেমনটা নয়। যে যার মতো ঠিকই কাজে বেরয়৷ শুরুতে আমার বেশ অসুবিধে হত৷ তারপর সবই অভ্যেস। আমরা এখানে বিরাট বিরাট ছাতা ব্যবহার করে থাকি। পশ্চিমবঙ্গে হলে এই ছাতায় তিনজন চলে যাবে। আর এখানে একজনেই হয়তো ভিজে যাবো৷ গৃহবন্দীকালে আমাদের অনেক সময়। একসময় বাইরে এতো বৃষ্টি, আকাশে রোদ, রামধনু, সব মিলে কি যেন একটা চলত৷ আর আপনারা নিশ্চই ভুলে যাননি মুম্বাইয়ের অবস্থা ঠিক কেমন হয়েছিল। তো মেয়ে তো একেবারেই বেরতে পারত না৷ বাড়িতে নানান কাজে ওকে ব্যস্ত রাখতাম। এই জিনিসটা তখনই একবার সারা দেওয়াল জুড়ে বানিয়ে দিয়েছিলাম৷ বড় খুশি হয়েছিল৷ এবারে অবশ্য এক দেড় ঘন্টার মধ্যেই ছোট্ট করে বানিয়েছি৷ আসুন দেখে নিই কিভাবে বানালাম।

ছবি-১

1000187818.png

উপকরণ

ছবি দেখে বুঝতেই পারছেন, কি কি উপকরণ লেগেছে৷ রামধনু রঙের মানে সাত রঙের ক্রাফট পেপার, কাঁচি, পেনসিল, পেন্সিল কম্পাস, সুতো, আর গ্লু গান। গ্লু গান দিয়ে কাজ করব ভেবেও শেষে ফেভিস্টিক ব্যবহার করেছি। কারণ এতো সাধারণ কাগজ চেটানোর কাজে গ্লুগানটা বাড়াবাড়ি হয়ে যায়। তাই না?

ছবি-২

1000187816.png

সহজিয়া রামধনু

কি বুঝছেন বন্ধুরা? খুবই সহজ তাই না? পেন্সিল কম্পাস দিয়ে অর্ধবৃত্ত এঁকে লাল কাগজ টা কেটে নিয়েছি। মানে অর্ধবৃত্তের ওপরের অংশটা কেটে বাতিল করেছি। নিচের অংশটাও বাতিল করা যেত কিন্তু তাতে খাটুনি অনেক বেশি৷ তাছাড়া এখনকার ক্রাফট পেপারগুলো বড্ড পাতলা তাই নিচের অংশেই বাকি সমস্ত রঙের কাগজ মাপ করে কেটে চিটিয়ে নিয়েছি। সমস্ত মাপই পেন্সিল কম্পাসে করে আঁকা।

ছবি-৩

1000187817.png

যাক! কিছুটা হল

দেখলেন কেমন সহজে একটু মোটা করেই তৈরি হয়ে গেল রামধনুটি। এতে সময় অনেকটাই বাঁচে। সারাদিনের নানান কাজের মাঝে এতো সময় সত্যিই কি হয়? এখন তো আর লকডাউন নেই তাই না?

চলুন পরের ধাপ দেখে নিই।

ছবি-৪

1000187814.png

সূর্যের বাহার

তা রামধনু হলো, সূর্য হবে না? কি করলাম বলুন তো? একটা হলুদ কাগজ থেকে বৃত্ত এঁকে কেটে নিলাম। আর কমলা কাগজ থেকে ত্রিভুজ। ত্রিভুজটা কিন্তু সমকোণী ত্রিভুজ নয়। লম্বাটে। সবগুলো যাতে একই মাপের হয় আমি একটা বড় কাগজকে সমান ভাবে ভাঁজ করে এক সাথে কেটেছি।

ছবি-৫

1000187805.png

অর্ধেক জ্যোতির্ময়

ওই ত্রিভুজগুলো সমান করে পেছন থেকে চিটিয়ে নিয়েছি৷ সামনেটা ঠিক এরম নিখুঁত দেখাচ্ছে দেখুন! একটু মাপ করে চেটালেই এরম দেখাবে। আচ্ছা আপনাদের মনে হচ্ছে না রশ্মি একটুখানি কেন বানিয়েছি? পরের ছবিটা দেখুন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে ব্যপারটা।

