শেয়ার করো তোমার জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি || আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-২০ |

🙋হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ পরিবার
নতুন ব্লগে স্বাগতম

বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো সুস্থ আছি। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে নতুন ব্লগ করলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার প্রথম প্রেমের অনুভূতি । আমার বাংলা ব্লগে এই পর্যন্ত আমি অনেক ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছি। কিন্তু এবারের প্রতিযোগিতা টা আমার জন্য একটা সেরা প্রতিযোগিতা। আর এই রকম একটা সেরা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য আমাদের সবার প্রিয় দাদাকে জানাই অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন। আমাদের পাশে থাকুক সব সময়। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের আজকে প্রথম প্রেমের অনুভূতি ভালো লাগবে।

এই কথাগুলো কখনো এইরকম ভাবে লেখার সুযোগ পাইনি। এমনকি কারো কাছে প্রকাশ ও করার সুযোগ হয়নি। আমার জীবনের এত মূল্যবান কিছু কথা যে সবার মাঝে শেয়ার করতে পারব সেটা সত্যিই ভাবতে পারিনি। এমনকি আমি যে সবার মাঝে কথাগুলো লিখছি এটাই অন্য রকমের একটা অনুভূতি। সেই দিনগুলো আজকে আবারও মনে পড়ে গেল। কারণ ভালোবাসা কিংবা প্রথম প্রেম সেটা তো আর ভোলার নয়। এমনকি প্রথম প্রেমটাই হচ্ছে মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ। আর এই ভালোবাসাটা আবেগ, অনুভূতি সবকিছু নিয়েই হয়ে থাকে। অনেকের জীবনের প্রথম প্রেমের কথাগুলো পড়েছিলাম। এখন আমি নিজের কথাগুলো লিখছি। এটাই হচ্ছে অন্য রকমের অনুভূতি। আসলে ভালোবাসা বলতে এটা হচ্ছে ছেলে এবং মেয়ে পরস্পরের প্রতি একটা আকর্ষণ।

আমার জীবনে ভালোবাসাটা এসেছিল আমি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। আমার একটা খালাতো বোন ছিল। ও ছিল তখন আরো ছোট বয়সের। আমরা ছোটবেলা থেকেই একসাথে দুষ্টুমি করতাম এমনকি মজার চলে বড় হচ্ছি। এমনকি আমরা একসাথে নানুর বাড়িতে যেতাম। সেখানে অনেক মজা এবং আনন্দ করতাম। তখন ওর প্রতি আমার একটা ভালো লাগা তৈরি হয়। বলতে গেলে ওই সময়টা থেকে আমি ওকে পছন্দ করতে শুরু করি। আমার নানুর বাড়িতে আমার একটা মামাতো ভাই আছে ও আমার বন্ধু। এই বিষয়টা ও সবকিছুই জানতো। কিন্তু আমি কখনোই খালাতো বোনকে এই কথাটা বলে উঠতে পারিনি এমন কি বলিনি। যেহেতু আমার মায়ের বোনের মেয়ে সেক্ষেত্রে তখনই আমি বিষয়টি আমার মায়ের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আমি আমার সব কথাই আমার মায়ের সাথে শেয়ার করি। পরবর্তীতে আমার মা এই বিষয়টায় আমাকে না বলে দেয়। তখন আমি ভাবলাম আমার মা যদি রাজি না থাকে তাহলে তো এটা কখনো সম্ভব হবে না। আমি নিজের মনের কথা ওকে আর বলতে পারলাম না। কথাগুলো আমার মনেই রয়ে গেল। এমনকি ওর কখনো জানা হলো না আমি ওকে ভালবাসতাম।

পরবর্তীতে এইভাবেই দিন চলতে লাগলো। এরপর আমি যখন ক্লাস টেন এ পড়ি তখন আবারো আমার জীবনে একটা অনুভূতি কাজ করে। আমাদের স্কুলের একটা মেয়েকে আবারও ভালো লাগে। প্রায় ছয় মাসের মত ওর সাথে সম্পর্ক ছিল। কিন্তু ওর সাথে কোন কিছুতেই আমার মিল হতো না। ও একদিকে কথা বললে আর বিপরীতে ছিলাম। এজন্য ওর সাথে সম্পর্কটা আর বেশিদিন টিকে নি। মাঝখানের এই সময়টা ছিল বলতে গেলে বয়সের একটা ঘটনা।

