আলেকজেন্ডার মেঘনা বিচে কাটানো কিছু সময় ও ফটোগ্রাফি

হ্যালো বন্ধুরা❣️❣️

সকলের সুস্থতা কামনা করছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ভিন্নধর্মী একটি পোষ্ট নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। ঘোরাঘুরি করতে কান্না পছন্দ। আমি ভ্রমন করতে খুবই পছন্দ করি। আমি মনে করি ঘুরতে গেলে মন সতেজ থাকে অর্থাৎ মাইন্ড ফ্রেশ হয়। আর তাছাড়া ঘুরতে গেলে অনেক কিছু দেখা যায় ও জানা যায়। ‌ নতুন নতুন জিনিস ও নতুন ধরনের মানুষের সাথে পরিচিত হওয়া যায়। ঘুরতে যাওয়ার পর সারাদিন ফটোগ্রাফি করতেই ব্যস্ত হয়ে পড়ি। ‌ তবে নিজের ছবি না প্রকৃতির ছবি তুলতেই বেশি পছন্দ করি।

• কয়েকদিন আগেই আমি আমার আম্মুর সাথে ও কাকার সাথে আলেকজেন্ডারের মেঘনা বিচে ঘুরতে গিয়েছিলাম। নোয়াখালী সোনাইমুড়ী থেকে বেশ দূরে। প্রায় তিন ঘন্টা সময় লেগেছিল। তবে পুরো যাত্রা সিএনজিতেই সম্পূর্ণ করেছি।

লোকেশন

• সকাল আটটায় আমরা বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলাম। তারপর আলেকজেন্ডার মেঘনা বিচে আমরা প্রায় এগারোটার মধ্যে পৌঁছাই।

• আমরা প্রথমে ঘাটে যাই। সেখানে বড় বড় অনেকগুলো নৌকা ছিল । যেগুলো নদী থেকে মাছ উত্তোলন করে ঘাটে এসে সারি বেঁধে দাঁড়িয়েছে।

• ঘাটের সাথেই ছিল অনেক বড় লম্বা একটি বাঁধ। সেখানেও কিছু লোকও ছিল । আকাশ ছিল একদম নীলচে এবং সূর্যটা আকাশের সাদা আভার ভিতর লুকিয়ে ছিল।

• তারপর আমরা বাঁধের উপর হাঁটছি আর হাঁটছি মনে হচ্ছে কোন শেষ নেই।

• তারপর আমরা বসে আইসক্রিম খেলাম। আমি খাচ্ছি আর নদীর পানি থেকে তাকিয়ে আছি। কি অপরূপ সৌন্দর্য। তারপর আমরা পানি কিনে নিলাম,কারণ আমরা আরো কিছু পথ হাঁটবো।

• আম্মু আর কাকু জায়গা নির্বাচন করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাদের থেকে জানতে পারলাম দক্ষিনে ভোলা বরিশাল অবস্থিত।

• বিচের পাশে কিছু গ্রামাঞ্চল ছিল। তারপর আমরা সেখানে গেলাম। সেখানে দেখলাম একজন মহিলা তার মাথায় করে কাঠ নিয়ে যাচ্ছে।

• তারপর সেখান থেকেই নদীর দিকে একটি ছবি নিলাম। নদীর পাড় ভেঙে গাছ প্রায় বহুদূর চলে গেছে।

আরো বেশ কিছুক্ষণ সময় অতিবাহিত করেছিলাম আমরা। আরো কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে পরবর্তীতে উপস্থিত হবো। ইনশাআল্লাহ।

লোকেশন

ফটোগ্রাফি ডিভাইসঃ Samsung Galaxy A22

সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা

@naimuu

ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🥰🥰