ছবি-৬

1000187815.png

নির্ভরতা

সূর্য না থাকলে রামধনু হত কি? হত না। তাই রামধনুর মাথায় তুলে দিলাম সূর্যবাবুকে। আমার মনে হয়েছে অর্ধেক দিলেই ভালো লাগবে তাই এরম অর্ধ জ্যোতির্ময় বানিয়েছিলাম প্রথমেই ৷ তবে আপনারা যদি দেওয়াল জুড়ে করেন সেক্ষেত্রে পূর্ণ জ্যোতির্ময় করতে পারেন। তখন আবার কমলা আর গেরুয়া একটা ছেড়ে আরেকটা করে দিলে আরও ভালো লাগবে৷

হয়ে গেল রামধনু আর সূর্য। এবার আমরা দু'টো মেঘ বানিয়ে নেব সাধা কাগজ দিয়ে।

ছবি-৭

1000187802.png

☁ মেঘ☁

আগে পেন্সিল দিয়ে এঁকে তারপর খসখস শব্দ করে কেটে নিয়েছি। এরম দুটো। রামধনুর দুই দিকে দুটো চেটাব বলে৷ কিন্তু এখানে একটা গড়বড় করে ফেলেছি। মেঘ চেটানোর পর ছবি তুলতে ভুলে গেছি। তো বন্ধুরা পূর্ণ ছবি যেটা প্রথমে দিয়েছি সেটা দেখে বুঝতে পারছেন মেঘটা কিভাবে চেটানো? রামধনুর দুই দিকে সামনের দিক দিয়ে চিটিয়ে দিয়েছি। যাতে করে রূপকথার রামধনুর মতো দেখতে হয়।

এবার রেন ড্রপস মানে বৃষ্টির ফোঁটা।

ছবি-৮

1000187797.jpg

রঙিন বৃষ্টি

ছোটদের জিনিস তো, একই রঙের হলে কেমন ম্যাড়মেড়ে লাগে৷ তাই না? সেই জন্যই আমি রংবেরঙের বৃষ্টির ফোঁটা কেটেছি। আপনারা চাইলে শুধু সাদা আর আকাশী রঙের কাটতে পারেন। আসলে রামধনু কাটার পর তো অনেকটাই কাগজ পড়েছিল তাই সেগুলোকেই জড়ো করে কেটে নিয়েছি। বাতিল কাগজের ব্যবহারের পাশাপাশি রঙিনও হল বিষয়টা। তাই না?

এরপর মাপ মতো মানে কতোটা লম্বা হবে সেই আন্দাজ অনুযায়ী সুতো কেটেছি। সামান্য ছোট বড় করে ছ'টা। আপনাদের রামধনু কত বড় সেই অনু্যায়ী কাটবেন। শুধু মনে রাখবেন, খুব ঘনও যেমন ভালো লাগে না তেমনি বেশি ফাঁকাও ভালো দেখায় না।

ছবি-৯

1000187813.png

ঝোলানোর সহজ উপায়

অন্য কিছুকে এভাবে ঝোলাবেন না কিন্তু। এটা শুধুমাত্র ক্রাফটের জন্য প্রযোজ্য। হা হা হা!!!

বন্ধুরা, আপনারা চাইলে একই রঙের বৃষ্টি দুই দিক থেকে চেটাতে পারেন। মানে আমি যে সাদা কাগজ দিয়ে চিটিয়েছি সেখানে ওই রঙেরই ওই মাপের কাগজ দেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে এই সুতোর ঝুরিগুলো যদি বাতাসে ঘোরাঘুরি করে তাহলেও দেখতে ভালো লাগবে। প্রথমবার যখন দেওয়াল জুড়ে করেছিলাম।তখন এরমই করেছিলাম। এবারে আর ইচ্ছে হল না।

আমার মা বলতেন, "কুঁড়ে গরু না বয় হাল তার দুঃখ চির কাল"
এটা আমার সেই কুঁড়ে গরুর মতো অবস্থা। মাঝে মাঝে কুঁড়েমি করতে কার না ভালো লাগে বলুন তো?

