রেসিপি: সুস্বাদু আলুর দম রেসিপি।
বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো সুস্থ আছি। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে নতুন ব্লগ করলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো রেসিপি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আমার কাজগুলো শেয়ার করতে অনেক ভালো লাগে। আমি আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের আজকে সুস্বাদু আলুর দম রেসিপি ভালো লাগবে।
উপকরণ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
আলু | ৮ টা |
পেঁয়াজ বাটা | ১ কাপ |
রোসন বাটা | ১ কাপ |
কাঁচা মরিচ | ৫/৬ টা |
লবন | পরিমাণমতো |
তেল | পরিমাণমতো |
হলুদ | পরিমাণমতো |
মরিচ | পরিমাণমতো |
মসলাগুড়া | পরিমাণ মতো |
ওই
ধাপ 1️⃣
প্রথমে আমি একটি পাতিলের মধ্যে টুকরো করা আলু নিয়ে নিলাম। এরপর পরিমাণ মতো হলুদের গুঁড়ো এবং মরিচের গুঁড়ো দিয়ে দিলাম।
ধাপ 2️⃣
এরপর ভালোভাবে মিক্স করে নিলাম। এরপর একটি কড়াই চুলায় বসিয়ে তেল গরম করে আলুর টুকরো গুলো ভেজে নিলাম।
ধাপ 3️⃣
এরপর আরেকটি পাতিল এর মধ্যে তেল নিয়ে কাঁচামরিচের টুকরো, পেঁয়াজ কুঁচি এবং রসুন বাটা দিয়ে দিলাম।
ধাপ 4️⃣
এরপর পরিমাণ মতো মসলা, মরিচের গুঁড়ো, হলুদের গুঁড়ো দিয়ে দিলাম।
ধাপ 5️⃣
এভাবে কিছুক্ষণ রেখে দেওয়ার পরে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নিলাম দুই একবার করে।
ধাপ 6️⃣
এর কিছুক্ষণ পরে ভেজে নেওয়া আলুর টুকর গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপ 7️⃣
তারপরে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম পাতিল এর মধ্যে। তারপরের ঢাকনা দিয়ে ডেকে নিলাম কিছুক্ষণের জন্য।
ধাপ 8️⃣
এরপর ভালোভাবে রান্না করতে লাগলাম। তারপরে ভালোভাবে খুবই সুন্দর করে নেটে ছেড়ে নিলাম আবারও।
ধাপ 9️⃣
এর কিছুক্ষণের মধ্যেই রেসিপিটা তৈরি হয়ে গেল। তারপরে পরিবেশনের জন্য আরেকটি পাতিলের মধ্যে নিয়ে নিলাম। এভাবেই আমি আমার আজকের রেসিপি তৈরি করা শেষ করলাম। আশা করছি আপনাদের কাছে দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগবে।
ফাইনাল আউটপুট
আমি আশা করি আজকের রেসিপি আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে। রেসিপি তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে এজন্য বর্তমানে রেসিপি পোস্ট করার চেষ্টা করি।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | রেসিপি |
---|---|
ক্যামেরা | রিয়েলমি ৭আই |
পোস্ট তৈরি | #narocky71 |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
"নিজেকে নিয়ে কিছু কথা"
আমার নাম নুরুল আলম রকি। আমার steemit I'd narocky71। আমি বাংলাদেশী নাগরিক । বাংলাদেশে বসবাস করি। তার সাথে সাথে আমি বিশ্বনাগরিক। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি। বাংলা ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি। আমি বাংলা ভাষাকে ভালবাসি। আমি ফটোগ্রাফি করতে ও ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে জল রং দিয়ে পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। যখনই আমার সময় এবং হাতে টাকা থাকে তখন ভ্রমণ করতে বেরিয়ে পড়ি। বিশেষ করে আমি ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি অনেক বছর আগ থেকে ফটোগ্রাফি করে থাকি। কিন্তু বিশেষ করে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি বেশি করা হয়। বর্তমানে তার সাথে আর্ট করতে অনেক ভালোবাসি। বর্তমানে আমি বেশি সময় কাটাই আর্ট শিখতে। বর্তমানে আমার স্বপ্ন, আমি একজন ভালো ফটোগ্রাফার, ও একজন ভালো আর্টিস্ট হব। ( ফি আমানিল্লাহ)