পরবর্তীতে এইভাবেই কিছু সময় কেটে যাচ্ছিল। খালাতো বোনের সাথে আগের মতই ছিলাম। প্রায় আবারও সাত বছর পর কেন জানিনা মনে মনে ওকে শুরুর মতই ভালবাসতাম। সেই সাত বছর আগের প্রেমটা যেন জেগে উঠলো। কিন্তু কখনোই বলা হয়নি। এমনকি কারো কাছে প্রকাশ করতে পারতাম না। তখন আমি আমার বাবার কাছ থেকে জানতে পারলাম উনি আমার সেই খালাতো বোনকে আমার জন্য পছন্দ করেছেন। এমনকি উনি এই বিষয়টা নিয়ে ওর বড় বোনের সাথে কথা বলেছিল। ও কিন্তু এইসব বিষয়ে কিছুই জানে না। এমনকি আমি আমার বাবার সাথে ছিলাম একদম ফ্রী। তখন আমার বাবা আমার সাথেও এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলেছিল। তখন আমি বাবাকে বললাম আমাকে বলে কি হবে ও আমাকে পছন্দ করে কিনা কিন্তু আমাকে বিয়ে করতে চায় কিনা আগে ওর থেকে জেনে নেওয়া ভালো।

কিন্তু তখনো আমি বাবাকে আমার কথাগুলো বলিনি আমি যে ওকে পছন্দ করতাম। বাবা এই বিষয়টা নিয়ে ওর ফ্যামিলির সবার সাথে কথা বলে। কিন্তু আত্মীয়দের সাথে বলে ওর ফ্যামিলি তখন রাজি ছিল না। এইভাবে দিনগুলো কেটে যাচ্ছিল। আমার এক বন্ধু সবকিছুই জানতো। সব থেকে মজার ঘটনা হলো, আমি একটা হুজুরের কাছে গিয়েছিলাম ওনাকে আমি নানা ডাকতাম। আমি নানা হুজুরকে আমার কথাগুলো বলি এমনকি ও যাতে আমাকে পছন্দ করে এজন্য আমি ওই হুজুর নানার কাছ থেকে একটা তাবিজ চেয়েছিলাম। কিন্তু উনি এটার জন্য অনেকগুলো কন্ডিশন আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দিলেন। যেগুলো মানা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তখন আর ওই বিষয়টাও হয়ে ওঠেনি।

একদিন আমি যখন খেতে বসলাম আমার মা আমাকে বলল, আমার খালাতো বোনকে কে নাকি দেখতে আসবে। ছেলের নাকি অনেক বড় হোটেল রয়েছে। এইসব কথাগুলো আমার সঙ্গে বলছিল। আমি তো আমার পছন্দের কথাটা বলতে পারছিলাম না কিন্তু ভিতরে ভিতরে লাগে, দুঃখে একাকার হচ্ছিলাম। এরকম ভাবে ভেতরে ভেতরে আমি ওকে পছন্দ করতাম। এমনকি আমাদের বাড়ির পাশের এক ভাইয়ের জন্য ওর বিয়ের কথা বলে। আমি যখন শুনি ওদের ঘরে গিয়ে একদম বারণ করে দিয়, যাতে ওই দিকে না যায়। এরকম ভাবে সময় গুলো কেটে যাচ্ছিল। এত কিছু ঘটছিল কিন্তু ও কিছুই জানে না।

তারপরেই আমার জীবনে ঘনিয়ে আসলো সব থেকে দুঃখজনক ঘটনা। আমি তখন মাত্র ইন্টার পরীক্ষা শেষ করলাম। তখন একটা ফোন আসে আমার কাছে। আমার বাবা আর নেই। আমার মাথায় যেন আসমান ভেঙ্গে পড়েছিল। আমি ছিলাম পরিবারের বড় ছেলে। বাবা বেঁচে থাকতে আমার কথা ভেবেছিল। এমনকি আমার জীবনের সঙ্গী টাকেও পছন্দ করে গিয়েছিল। তখন আমি কি করবো কিছুই ভাবতে পারছিলাম না। এর মধ্যে সবাই আমার বাবা মারা যাওয়ার পরপরই আমাকে বাহিরের দেশে পাঠানোর চিন্তা করছিল। যেহেতু আমি ছিলাম পরিবারের বড় ছেলে সব দায়িত্ব আমার কাঁধে।