যাইহোক এভাবেই ঝুলিয়ে দিয়েছি সব কটা বৃষ্টির ধারা৷ তারপর যা দাঁড়ালো তার ছবি আমি প্রথমেই দিয়েছি। আপনাদের সুবিধার্থে আরও একবার দিচ্ছি।

ছবি-১০

1000187806.png

পূর্ণতা

তো বন্ধুরা, কেমন লাগল আজকের বৃষ্টি রামধনু আর সূর্যের ফ্রেম? আপনাদের বাড়ির সন্তানদের জন্য এরম একটা সারা দেওয়াল জুড়ে বানিয়ে বা ছোট ছোট দু তিনটে বানিয়ে দেওয়ালে ঝুলিয়ে সাজিয়ে নিতে পারেন বর্ষার থিম। বাচ্চারা প্লে স্কুলে যেমন সাজানো ঘর পায় অনেকটা বাড়িতেও তেমন পাবে। আর জানেন তো বর্ষা মানেই সব কিছু রঙিন৷ বাড়িতে এমন রঙ ছড়িয়ে দিলে ওদের মনটাও ভারি ভালো হয়৷ তাছাড়া তৈরির সময়ও ওদের হাত লাগাতে দিয়ে খানিকটা ব্যস্ত রাখা যায়৷

খুব সহজের একটি ক্রাফট আজ আপনাদের কাছে তুলে ধরলাম। বন্ধুরা, কেমন হয়েছে জানাবেন৷ আপনাদের উৎসাহই আমার পাথেয়। যাবার সময় বলি, আপনারা সক্কলে খুব ভালো থাকবেন৷ আনন্দে থাকবেন। আবার আসব নতুন কিছু গল্প আড্ডা নিয়ে। ততক্ষণ আনন্দে থাকুন। আসি?

টাটা!


সমস্ত ছবিই আমার মুঠোফোন স্যামসাং গ্যালাক্সি F54 এ তোলা, হ্যাঁ সামান্য এডিটিং আছে।



~লেখক পরিচিতি~

1000162998.jpg

আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। তবে বর্তমানে বেশ কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ বর্তমানে ভারতবর্ষের পুনে তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা



কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।

🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾


Sort:  
 2 months ago 

আপু আপনার এত সুন্দর একটা হাতের কাজ এবং এত সুন্দর একটা আইডিয়া দেখে তো আমি জাস্ট মুগ্ধ হলাম। খুব সুন্দর করে আপনি এই ডাইটা তৈরি করেছেন। ভিন্ন ভিন্ন কালারের রঙিন কাগজ দিয়ে রংধনুর আকারে বর্ষাকালের মুহূর্তটাকে তুলে ধরেছেন। এটা সত্যি সবাইকে মুগ্ধ করেছে। বিশেষ করে এটা দেখে আমি বেশি মুগ্ধ হয়েছি। বিভিন্ন কালারের রঙিন কাগজের ব্যবহার অনেক সুন্দর ভাবে করেছেন। বৃষ্টির ফোঁটা সুন্দরভাবে পড়তেছে নিচে এই দৃশ্যটাও দারুন ছিল। এরকম সুন্দর সুন্দর ডাই আশা করছি সব সময় শেয়ার করবেন।

 2 months ago 

অনুপ্রাণিত হচ্ছি। পরে অবশ্যই অন্য কিছু নিয়ে আসব। আপনাদের মনে জায়গা করে নিতে পারলে আমার নিজেরও খুবই ভালো লাগবে৷

 2 months ago 

আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে এত সুন্দর ডাই তৈরি করতে পারেন। আপনার তৈরি করা এত সুন্দর একটা কাজ দেখে খুব ভালো লেগেছে আপু। অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে আপনার এক খন্ড বর্ষাকালের এই সুন্দর ডাইটা। এই ডাই যদি দেয়ালে লাগানো হয় তাহলে তো আরো অনেক ভালো লাগবে বলে মনে করি। বিভিন্ন কালারের রঙিন কাগজ দিয়ে সুন্দরভাবে তৈরি করেছেন। যার কারণে রঙিন কাগজের কালার অনেক সুন্দরভাবে ফুটো উঠেছে। অনেক সুন্দর করে সূর্যও তৈরি করেছেন দেখে ভালো লেগেছে। এরকম সুন্দর কাজ আশা করছি শেয়ার করবেন প্রতিনিয়ত।