বাসায় আম্মু ও আলুর দম তৈরি করেন অনেকটা আপনার মতো করেই ভাইয়া।এটি খেতে বেশ ভালোই লাগে।আপনার রেসিপির কালারটা জাস্ট অসাধারণ লাগছে দেখতে ।রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু ছিল।আপনি রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন,এটা দেখে অনেক ভালো লেগেছে।রেসিপি পরিবেশন দুর্দান্ত হয়েছে।ধন্যবাদ সুন্দর রেসিপি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আমি নিজেও অনেক বেশি পছন্দ করি। আসলে ঐদিন অনেক বেশি ঝাল হয়ে গিয়েছিল। মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আসলে এ ধরনের সবাই খেতে খুব পছন্দ করে। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
আলুর দম রেসিপি টা আমার কাছে খেতে খুবই দারুণ লাগে ভাই। আজকে সকালেও রুটি দিয়ে আলুর দম খেলাম। আপনি খুবই সুন্দর করে আলুর দমের রেসিপি তৈরি করেছেন। রেসিপি তৈরি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি তো দেখছি আজকে সকালেও রুটি দিয়ে আলুর দম খেয়ে নিয়েছেন। আসলে এমনিতেই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল এই রেসিপিটা।
আলুর দম রেসিপি গরম গরম ভাতের সাথে নয়তবা রুটির সাথে খেতে দুর্দান্ত লাগে। আর আপনি যেভাবে সুস্বাদু আলুর দম রেসিপি তৈরি করেছেন তা দেখেই তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজার হয়েছে। ভাই আলুর দম রেসিপির রন্ধন প্রণালীর প্রতিটি ধাপ খুব চমৎকারভাবে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এটা সত্যি আলুর দম গরম গরম ভাত অথবা রুটির সাথে খেতে অনেক ভালো লাগে।
আজ তো দেখছি ভাইয়া আমার বেশ প্রিয় একটি রেসিপি পোস্ট করেছেন। ছেলেবেলায় মায়ের হাতে অনেক খেয়েছি আলুম দম। রুটি বা গরম গরম ভাতের সাথে এই ধরনের আলুর দমের তরকারি খেতে কিন্তু বেশ ভালো লাগে। আর আপনিও অনেক সুন্দর করে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
সুন্দর একটা মন্তব্য করলেন ধন্যবাদ
আলুর দম খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। রুটির সাথে অথবা ভাতের সাথে বেশ জমিয়ে খাওয়া যায়। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। বেশ কয়েকদিন আলুর দম রান্না করে খাওয়া হয় না। খুব তাড়াতাড়ি রান্না করে খেতে হবে। সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আলুর দম খেতে আপনার কাছে ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম আপু।
ভাইয়া আপনি আজকে আমার পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। সুস্বাদু আলুর দম রেসিপি খেতে ভীষণ মজা লাগে। আমি তো জমিয়ে খাই। আপনার রেসিপি পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো।
ছোট্ট মন্তব্যের সাহায্যে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আলুর দম রেসিপি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে ভাইয়া। গরম গরম পরোটার সাথে আলুর দম খেতে বেশ ভালো লাগে। মন চাইছে গরম গরম পরোটা নিয়ে ও এই আলুর দম নিয়ে বসে পরি। লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরির পদ্ধতি সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনার খেতে ইচ্ছে করলে তৈরি করে খেয়ে নেন আপু। না হলে আমার আবার পেটব্যথা করবে।
আপনি দেখছি খুবই লোভনীয় ভাবে আলুর দম তৈরি করেছেন ভাইয়া। যদি এই আলুর দম এর মধ্যে কিছু ডিম ব্যবহার করতেন তাহলে হয়তোবা এটা খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হতো।
আসলে আমিও ভেবেছিলাম ডিম দিব। কিন্তু ঘরে ডিম ছিল না তাই দিতে পারিনি।
এই লোভনীয় রেসিপি দেখে জীভে পানি চলে এসেছে ভাই।আলুর দম আমার চাচির বাসায় একবার খেয়েছি। তবে বাসায় কখনো খাওয়া হয়নি। ভাইয়া আপনার আলুর দম রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজাদার হয়েছে। আর আমি অবশ্যই একদিন বাসায় তৈরি করে খাবো।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
আপু অবশ্যই তৈরি করে দেখবেন খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
আলুর দম রেসিপিটি অনেক সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। রেসিপিটির কালার ও বেশ এসেছে। খুব সুন্দরভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আসলে লোভনীয় হয়েছিল। এ ধরনের আলুর দম খেতে আমার নিজেরও খুব ভালো লাগে।