শিবরাত্রি পুজা উৎসব || ১০%প্রিয় লাজুক -খ্যাকের জন্য🇧🇩
আজ, ১৭ ফাল্গুন | ১৪২৮, বঙ্গাব্দ | ২, মার্চ |২০২২, খ্রিস্টাব্দ | ২৮ রজব | ১৪৪৩, হিজরি | বুধবার | বসন্তকাল |
এই শিবরাত্রি পুজার সম্পর্কে কিছুটা কথা প্রসঙ্গে কিছুই বিষয় নিয়ে জানা ভাল।শিক্ষার কোন বয়স লাগে না তাই আমি শিবরাত্রি পুজার সম্পর্কে আলোচনা করলাম একজন বয়স্ক দাদার কাছ থেকে তবে এই গ্রামের আরো এক মর্মান্তিক ঘটে যাওয়া ঘটনা হলো এই এলাকায় কোন পুজো উৎসব করে না একমাত্র শিবরাত্রি পুজো করে কারন এই পুজোর সময় নাকি একটি পুজোর ঘর তুলতে প্রায় অর্ধশতক লোক মারা যায় বলে আমি জানতে পারি।তাই এই গ্রামে একমাত্র শিবরাত্রি পুজো উদযাপন করা হয় তাও আবার এক নিষ্ঠার সাথে। শিবরাত্রি পুজোর সময় চার প্রহর ধরে মহাদেবের পুজো করা হয়। প্রথম প্রহরে জল,দ্বিতীয় প্রহরে দই,তৃতীয় প্রহরে ঘি এবং শেষ প্রহরে মধু মাখিয়ে শিবলিঙ্গের অভিষেকে করা হয়। শিবের পুজোয় ধুতরোফুল,আকন্দফুল,এবং বেল পাতা ব্যবহার করা হয়। একদিন উপবাস থাকা এবং সারারাত জেগে থেকে ধর্মীয় কার্যকলাপ সম্পূর্ণভাবে করা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না।স্নান করে শুদ্ধভাবে সন্ধ্যায় শিবলিঙ্গে জলও বেল পাতা দিয়ে নিবেদন করে পুজো করা।
পুজোর প্রসাদ দিয়ে দিলেই ব্রত পালন সম্পূর্ণ হয়। রাত জাগাটা কোন বাধ্যতা হয় তবে রাত জাগলে ভাল। সবথেকে বড় কথাটা হচ্ছে পুরোটাই মনের ভক্তি,আর বিশ্বাসের ব্যাপার।আমি শিবরাত্রি পুজো সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা নিলাম। আমি নানুর বাসায় যাওয়ার পথে এই ঘোরাচড়া এলাকায় নেমে শিবরাত্রি পুজো ছবি সংগ্রহ করি আর উদযাপন সম্পর্কে জানতে পারি।এই পর্যন্ত আমার জানতে পারি।
আমার লেখার কোন ভূল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আসলেই মানুষ মাত্রই ভূল করবে এটাই স্বাভাবিক আর ভূল করলে শিক্ষা যায়।সকলেই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
হিন্দু ধর্মের আচার অনুষ্ঠান গুলো সম্পর্কে আমার জ্ঞান খুবই সীমিত। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে পূজা আর্চনার ব্যাপার গুলো সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জানতে পারলাম। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টএি পড়ে দেখার জন্য