বিজয়।
সবাইকে বিজয় দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ বাঙালি জাতির এক গৌরবময় দিন।বাঙালির অবিস্মরণীয় একটি দিন।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন
সকলের জন্য সুস্থতা কামনা করছি। আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।আবারো আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়ে গেলাম। সবাইকে বিজয় দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। বাঙালি জাতির জন্য অর্থাৎ আমাদের বাংলাদেশের জনগনের জন্য আজকের দিনটা বিশেষ একটি দিন। এই দিনটিতেই আমরা আমাদের বিজয় অর্জন করেছি। নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য গর্বের একটি বিষয়।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা আমাদের বিজয় অর্জন করেছি। আজকের দিনেই এই পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক দেশটির অভিভূত হয় । দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এই বিজয় অর্জন করতে পেরেছি। তাই সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। তাদের এই আত্মত্যাগের জন্যই আমরা আজ বিজয়টা পেয়েছি। ভারত ও পাকিস্তানের বিভক্তির পর থেকেই পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের ওপর অমানবিক নির্যাতন সহ্য করেই আসছে। ৫২এর সেই ভাষা আন্দোলন, ৬৬ এর ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ও সর্বশেষ ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধা। ২৬ শে মার্চ এর সেই কাল রাত্রি বাঙালির জীবনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই গণহত্যার পরপরই বঙ্গবন্ধুর সাত ই মার্চ এর সেই ভাষণের পর থেকেই বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে নিজেদের বিজয় অর্জনের জন্য।
এই গণযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালিরা ৩০ লাখ প্রাণ হারিয়েছে। অনেক নারী হয়েছে বিধবা অনেক মা হয়েছে সন্তানহারা। অনেক নারী হয়েছিল লাঞ্ছিত। ৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরেই বাঙালি জাতি নিজেদের পরাধীনতার শিকড় ভেঙেছে এবং স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করতে পেরেছে। এর জন্য অনেকেই আত্মত্যাগ করেছে। সাধারণ মানুষ, নারীরা ও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের অনেক অবদান রয়েছে। কিন্তু এখন আমরা এই দিনটিকে তেমন একটা গুরুত্ব দেই না। ছুটির দিনটাই শুধু ছুটি কাটাই। তবে আমার একটা কথা সব সময় মনে হয় আমরা শুধু নামেই স্বাধীন।
আজ এই পর্যন্তই । আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
দারুন বলেছেন আপু। ৬৬ এর ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ও সর্বশেষ ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধা। ২৬ শে মার্চ এর সেই কাল রাত্রি বাঙালির জীবনে চিরস্মরণীয় হয়ে ছিল, আছে এবং থাকবে। আপনার লেখা গুলো পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো যে নিজেও হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই যুদ্ধে। সব মিলিয়ে দারুন লিখেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
২৬ শে মার্চ এর সেই কাল রাত্রি বাঙালির জীবনে চিরস্মরণীয় ছিল আছে এবং থাকবে। এটি আমরা কখনই ভুলবনা।
অনেক সুন্দর করে লিখেছেন আপু পুরো পোস্ট। বাস্তবিক এবং সত্য কথাগুলো তুলে ধরেছেন সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পর এই দেশটা বিজয়ী হয়েছে। অনেক মা সন্তানহারা হয়েছে, আবার অনেক নারী বিধবা হয়েছে। অনেক মানুষের প্রাণ গিয়েছে এই যুদ্ধের কারণে। সবশেষে ১৬ ই ডিসেম্বর দেশটা বিজয়ী হয়েছে। অসম্ভব ভালো লেগেছে আমার কাছে আপনার লেখা সম্পূর্ণ পোস্ট পড়তে।
জি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পর এই দেশটা বিজয়ী হয়েছে। অনেক মা সন্তানহারা হয়েছে, আবার অনেক নারী বিধবা হয়েছে। অনেক মানুষের প্রাণ গিয়েছে এই যুদ্ধের কারণে। সবশেষে ১৬ ই ডিসেম্বর দেশটা বিজয়ী হয়েছে।
প্রথমে আপনাকে বিজয় দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাই। সত্যি বিজয় মানে বীর বাঙালির শ্রেষ্ঠ ইতিহাস। বিজয়ের আনন্দে আমাদের মন আজ উল্লাসিত। বিজয় এই গৌরবের ইতিহাসে চির অম্লান। বিজয় আমাদের অহংকার। বিজয়ের জন্য যারা নিজের জীবনকে আত্মত্যাগ করেছে তাদেরকে আমরা ভুলবো না। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র যুদ্ধ করে আমরা মহান বিজয় অর্জন করেছি। পোস্ট টি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
বিজয় মানে বীর বাঙালির শ্রেষ্ঠ ইতিহাস।বিজয় আমাদের অহংকার। বিজয়ের জন্য যারা নিজের জীবনকে আত্মত্যাগ করেছে তাদেরকে আমরা ভুলবো না।
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা আপু।আপনি বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চমৎকার একটি লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। সত্যি কথা বলতে এই বিজয় আমাদের বাঙালিদের অহংকার।আমাদের গর্ব।সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই এই বিজয় আমাদের বাঙ্গালীদের অহংকার আমাদের গর্ব। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।