 2 months ago 

আপনার ব্লগ থেকে আমি অনেক কিছুই শিখি৷ আপনি আমার পোস্টটি পড়লেন এবং এতো সুন্দর মন্তব্য করলেন, আমি আনন্দিত৷ আর আপনার প্রতি শুভেচ্ছা জানাই। ধন্যবাদ নেবেন দাদা৷

 2 months ago 

আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে রংধনুর আকারে বর্ষাকালে ডাই প্রজেক্ট তৈরি করেছেন। এই ধরনের কাজগুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি ছোটদের জন্য বরাদ্দ করেছেন, দেয়ালে লাগিয়ে রাখলে ছোট বাচ্চা অনেক খুশি হবেন। কখণ্ড বর্ষাকালের ডাই প্রজেক্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

কিছু কাজ ছোটদের জন্য করতেই ভালো লাগে৷ তারাই তো আগামীর ভবিষ্যৎ। তাদের আনন্দ দেওয়াটাও আমাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে৷

ধন্যবাদ জানবেন৷

 2 months ago 

একখণ্ড বর্ষাকাল এর ডাই প্রজেক্ট দেখে ইতিমতো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দেখতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় লাগতেছে। রঙিন কাগজ দিয়ে তৈরি করার জন্য চমৎকার ফুটে উঠেছে। নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। যে কেউ দেখলে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকবে। আপনার কাছে সহজ মনে হলেও আমার কাছে আপনার পোস্ট দেখে বেশ কঠিন মনে হয়েছে। অনেক সময় এবং ধৈর্য সহকারে কাজটি সম্পুর্ন করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।

 2 months ago 

এই সব কাজে ধৈর্য্য অনেক লাগে। এ অস্বীকার করব না৷ কিন্তু মেয়ের জন্য একসময় অনেক করেছি। তাই এখন ঝটপট হয়ে যায়৷

ধন্যবাদ নেবেন ভাই।

 2 months ago 

সত্যিই অসাধারণ একটি শিল্পকর্ম। সম্পূর্ণটা কী অসাধারণ লাগছে। রঙিন বৃষ্টি কনসেপ্টটা দারুণ। কেমন যেন রামধনুর মত ঝরে পড়া জীবনের ঘাত প্রতিঘাতগুলো৷ আলো অন্ধকার নিয়েই মানুষের জীবন। আর তার বাইরেও কত স্তর। সবকটি স্তর পেরিয়েই হয়ত জীবনের পূর্ণতা৷ এই প্রোজেক্টে তো আমি জীবনের রং পেলাম৷

 2 months ago 

রঙই জীবন। প্রতিটি অন্ধকারের ভেতরেই আলো আছে৷ এ বুঝে নিলে জীবনে কোন না পাওয়াই থাকে না৷

ভালো থেকো।

 2 months ago 

বেশ দুর্দান্ত ডাই পোস্ট তৈরি করেছেন আপু। বর্ষাকালে চিত্র ডাই প্রোজেক্ট মাধ্যমে তুলে ধরেছেন সত্যি বেশ অসাধারণ হয়েছে। সত্যি আপনার দক্ষতার প্রশংসা করতে হয়। কাগজ দিয়ে বেশ চমৎকার ডাই পোস্ট তৈরি করেছেন। কাগজ দিয়ে বর্ষাকালে চিত্র চমৎকারভাবে তৈরি করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

 2 months ago 

অনেক ধন্যবাদ জানাই মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য৷ ভালো থাকবেন সর্বদা৷ ঈশ্বর আপনার ভালো করুন৷ আপনাদের এমন গঠনমূলক মন্তব্যই আমার পাথেয়৷

Coin Marketplace

STEEM 0.15
TRX 0.12
JST 0.025
BTC 55948.41
ETH 2523.83
USDT 1.00
SBD 2.31