হ্যালো আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা❣️❣️ |
সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো কাতলা মাছ দিয়ে কচুর মুখির মজাদার রেসিপি😋। এটি খাওয়ার মজাই আলাদা। আমার এটি খুবই প্রিয় একটি রেসিপি। আর তাছাড়া কচুর মুখে আমাদের দেহের খুবই উপকারী একটি সবজি।
আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
- কচুর মুখি
- কাতলা মাছ
- লবন
- রসুল বাটা
- পেঁয়াজ কুঁচি
- কাঁচা মরিচ
- হলুদের গুঁড়া
- মরিচেরগুঁড়ো
- জিরে গুঁড়া
- প্রথমে মাছের মধ্যে হলুদের গুঁড়া ও মরিচের গুঁড়া মাখিয়ে নিলাম ।
- তারপর চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে দিলাম এবং পাতিলের মধ্যে পরিমাণ মতো সরিষার তেল দিয়ে দিলাম। তেল গরম হয়ে আসলে মাছের টুকরোগুলো তেলের মধ্যে দিয়ে ভাবে ভেজে নিলাম।
- তারপর পাতিল এর মধ্যে পেঁয়াজকুচি ও কাঁচামরিচ কুচি দিয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ পর মশলার সবগুলো উপকরণ দিয়ে দিলাম। তারপর মসলার সাথে ভেজে রাখা মাছের টুকরো গুলো দিয়ে দিলাম।
- তারপর মসলাগুলোর সাথে মাছের টুকরাগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম।
- তারপর কচুমুখী পাতিলের মধ্যে দিয়ে দিলাম এবং ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে দিলাম ও ঢাকনা দিয়ে অপেক্ষা করলাম।
- ঝোল শুকিয়ে আসার পর পাতিলের মধ্যে আবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিলাম ও কিছুক্ষণ পর ঝোল গাড় হয়ে আসলে তা চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
মজাদার রেসিপিটি এখন সম্পূর্ণ তৈরি। |
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা |
ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🥰🥰 |
কাতলা মাছের রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি। এত চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
একটু চেষ্টা করেছি রেসিপিটি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার। আমার রেসিপিটি আপনার ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।
কাতলা মাছ দিয়ে কচুর মুখির মজাদার রেসিপি এর আগে কখনো খাইনি। কাতলা মাছ আমার ভীষণ প্রিয়। খেতে অনেক সুস্বাদু। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
কাতলা মাছ দিয়ে কচুমুখী একবার তৈরি করে দেখবেন। আসলেই ভীষণ সুস্বাদু রেসিপি। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল ভাইয়া।
কাতলা মাছ খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। অন্যান্য মাছের বই মাছের স্বাদ একটু ভিন্ন রকম লাগে আমার কাছে। আপনি খুব সুন্দর করে কচুর মুখি দিয়ে কাতলা মাছের ঝোলের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যা দেখে অনেক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য করার অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ। এমন সুন্দর মন্তব্য দেখতে ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আশা করি সব সময় এভাবে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকবেন শুভকামনা রইল।
মেসের কথা মনে করিয়ে দিলেন।ইদের ছুটির আগেও দুই একদিন পর পর দুপুরেই এই কচুর মুখি দিয়ে মাছের ঝোল রান্না করতো।স্বাদ লাগতো তবে এতো ঘনঘন খাওয়ায় অরুচি এসে গিয়েছিল।
যাইহোক,আপনার উপস্থাপনা এবং ফটোগ্রাফি চমৎকার ছিল।শুভ কামনা রইলো 💙
কি বলেন ভাইয়া মেসেজ এগুলোর ছাল পরিষ্কার করে কে??
যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটির জন্য শুভকামনা রইল।
বুয়া সবই করে।
কচুর মুখি দিয়ে আমরা শুধু চিংড়ি মাছ এবং ইলিশ মাছই খেয়েছি। কচুর মুখি দিয়ে কাতলা মাছ রান্না করে এখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনাদের রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
কাতল মাছ দিয়ে কচুর মুখী একদিন তৈরি করে দেখতে পারেন আপু ভালই লাগবে আশা করি। উৎসব মূলক মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
কাতলা মাছ দিয়ে কচুর মুখের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু এবং ইয়াম্মি হয়েছে। আপনার এই রেসিপিটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগলো দেখে। খুব সুন্দর ভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
জি ভাই এটি আসলে খুবই সুস্বাদু ইয়াম্মি হয়েছিল। সুন্দর একটা মন্তব্যটি জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
কাতলা মাছ খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
সুন্দরও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিবেন❣️।
কাতলা মাছ দিয়ে কচুর মুখে মজাদার রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। কালারটা দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। এই রেসিপিটি আমার খুবই প্রিয়। চিংড়ি বা ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লাগে । প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
চিংড়ি বা ইলিশ দিয়ে রান্না করলে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। কিন্তু বড় মাছ দিয়ে রান্না করলে আমার ভীষণ ভালো লাগে। যাই হোক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য শুভকামনা রইল।
কচুর মুখি দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি টি চমৎকার হয়েছে। দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়েছে । ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু আসলেই এটি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপু।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিও।
❣️❣️
কাতলা মাছ দিয়ে কচুর মুখির অনেক মজাদার একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন কাতলা মাছ আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। গাজীপুরে গিয়ে প্রায় প্রতিনিয়তই এ ধরনের রেসিপি খাওয়া লাগতো। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
গাজীপুর কি আপনার গ্রামের বাড়ি নাকি? কচুর মুখী আমারও ভীষণ পছন্দের যাই হোক ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
না ওখানে তো আমার মেস,মেসে থাকি