হাঁস রান্না করার পদ্ধতি||by @naimuu ||১০% পে-আউট লাজুক-খ্যাক এর জন্য
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা 😊😊
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। আমি রান্না করতে খুবই ভালোবাসি। এবং আমি রান্নার কাজে আমার আম্মুকে অনেক সাহায্য করি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার নতুন আরো একটি রেসিপি শেয়ার করব। রেসিপিটি হলো হাঁসের রেসিপি। হাঁস আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। আজকে আমি আপনাদের মাঝে রেসিপিটি ধাপে ধাপে শেয়ার করলাম। আশা করি আপনারা সবাই আমার রেসিপিটি পছন্দ করবেন।
তাহলে শুরু করা যাক
রেসিপিটি তৈরি করতে যা যা প্রয়োজন
- হাঁস
- পেঁয়াজ কুচি
- কাঁচামরিচ কুচি
- হলুদের গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- জিরার গুড়া
- লবণ
- সয়াবিন তেল।
- রসুন বাটা।
প্রথম ধাপ
- প্রথমে চুলায় একটি পাত্রে বসিয়ে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ
- তারপর পা তুলতে গরম হয়ে আসলে এর মধ্যে পরিমান মত তেল ঢেলে দিতে হবে।
তৃতীয় ধাপঃ
- গরম হয়ে আসলে এরমধ্যে পেঁয়াজকুচি গুলো ঢেলে দিতে হবে।এবং কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিতে হবে ।
চতুর্থ ধাপঃ
- পেঁয়াজ কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নেওয়ার পর এর মধ্যে কাঁচা মরিচ গুলো ঢেলে দিতে হবে। এবং এগুলোকে ভালোভাবে কিছুক্ষণ নেড়ে নিতে হবে।
পঞ্চম ধাপঃ
- এরপর পরিমাণমতো রসুন বাটা দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে নিতে হবে
ষষ্ঠ ধাপ
- এরপর পাতালের মধ্যে জিরার গুঁড়া, পরিমাণমতো লবণ, পরিমানমতো হলুদের গুঁড়া, ও মরিচের গুঁড়া , ফেলে দিতে হব। কেউ চাইলে এরমধ্যে আদাও ব্যবহার করতে পারেন।
সপ্তম ধাপ
- এরপর পাতিলে হাঁস এর টুকরো গুলো ঢেলে দিতে হবে।
অষ্টম ধাপ
- তারপর হাসির টুকরোগুলোকে মসলার সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
নবম ধাপ
কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নেওয়ার পর এর মধ্যে পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিতে হবে।
দশম ধাপ
- এরপর পাতিলে ঢাকনা দিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।
একাদশ ধাপ
*এরপর ঢাকনা টা সরিয়ে আবার এগুলো কিনে ছেড়ে দিতে হবে। আরেকটু পানি দিতে হবে। এবং আবার ঢাকনা দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে।
সর্বশেষ ধাপ
- প্রায় আরো ১০ মিনিট পর এটি সম্পুর্ন রান্না হয়ে গেছে।
এখনএটি খাওয়ার জন্য একদম উপযোগী
Cc:
@rme
@amarbanglablog
আপু আপনার রেসিপি পোষ্টটা খুবই সুন্দর হয়েছে ।হাঁসের মাংস অনেকেরই খুব প্রিয় ।আমার কাছে ও ভালো লাগে ।কিন্তু আমি মাংসের উপরের চামড়াটা খাই না ।আপনার জন্য একটা পরামর্শ থাকবে মারকডাউন এর কাজ দ্রুত শিখে নিন । তাহলে আপনার এই পোস্টটা আরো সুন্দর হবে ।আর এরপর থেকে চেষ্টা করবেন রেসিপি পোষ্ট দিলে তাতে পরিমাণ দেয়ার ।ধন্যবাদ আপনাকে ।
ধন্যবাদ ভাইয়া,,, চেষ্টা করবো আরো সুন্দর করারা আর পরিমান গুলো দেয়ার জন্য
হাঁসের মাংস খেতে অত্যন্ত ভালো লাগে আমি একবার খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছে আপু। এবার আপনার রেসিপি দেখে আবার খেতে মন চাচ্ছে। এত সুন্দর ভাবে পরিবেশনা করেছেন। প্রতিটি ধাপে ধাপে সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন তা দেখার মত ছিল রান্নাটি। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যি করার জন্য 😊
অনেক সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি।ধাপে ধাপে খুব সুন্দর বর্ণনা উপস্থাপন করেছেন।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া,,, 😊😊
আপনার হাসি রেসিপি দেখে তো এখনই জিভে জল চলে আসছে। হাঁসের মাংস খুব সুস্বাদু। আর আপনার রেসিপির কালার গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে ধাপে ধাপে দেখিয়েছেন রেসিপি টা কিভাবে করলেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া 😊
এই গরমের মধ্যে হাঁসের মাংস ভাবাই যায় না। কিন্তু এমন রেসিপি পেলে খেতেও খারাপ লাগবে না। অনেক সুন্দর হয়েছে রেসিপিটি ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া,,, 😊😊
অনেক সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। রেসিপি তৈরি ধাপ গুলো অনেক ভাল ছিল। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া 😊
হুম, দেখেই তো বুঝা যাচ্ছে রান্নাটা সেই হয়েছে।
হাঁসের মাংস আমার কাছে ভালো লাগে, বিশেষ করে শীতের সময় গ্রামের বাড়ীতে গেলেই আম্মু হাঁসের মাংস রান্না করেন। স্বাদটা সত্যি বেশ লাগে। ধন্যবাদ রান্নাটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া,,,, আপনার সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।