আমি তখন কি করবো কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। এমনকি আমার ভালোবাসা আমার বাবার পছন্দ এই সব কিছু কি করব। এটার কোন সমাধান না করে আমি যদি বাহিরে চলে যাই তাহলে তো ওকে পাওয়ার সম্ভাবনা টাই থাকবে না। পরে কিছুদিন খালাতো বোন হিসেবে সোনিয়ার সাথে ফোনেও কথা বলতাম। কিন্তু কখনো নিজের মনের কথাগুলো বলে উঠতে পারিনি। পরবর্তীতে একদিন সাহস করে আমাদের বাড়িতে আসলে সোনিয়াকে নিজের কথা জানাই। কিন্তু প্রতিউত্তরের সোনিয়া বলল আমি এখন এইসব কিছু ভাবছি না। আমার তো মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। আমাদের বাড়ি থেকে যখন ও চলে যাচ্ছিল আমি একদম নিস্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম।

এইভাবে আরো কিছুদিন কেটে গেল। যখন একদম বাহিরে যাওয়ার জন্য টাকা জমা দিলাম। তখন সাহস করে ওকে ফোন দিলাম আমাকে কিছুটা সময় দিতে পারবে কিনা। পরে সোনিয়া রাজি হল আসতে। আমরা দুইজন একটা কফি হাউজের দেখা করি। শুরুটা কিভাবে করব কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না এই জন্য প্রায় অনেকটা সময় চুপ করে বসে ছিলাম। এরপরে ওকে জিজ্ঞেস করলাম আমাকে পছন্দ করে কিনা। যদি পছন্দ করে তাহলে আমার জীবনের পরবর্তী কথাগুলো ওকে বলবো। কিন্তু যদি না করে তাহলে আর কিছুই বলবো না। আমি ভাবতেই পারিনি যে ও তখন আর আমাকে হ্যাঁ বলে দিল। আমিতো যেন আকাশের চাঁদ খুঁজে পেলাম। তারপর ওইখানে বসেই আমার জীবনের কিছু কথা ওকে বললাম। এমনকি মাঝখানে একটু মনটা এলোমেলো হয়ে গেছিল তাও বললাম। সোনিয়া বলল বিষয়টা আমি জানি। বিষয়টা জানার পরও আমাকে একসেপ্ট করেছিল।

তারপর থেকে ওর সাথে প্রতিনিয়ত ফোনে কথা বলতাম এমনকি এসএমএস সবকিছুই চলত। এমনকি সোনিয়া যখন কলেজে আসে তখন সকাল 9 টা গিয়ে হাজির হয়ে যেতাম , কফি হাউজে ওর সাথে দেখা করার জন্য। তখন আমার মা কয়েকদিন খেয়াল করে আমি ঠিক নয়টা য় বেরিয়ে যায়। এমনকি কিছুটা বুঝতেও পারে। একদিন সোনিয়ার বাবার একটা জিনিস আমাদের বাড়িতে ছিল। আমি যখন নয়টায় বেরিয়ে যাচ্ছি মা বলল দাড়া এটা নিয়ে যা। আমি যাতে ওকে এটা দিয়ে দিই তাই জন্য বলল। তখন আমি ভাবলাম মা কি করে জানে আমি ওর সাথে দেখা করতে যাচ্ছি। এভাবে অনেকদিন কাটছিল। একদিন সোনিয়া আমাকে একটা টি শার্ট গিফট করে। আমি টি শার্ট এনে মাকে দেখাই। মা আমাকে বকাবকি করতে শুরু করে এতগুলো টি-শার্ট থাকতে আবার কেন কিনলি। তখন মাকে বলি তোমার বোনের মেয়ে গিফট করেছে আমি তো নিজে কিনি নাই। তখন মা বলে টি-শার্ট তো দারুণ হয়েছে।

এইসবের মাঝখানে একদম প্রেমের মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম। পরিবারের বড় ছেলে এমন কি বাবা না থাকার সবাই তো যে আমার সেটা ভুলে গিয়েছিলাম। হঠাৎ করে একদিন আমার বাহিরে যাওয়ার জন্য ভিসা আসলো। আমি তো একদম পাগলের মত অবস্থা কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। তখন যদি ওর সাথে কোনরকম ব্যবস্থা না করি তাহলে ও যে আমার জন্য থাকবে তার তো কোনো গ্যারান্টি নেই। তাই জন্য একদম মরিয়া হয়ে উঠেছি যাতে যাওয়ার আগে ওকে বিয়ে করতে পারি। আমি কোন রকমের এঙ্গেজমেন্ট বিশ্বাস করি না। কারণ এটারও কোনো গ্যারান্টি নেই। আরো একটা কথা বলতে ভুলেই গেলাম। আমার বাবা যখন ওর সাথে আমার বিয়ের কথা বলেছিল তখনই এনগেজমেন্ট আংটি, একটা চেইন, কানের দুল এই সব কিছুই সাথে সাথে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন ওকে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তখনকার সময় এগুলো আর দেওয়া হয়নি মা নিজের কাছে রেখে দিয়েছিল।

