একটি সচেতন মূলক আর্ট। 🚫
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন
সকলের জন্য সুস্থতা কামনা করছি। আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।আজকে আমি আবার উপস্থিত হয়েছি আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে যে আর্ট শেয়ার করবো তা হলো একটি সচেতন মূলক আর্ট। আমাদের সকলের মধ্যে মাস্ক নিয়মিত পরার অভ্যাস ছিল না কিন্তু করোনা ভাইরাস আবির্ভূত হওয়ার পর থেকেই সকলেই নিয়মিত মাস্ক পরছেন। আর মাস্কে হাত দেওয়ার পর হাতে থাকা জীবাণু মাস্কে লেগে যায় ও শ্বাস নেওয়ার সাথে তা ফুসফুসে চলে যায়। হাত যেন মাস্কে না দেওয়া হয় সেইজন্যই এই আর্ট করা।
আশা করি আপনাদের কাছে আমার আর্ট টি ভালো লাগবে। আমি নিচে অঙ্কনের পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা করলাম। এতে আপনাদের সকলের বুঝতে সহজ হবে। চলুন শুরু করা যাক 🙂
আমি নিচে আর্টটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের বুজতে সহজ হবে |
---|
- সাদা কাগজ
- পেন্সিল
- কালো মার্কার
- প্রথমে আমি একটি মুখ পেন্সিল দিয়ে আঁকা শুরু করলাম।
- এখন দুটো চোখ এবং মুখে মাস্ক আঁকলাম।
- এখন মুখের সামনে মাক্স এর উপর একটি হাত একে নিলাম।
- তারপর মার্কার দিয়ে মুখটি কালো করার চেষ্টা করলাম।
- এখন আর্টটির নিচে (DON'T TOUCH MASK) লেখাটি লিখে নিলাম। লেখাটির পাশে একটি ✘ চিহ্ন দিয়ে দিলাম।
- তারপর মার্কেট দিয়ে আরেকটু কালো করে নিলাম অচল গুলো ঘন করে আর্টটি সম্পন্ন করলাম। আর্টটি সম্পন্ন করার পর নিচে আমি আমার সিগনেচার দিয়ে দিলাম।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই আর্ট এর পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
Hello friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
বাহ আপু আপনি ভালো একটা উদ্যোগ নিয়েছেন তো। আপনার পোস্ট দেখে অনেকেই সচেতন হতে পারবে। আসলে আপনার পোস্টটি দেখে ভালো লাগছে আপু। এমন আর্ট গুলো সচরাচর কম দেখা যায়। আমি মনে করি সকলের এমন সচেতনতা মূলক কাজ করা প্রয়োজন। আপু আপনি ঠিক বলেছেন বারবার মাস্কে হাত দিলে জীবাণু আমাদের ফুসফুসে চলে যাবে। তাই সবার উচিত সচেতন হওয়া এ ব্যাপারে।
জি আপু সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যই এই আর্ট টি করেছি। আশকরি সবাই এই বিষয়ে সতেন হবে বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য, ভালো থাকবেন আপু।
জি আপু অনেকেই করোনার পর থেকে মাস্ক নিয়মিত পরছে। তাদের সকলের উচিত বার বার হাত মাস্কে না দেওয়া। বেশ ভালে একটি কাজ করেছেন আপনি। ভিন্নধর্মী একটি আর্ট দেখলাম এবার । অনেকেই সচেতন হবে বলে আমি মনে করি। এমন সুন্দর আর্ট গুলে আরো দেখতে চাই আপু।
জ্বী আপু কর না হওয়ার পর থেকেই সবে নিয়মিত মাস পড়ার চেষ্টা করছি। আর যারা মাস্ক পডরে তাদের উচিত বারবার মাছে হাত না দেওয়া এতে জীবাণু ফুসফুসের সহজেই চলে যাবে। আপনার মন্তব্যটি পড়ে আসলে বেশ ভালো লাগলো।
জি ভাইয়া এখন আবার সবাই মাস্ক পরা বন্ধ করে দিয়েছে। আসলে মানুষ করোনাকে এখন কম ভয় পায় তাই এই অবস্থা। আবার কিছু মানুষ আছে নিয়মিত মাস্ক পরছে। যাইহোক সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনার সাদা কলম আর পেন্সিল দিয়ে অনেক সুন্দর এবং নিখুঁতভাবে একটি সতর্কতামুলক তৈরি করেছেন। যা আমাদের জীবনের জন্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু উৎসহ মূলক মন্তব্য করার জন্য।
আপনার সচেতনতা মূলক আর্ট টি দারুন হয়েছে। এই আর্ট টি সচেতনতা মূলক ব্যানারে বা পোস্টারে দেখতে খুবই সুন্দর লাগবে। বারবার মাস্কে হাত দেওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যা আমাদের ফুসফুসের অনেক ক্ষতি করে। যার কারণে আমাদের সবারই সচেতন থাকা উচিত।
ঠিক বলেছেন আপনি সকলের সচেতন থাকা উচিত। গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালে থাকবেন।
আপু,দারুন একটি আর্ট করেছেন এই আর্ট টি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। আসলে সত্যি কথা কি মাস্ক ব্যবহার করে বার বার যদি মাস্কে হাত দেয়া হয় তাহলে হাতের মধ্যে যে জীবাণু থাকে সে জীবাণু মাস্কে লেগে যায় আর মাস্কে লাগার কারণে এটা শ্বাস-প্রশ্বাসে ফুসফুসের মধ্যে চলে যাই আর এর থেকে বিভিন্ন রোগ এবং করোনার প্রকট আকার ধারণ করে।যাইহোক আপু, এই সতর্কমূলক আর্টটি দেখে সত্যিই আমার মন জুড়িয়ে গিয়েছে খুবই নিখুঁতভাবে এই অংকনটি করেছেন। ধন্যবাদ আপু 🥰
আপনি ব্যাপাটা ভালোই বুজেছেন আপু। খুব সুন্দর ভাবে বুজিয়েও দিয়েছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।