ডিমের স্বাদে কুমড়োর খোসার মজাদার রেসিপি।
- সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি। কিন্তু গরমে,,,,,,, থাক আর না বলি। সবাই একই পরিস্থিতি দিয়ে যাচ্ছে।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো কুমড়োর খোসার মজাদার রেসিপি😋। এটি খাওয়ার মজাই আলাদা। কুমড়ো আমার খেতে তেমন একটা ভালো লাগে না। তবে খোসা এভাবে খেতে খুবই দারুণ। আপনারা অবশ্যই এটা ট্রাই করে দেখবেন।
তো কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপিতে যাওয়া যাক।
| আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
|---|
- কুমড়োর খোসা
- ডিম
- লবন
- রসুনবাটা
- পেঁয়াজ কুঁচি
- কাঁচা মরিচ
- হলুদের গুঁড়া
- মরিচেরগুঁড়ো
- জিরে গুঁড়া
- প্রথম আমি কুমড়োর খোসার সিদ্ধ করে নিলাম। তারপর ব্লেডারে ব্লেন্ড করে নিলাম।
- এখন ফ্রাইপ্যানের মধ্যে পরিমান মতো তেল দিয়ে দিলাম। তারপর পেঁয়াজ কুঁচি ও কাঁচামরিচ কুঁচি দিয়ে দিলাম।
- এখন হলুদের গুঁড়ো মরিচের গুঁড়ো জিরের গুঁড়ো ও রসুন বাটা দিয়ে দিলাম। এবং নেড়েচেড়ে ভালোভাবে মিক্স করে নিলাম।
- এখন একটি ডিম ভেঙ্গে দিলাম এবং ব্লেন্ডার করে নেওয়া খোশাগুলো প্যানের মধ্যে দিয়ে দিলাম।
- ডিমের সাথে কুমড়োর খোসা গুলো ভালোভাবে অ্যাডজাস্ট করে নিলাম। এভাবে পাঁচ মিনিট হালকা আঁচে ভেজে নিলাম। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
| আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
|---|
কুমড়োর খোসা রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে কয়েকদিন আগে লাউয়ের খোসা খেয়েছিলাম অনেক বেশি মজা ছিল। আসলে কুমড়ার খোসা শুধু ডিম নয় মাছ-মাংসের স্বাদ কেউ হার মানাবে এত সুস্বাদু হয় খেতে এগুলো। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এরকম সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভালো বলেছেন আপনি , এভাবেই ভর্তা করলে মাছ-মাংসের স্বাদ কেউ হার মানায়। আপনার এই অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই আপু ভালো থাকবেন শুভকামনা রইল।
কুমড়োর খোসার মজাদার রেসিপি দেখে ভালো লাগলো । কখনো এভাবে খাওয়া হয়নি। আপু আপনি ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে ভীষণ মজা হয়েছে।
ইউনিক ভাবেই রেসিপিটি উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আর হ্যাঁ ভাইয়া আসলে এটি খেতে বেশ মজা হয়েছিল।
মিষ্টি কুমড়ার খোসা অনেক সময় ভর্তা করে খাওয়া হয়েছে তবে কখনো এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে বেশ সুস্বাদু মনে হচ্ছে।অবশ্যই একদিন বাসায় বানিয়ে খেয়ে দেখব। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
আসলে কুমড়ার খোসা খাওয়া যায় আমার জানা ছিল না তারপর আবার ডিম দিয়ে। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। দেখি একদিন অবশ্যই এভাবে তৈরি করব।ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমি নিজেও জানতাম না কুমোর খোসা এভাবে খাওয়া যেত। আম্মুই আমাকে এই রেসিপিটি শিখালো। আসলেই বেশ সুস্বাদু একটি রেসিপি।
পটলের খোসা এভাবে খেয়েছি আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। মিষ্টি কুমড়া খোসা এভাবে তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।। এভাবে আমি একদিন রেসিপিটি তৈরি করে খেয়ে দেখব। সুস্বাদু ও মজাদার আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
পটলের খোসার স্বাদ মিষ্টি কুমড়া খোসার স্বাদ প্রায় একই। শুধু এর সাথে ডিম দিলে এর টেস্ট আরো দ্বিগুণ হয়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মিষ্টি কুমড়ার খোসা দিয়ে ভর্তা খেয়েছি আপু।আপনার মতো ডিমের স্বাদে কুমড়ার খোসার রেসিপি খাওয়া হয়নি। আজ নতুন একটি রেসিপি শিখলাম।খুব ভালো লাগলো। খেতে খুব মজার হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।আপনার উপস্থাপনা ও খুব সুন্দর ছিল।ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
ডিম দেওয়া মিষ্টি কুমড়ার খোসা বেশ মজা হয়েছিল। বাসায় একবার ট্রাই করতে পারেন আপু।
কুমড়োর খোসা দিয়ে এরকম অনেক রেসিপি তৈরি করেছি আমি। আপনি খুবই মজাদার ভাবে ডিমের স্বাদে কুমড়োর খোসার মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপিটা দেখে খুবই লোভনীয় এবং মজাদার মনে হচ্ছে। আমার কিন্তু খুবই লোভ লেগে গিয়েছে আপনার এই মজাদার রেসিপি টা দেখে। পরিবেশনটাও খুবই সুন্দর ভাবে করেছেন আপনি। আমার তো ইচ্ছে করছে, খেয়ে নিতে। আসলে কখনো ডিম দিয়ে তৈরি করে এই রেসিপিটা খাওয়া হয়নি। তাই ভাবছি তৈরি করে দেখব।
যেহেতু রেসিপিটি আপনার বেশ পছন্দ হয়েছে আপনি এটি বাসায় তৈরি করে দেখতে পারেন। আশা করি আপনার ভালো লাগবে ।যাই হোক আপনার এই অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।
এ ধরনের রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। কুমড়োর খোসা রেসিপিটা দেখেই মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিনিয়ত আপনার রেসিপিগুলো দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। চমৎকার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
আমার রেসিপি গুলো আপনার কাছে ভালো লাগে শুনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ভালো থাকবেন।
অনেক ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। রেসিপিটা দেখে জিভে জল চলে এসেছে। রেসিপিটা দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ইউনিক এবং ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
কুমড়ার খোসা রেসিপি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। সাথে ডিম দেওয়ায় রেসিপির স্বাদ মনে হচ্ছে অনেকাংশে বেড়ে গিয়েছে। গরম গরম ভাতের সাথে এই রেসিপিটা খেতে দারুণ লাগবে। মাঝেমধ্যে ভিন্ন ধরনের রেসিপি খেতে সত্যিই খুব ভালো লাগে। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
একদম ঠিক বলেছেন আপনি ডিম দেওয়ায় এর স্বাদ আরো দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছিল। আসলে কুমড়ার খোসা এভাবে ভর্তা করে খেতে বেশ ভালো লাগে। অবশ্য এটি একবার তৈরি করে দেখতে পারেন।