এরপরে যখন আমার বাবা দুনিয়াতে নেই বাবার কথাটা নিশ্চয়ই কেউ ফেলতে পারবে না। আমার বাবা যে আমার জীবনের সবকিছুই ছিল। এমনকি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার দিয়ে গিয়েছিল। অনেক দৌড়াদৌড়ি করে দুই ফ্যামিলির মাধ্যমে আমাদের বিয়েটা ঠিক হলো। আমি আমার প্রথম প্রেমকে সফলের পথে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। একটু একটু করে আমাদের বিয়ের দিন ঠিক হলো। আমরা দুজনেই ছিলাম মহা খুশি। এমনকি ওর সাথে আমার মতের মিল ছিল অনেক বেশি। এমনকি ও আমাকে যেকোনো বিষয়ে বোঝে। তারপরে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ দিনটা আসলো। আমি আমার জীবনের প্রথম প্রেমটাকে ০১.০৩.২০১৭ বিয়ে করে জয় করে নিলাম। আমাদের দুইজনের প্রেমের সমাপ্তি ঘটল। কোন একটা কারণে বাহিরে যাওয়ার ভিসা টা ক্যানসেল হয়ে গেল। এরপরে আর বাহিরে যাওয়া হয়নি। দুইজনে একসাথে খুব ভালো ভাবে জীবন কাটাতে শুরু করি।

তখনকার সময় আর এখনো আমি ভাবি আমার জীবনে আমার প্রথম প্রেমের জয় এমনকি আমার বাবার দেওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার। আমার বাবা আমার জন্য সবকিছুই করে গেল। এমনকি আমার জীবন সঙ্গিনী কেউ বেছে দিয়ে গেল। প্রায় সাত বছর পরে আবারো যে নিজের প্রথম প্রেমটাকে এইভাবে এনজয় করবো তা কখনোই ভাবেনি। আমার জীবনের প্রথম প্রেম @tasonya বর্তমানে আমার জীবন সঙ্গিনী। আমার ভালোবাসার জয় ঘটলো। এমনকি প্রায় ৬ বছর চলছে আমাদের বিয়ের। দুইজনে একজনের পাশে একজন থেকে অনেক সুন্দর জীবন যাপন কাটাচ্ছি। আমাদের ভালোবাসার চিহ্ন আমাদের মেয়ে হিসেবে আমাদের ঘর আলোকিত করে আসলো।

এটাই বলব অনেক বছর পর হলেও যে আবারও নিজের প্রথম প্রেমটাকে জয় করতে পেরেছি এটাই আমার জন্য শ্রেষ্ঠ। আপনারা সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন যাতে আমরা সারা জীবন একসাথে কাটাতে পারি। সত্যিই ভালোবাসা যেন আমৃত্যু। এইজন্য বহু বছর পরেও টিকে থাকে।

আমার নাম নুরুল আলম রকি। আমার steemit I'd @narocky71। আমি বাংলাদেশী নাগরিক । বাংলাদেশে বসবাস করি। তার সাথে সাথে আমি বিশ্বনাগরিক। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি। বাংলা ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি। আমি বাংলা ভাষাকে ভালবাসি। আমি ফটোগ্রাফি করতে ও ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে জল রং দিয়ে পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। যখনই আমার সময় এবং হাতে টাকা থাকে তখন ভ্রমণ করতে বেরিয়ে পড়ি। বিশেষ করে আমি ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি অনেক বছর আগ থেকে ফটোগ্রাফি করে থাকি। কিন্তু বিশেষ করে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি বেশি করা হয়। বর্তমানে তার সাথে আর্ট করতে অনেক ভালোবাসি। বর্তমানে আমি বেশি সময় কাটাই আর্ট শিখতে। বর্তমানে আমার স্বপ্ন, আমি একজন ভালো ফটোগ্রাফার, ও একজন ভালো আর্টিস্ট হব। ( ফি আমানিল্লাহ)

আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ,
💖ধন্যবাদ💖